Translate

বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা উত্থান জনিত সমস্যার সমাধান

ম্যাজিক বটিকা   
কার্যকরীতাঃ

ইরেকটাইল ডিসফাংশন তথা 
উত্থানজনিত সমস্যা, টেস্টোস্টেরণ  হরমোন বাডাতে সাহায্য করবে,ও বিশেষ অঙ্গের  রক্ত সঞ্চালন বাডাতে  কার্যকর।
  
সেবনবিধিঃ 

দৈনিক  সকাল বিকাল 
ভরা পেটে  ৩-৪ টি  বটিকা চিবিয়ে সেব্য কমাজকম লাগাতার ৬০  দিন। 
এমন কি সহবাসের ১০ মিনিট আগেও সেবন করতে পারেন।
তবে যাদের সমস্যা জটিল তাদের জন্য  চিকিৎসক এর পরামর্শে সাথে অন্য খাদ্য পথ্য ও দেয়া যেতে পারে। 

১০০% প্রাকৃতিক  
১২০ বটিকা ৪০০ টাকা মাত্র  ১৫ দিন যাবে। কমাজকম ৬০ দিন সেবন করতে হবে। 

সৌজন্যে 
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস 
০১৮২৯৩১৮১১৪ 


১০০% প্রাকৃতিক ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসাবে বিবেচিত। 

 ম্যাজিক বটিকা 

ইরেকটাইল ডিসফাংশন কী?

**যৌন মিলনের পূর্বশর্ত হলো, পুরুষের লিঙ্গের উত্থান ঘটবে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, মিলনের পূর্বে পুরুষের লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান ঘটছে না। কিংবা কারো কারো আবার উত্থান ঘটলেও, তা বেশিক্ষণ দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। এর ফলে পরিপূর্ণ যৌন মিলনও সম্ভব হচ্ছে না। একজন পুরুষের লিঙ্গের এরুপ উত্থানজনিত সমস্যাকেই বলা হয়ে থাকে ইরেকটাইল ডিসফাংশন।

তবে মাঝে মাঝে কোনো পুরুষের লিঙ্গের উত্থানে সমস্যা হলেই এমনটা বলা যাবে না যে তিনি ইরেকটাইল ডিসফাংশনের শিকার। এগুলো নিছকই বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কিন্তু বিষয়টি কপালে ভাঁজের কারণ হয়ে দাঁড়ায় তখনই, যখন একজন পুরুষ ক্রমাগত এই সমস্যার সম্মুখীন হতে থাকেন। এর ফলে তারা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন, অবসাদ তাদেরকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে ধরে, তারা আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভুগতে থাকেন, এবং তাদের দাম্পত্য সম্পর্কও ঝুঁকির মুখে পড়ে। লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা কিংবা তা ধরে রাখতে না পারার পেছনে অন্য কোনো শারীরিক সমস্যাও ভূমিকা রাখ রাখতে পারে।

★★★ইরেকটাইল ডিসফাংশনের লক্ষণ
একজন ব্যক্তি যে ইরেকটাইল ডিসফাংশনের শিকার, তা বলা যাবে যদি তিনি নিয়মিত নিম্নোক্ত সমস্যাগুলোর সম্মুখীন হন:

লিঙ্গের উত্থান ঘটাতে না পারা;
লিঙ্গের উত্থান ধরে রাখতে না পারা;
যৌন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস পাওয়া কিংবা কখনোই আকাঙ্ক্ষা জাগ্রত না হওয়া।

দেখা দিতে পারে কিছু বিরল লক্ষণও;
এছাড়া আরো কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে:

দ্রুত বীর্যপাত হওয়া;
বিলম্বে বীর্যপাত হওয়া;
টেস্টোস্টেরন বা পুরুষের যৌন হরমোনের মাত্রা কম হওয়া;
অ্যানোর্গাজমিয়া দেখা দেয়া, অর্থাৎ পর্যাপ্ত উত্তেজনা সত্ত্বেও অর্গাজম লাভে ব্যর্থ হওয়া।
কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে
ইরেকটাইল ডিসফাংশন হয়েছে, এমন মনে করলে দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। এবং সেক্ষেত্রে অবশ্যই যথাযথ যোগ্যতাসম্পন্ন চিকিৎসকের দ্বারস্থ হতে হবে। তবে যেহেতু অনেকেই লজ্জার কারণে চিকিৎসকের কাছে যেতে সংকোচ বোধ করেন, তাই তারা প্রথমে ব্যক্তিগতভাবে নিজের মধ্যে নিম্নোক্ত সমস্যাগুলো আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে পারেন:

আপনি কি লিঙ্গের উত্থান বা স্থিতাবস্থা নিয়ে সন্তুষ্ট নন?
আপনার কি দ্রুত বা বিলম্বে বীর্যপাত ঘটছে?
আপনার কি ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা আছে?
যদি এই তিনটি প্রশ্নেরই, কিংবা যেকোনো দুটি বা একটির উত্তর 'হ্যাঁ' হয়, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। তবে ভালো হয় প্রথমে পারিবারিক চিকিৎসক বা যে চিকিৎসকের কাছে নিঃসংