মঙ্গলবার, ২১ জুলাই, ২০২০

এলার্জি ‎পীডিবাত ‎চুলকানীর ‎চিকিতসা ‎

যে কোন এলার্জি যুক্ত খাবার গ্রহণের কারণে শরীরে লালচে চাকা চাকা হয়ে ফুলে যাওয়া,পীডিবাত, চুলকানি ইত্যাদি এলার্জি নিরাময়ে ১০০% প্রাকৃতিক ভাবে তৈরীকৃত।

১,"সুফুপ এলার্জি "
৯০ গ্রাম ৮০ ৳ মাত্র।  
১/৪ চা চামচ পরিমান চূর্ণ ১ কাপ পানিতে মিশিয়ে খালি পেটে সকাল সেব্য    ১ মাস  । 
২,"সুফুপ নীম "১০০ গ্রাম ১০০ ৳। 
১/৪ চা চামচ চূর্ণ ১ চা চামচ ইসুবগুল ভুষি পানিতে ভিজিয়ে রেখে আধা ঘন্টা পর সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে ও রাতে শোয়ার পূর্বে সেব্য ২১ দিন।     
৩, ত্রিফলা 
২০০ গ্রাম ১৫০ ৳, 
রাতে ২ চা চামচ পরিমান চূর্ণ রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে সেব্য    ১-৩ মাস  ।     

কুরিয়ারে নিতে চাইলে সার্ভিস সার্জ প্রযোজ্য। 
সৌজন্যে
 ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস    
০১৮২৯৩১৮১১৪

বৃহস্পতিবার, ৯ জুলাই, ২০২০

লেবুর ‎খোসা ‎ও ‎বিচি ‎খাওয়ার ‎অবাক করা ‎উপকারীতা ‎

লেবুর খোসা খেলে ১৩টি উপকার 

লেবু খেলে যতটা শারীরিক উপকার পাওয়া যায়, তার থেকে অনেক বেশি পাওয়া যায় লেবুর খোসাটা খেলে। লেবুর কোন কিছুই ফেলে দেয়ার মত নেই। লেবুর সাশ,  রস খোসা, বিচি, এক কথায় অসাধারণ একটি প্রাকৃতিক ফল।   

আসলে বেশ কিছু পরীক্ষার পর এ কথা পানির মতো পরিষ্কার হয়ে গেছে যে লেবুতে যে পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে, তার থেকে প্রায় ৫-১০ গুণ বেশি রয়েছে লেবুর খোসায়। সেই সঙ্গে মজুত রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, ফলেট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম, যা নানাভাবে শরীরের উপকারে লেগে থাকে।  


এ জন্যই দেখা যায় যেখানে লেবুর জুস তৈরী করা হয় সেখানে সাশ, খোসা, বিচি সহ এক সাথে মেশিনে চিবিয়ে জুস তৈরী করা হয়।   আবার আচার তৈরী করার সময়ও এটা পরিলক্ষিত হয় যে সেখানে কোন কিছুই বাদ দেয়া হয়না।তবে হ্যা একটু কটু ভাবের জন্য আমরা অনেকেই খোসা ও বিচি ফেলে দিয়ে থাকি।   আসলে আমরা জানিইনা কি ফেলে দিচ্ছ। 

যেমন ধরুন-

রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটে

বেশ কিছু কেস স্টাডি অনুসারে, লেবুতে উপস্থিত ডায়াটারি ফাইবার এবং ভিটামিন সি, শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে দেহের রোগ প্রতিরোধি ব্যবস্থা দারুন শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ফলে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। সেই সঙ্গে সংক্রমণের মতো রোগও দূরে থাকতে বাধ্য হয়।

কিডনি স্টোনের মতো রোগ দূরে থাকে

গবেষণায় এমনটা দেখা গেছে, নিয়মিত লেবুর খোসা খাওয়া শুরু করলে শরীরে সিট্রিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। যার প্রভাবে কিডনিতে স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা একেবারে থাকে না বললেই চলে। তাই এমন ধরনের রোগের খপ্পরে পরতে না চাইলে নিয়মিত লেবুর খোসা খেতে ভুলবেন না যেন!

কনস্টিপেশনের মতো রোগের প্রকোপ কমে

লেবুর খোসায় উপস্থিত ডায়াটারি ফাইবার শরীরে প্রবেশ করা মাত্র এমন কিছু খেল দেখায় যে কনস্টিপেশনের মতো রোগের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে আলসার এবং অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো সমস্যাও কমে যায়। তাই প্রতিদিন সকালেই যাদের মল ত্যাগ করতে গিয়ে কষ্ট সহ্য করতে হয়, তাদের রোজের ডায়েটে লেবুর খোসকে অন্তর্ভুক্ত করা ছাড়া আর যে কোনও উপায় নেই, তা তো বলাই বাহুল্য!

ক্যানসারের মতো মারণ রোগ দূরে পালায়

লেবুর খোসায় উপস্থিত স্য়ালভেসস্ট্রল কিউ ৪০ এবং লিমোনেন্স নামে দুটি উপাদান ক্যানসার সেলের ধ্বংসে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে নিয়মিত লেবুর খোসা খেলে শরীরের ভিতরে ক্যানসার সেলের জন্ম নেওয়ার কোনও সম্ভাবনাই থাকে না। এখানেই শেষ নয়, লেবুর খোসা খাওয়া মাত্র ব্যাকটেরিয়াল এবং ফাঙ্গাল ইনফেকশেনে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।

মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে

ভিটামিন সি-এর ঘাটতি হলে মুখ গহ্বর সংক্রান্ত একাধিক রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাই তো নিয়মিত লেবুর খোসা খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং সাইট্রিক অ্যাসিড মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, জিঞ্জিভাইটিস সহ একাধিক রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

সারা শরীরে রক্তের প্রবাহে উন্নতি ঘটে

লেবুর খোসা খাওয়া মাত্র শরীরের ভিতরে এমন কিছু রদবদল হতে শুরু করে যে সারা শরীরে রক্তের সরবারহ বাড়তে শুরু করে। ফলে দেহের প্রতিটি কোনায় অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত পৌঁছে যাওয়ার কারণে সার্বিকভাবে শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়তে সময় লাগে না। ফলে ছোট-বড় সব ধরনের রোগই দূরে পালায়।

দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে

পেকটিন নামে একটি উপাদান প্রচুর মাত্রায় থাকায় লেবুর খোসা নিয়মিত খেলে ওজন কমার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। কারণ এই উপাদানটি শরীরে উপস্থিত অতিরিক্ত চর্বিকে ঝড়িয়ে ফেলতে বিশেষভাবে সাহায্য করে থাকে।

হার্টের ক্ষমতা বাড়ে

লেবুর খোসায় উপস্থিত পলিফেনল নামে একটি উপাদান শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। অন্যদিকে লেবুর পটাশিয়াম ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণা রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের রাগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে। তাই তো যাদের পরিবারে কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্টের রোগের ইতিহাস রয়েছে তারা প্রতিদিনের ডায়েটে লেবুর খোসাকে অন্তর্ভুক্ত করুন। দেখবেন উপকার পাবেন।

লিভারে ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত লেবুর খোসা খাওয়া শুরু করলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ এত মাত্রায় বেড়ে যায় যে লিভারের ভিতরে জমে থাকা টক্সিক উপাদানেরা বেরিয়ে যেতে শুরু করে। ফলে শরীরে এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটির কর্মক্ষমতা বাড়তে সময় লাগে না।

হাড় শক্তপোক্ত হয়ে ওঠে

প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন সি এবং ক্যালসিয়াম থাকার কারণে লেবুর খোসা খাওয়া শুরু করলে ধীরে ধীরে হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ইনফ্লেমেটরি পলিআর্থ্রাইটিস, অস্টিওপরোসিস এবং রিউমাটয়েড আথ্রাইটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।

ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়

একাধিক কেস স্টাডিতে দেখা গেছে, লেবুর খোসার ভিতরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের নিচে জমে থাকা টক্সিক উপাদানদের বের করে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের বয়স কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে বলিরেখা যেমন কমে, তেমনি ত্বক টানটান হয়ে ওঠে। এই কারণেই তো বয়স ৩০-এর কোটা পরলেই প্রতিদিন লেবুর খোসা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।

হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে

ফাইবার সমৃদ্ধ যে কোনও খাবার হজম ক্ষমতার উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর এই উপাদানটি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে লেবুর খেসায়। তাই তো বদ-হজন থেকে গ্যাস-অম্বল, যে কোনও ধরনের হজম সংক্রান্ত সমস্যায় এই প্রকৃতিক উপাদানটি দারুন উপকারে আসে।

স্ট্রেসের মাত্রা কমে

লেবুর খোসায় উপস্থিত সাইট্রাস বায়ো-ফ্লেভোনয়েড শরীরের ভিতরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমতে শুরু করে। ফলে সার্বিকভাবে মন, মস্তিষ্ক এবং শরীর একেবারে চাঙ্গা হয়ে ওঠে। তাই তো এবার থেকে যখনই দেখবেন শরীর আর চলছে না, তখন অল্প করে লেবুর খেসা নিয়ে চটজলদি খেয়ে ফেলবেন। দেখবেন উপকার মিলবে। 

আমি ব্যক্তিগত ভাবে লেবুকে না চিবিয়ে টুকরো টুকরো করে খাওয়ার চেষ্টা করি এতে করে লেবুর সব কিছুই খাওয়া হয় এবং বাস্তব উপকারীতা ও হাছেল হয়।  

তাছাডা  আরও যেমন আলু, লাউ,কুমডা পেঁপে সহ আরও অনেক কিছু আমার খোসা ও বিচি ফেলে দিয়েই রান্না করি আসলে কিন্তু আমরা ফাইবার টাই ফেলে দিচ্ছ। 

তবে এখন পুষ্টি বিজ্ঞানীদের গবেষণার কারনে এ সকল তথ্য সামনে আসছে।  

সৌজন্যে 

হাকিম এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া   

ভূঁইয়া  ন্যাচরাল হার্বস

 মিরসরাই চট্টগ্রাম 


     

বুধবার, ১ জুলাই, ২০২০

সামনের ‎সারীতে ‎থেকেই ‎খেদমত ‎করার ‎চেষ্টা ‎করেছি ‎

সামনের সারীতে থেকেই খেদমত করার চেষ্টা করেছি    
====এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া==== 
   
আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে ১৯৯৩ তথা ১৪১৪ হিজরী সনে জামেয়া ইসলামিয়া পটিয়া থেকে দাওরাহ হাদিস কমপ্লিট করার পর সর্ব প্রথম  লোহাগাড়া (সাতকানিয়া) আমিরাবাদ,চট্টগ্রাম এর     মাদরাসা হোছাইনিয়া আজিজুল উলুম  রাজঘাটায়, (জামেয়ারই প্রবীন মোহাদ্দেস  আমার শফীক্ব ওস্তাদ  ওস্তাদুল আসাতেজা  আল্লামা নূরুল ইসলাম জদীদ সাহেব হুজুর রহঃ)
 এর   নির্দেশক্রমে  সিনিয়র সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগাদান করি। 

প্রথম বছর  কোন প্রকারে  সময় অতিবাহিত হলেও   দ্বিতীয় বছর নাজেমে দারুল এক্বামা তথা হল সুপারের দায়িত্বে  আসার পর মাদরাসার সকল বিভাগে কাজ করার সুযোগ তৈরী হয়।

কারণ  নাজেমে দারুল এক্বামার দায়িত্বে থাকার সুবাদে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় নিয়ম কানুন সুচারুভাবে ভাবে পরিচালনার কারণে        সকল ছাত্র শিক্ষকদের সাথে আন্তরিকতা  শ্রদ্ধা আর   ভালোবাসা তৈরী করতে সক্ষম  হই   যা একমাত্র মহান আল্লাহর মেহেরবানী আর দয়ায় সম্ভব হয়েছে। 
কারণ   এর আগে দীর্ঘ প্রায় ১৫  বছর পূর্বে থেকে সেখানে কোন প্রকারের নিয়মনীতির তোয়াক্কা করা হতনা।  তখনকার জনৈক পরিচালকের একচ্ছত্র ক্ষমতা আর   আধিপত্যের  কারনে।
 কিন্তু ১৪১৫ হিজরীতে নতুন  পরিচালক মাওলানা আজিজুল ওয়াহেদ সাহেব রহঃ এর নেতৃত্বে আসার পর থেকে প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি বিভাগে লেখাপডার মান উন্নয়ন সহ আইন- শৃঙ্খলা নিয়মনীতি সব সেক্টরেে পরিবর্তন আনতে সক্ষম   হই। তখনকার নাজেমে তালিমাত তথা শিক্ষা পরিচালক মাওঃ কারী মোহাম্মদ হোছাইন সাহেবের নেতৃত্বে।  বর্তমানে তিনিও কিন্তু ওমান প্রবাসী।   
         

অথচ ঐ সকল এলাকায়  উত্তর চট্টলা থেকে  দক্ষিণ চট্টলায়  গিয়ে এভাবে আন্তরিক ভালোবাসা  আর গ্রহণ যোগ্যতা অর্জন সত্যি সত্যিই চ্যালেন্জীং ছিল বটে। তবে সব আল্লাহর ইচ্ছায়  সক্ষম   হয়েছিল।

এবং প্রতিষ্ঠানের এমন কোন কাজ ছিলনা যে কাজে আমাকে অংশগ্রহণ করতে হয়নি। 
কর্তৃপক্ষের আন্তরীকতা আর  ব্যক্তিগত  সাহসীকতা নিয়ে নিজের মত করে আপন পরিবারের মত করে নিজের প্রতিষ্ঠান মনে করে। আল্লাহর রহমতে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায়   সেই রাজঘাটা হোছাইনিয়া মাদরাসাকে সাজিয়েছিলাম (১৯৯৩-২০০০)   আজও সেই ভিত্তির উপর চলমান আছে আলহামদুলিল্লা। 

কিন্তু  কর্তব্যের খাতিরে  ২০০০ সনে সৌদিতে  পাডি জমাতে হল বিধায়  নিজের গডা প্রতিষ্ঠানকে চাডতে হল। 

আজও মনে পডে। সেই প্রতিষ্ঠানের ততকালীন ছাত্র শিক্ষক   সহ কর্তৃপক্ষের আন্তরিক শ্রদ্ধা আর  ভালবাসার কথা। 
দীর্ঘ ২০ বছর অতিবাহীত হলেও আজও প্রতিষ্ঠানের  অনেক ছাত্র শিক্ষকদের সাথে  যোগাযোগ হয়। 
তারাও যোগাযোগ করেন আলহামদুলিল্লাহ। 
কারণ প্রতিষ্ঠানের এমন অনেক কাজ ছিল যেখানে অন্যরা সাহস করতোনা কিন্তু আমি সামনের সারীতে থেকেই খেদমত করার চেষ্টা করেছি। একমাত্র রেজায়ে মাওলার উদ্দেশ্যেে।   এ জন্যই তারা ও আজ পর্যন্ত আমাকে স্বরন করেন আমিও তাদের কে স্বরন করি।
আল্লাহ আমাদের সকলকে এখলাছের সাথে সকল কাজ করার তাওফিক দান করুক আমিন। 
 

এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া  
প্রক্তন সিনিয়র শিক্ষক 
মাদরাসা হোছাইনিয়া আজিজুল  উলুম রাজঘাটা লোহাগাডা চট্টগ্রাম।     
=========== ও  =======
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক নূরুলগনি ইসলামি একাডেমী  কাটাছরা জোরারগঞ্জ মিরসরাই চট্টগ্রাম          
          ০১/০৬/২০২০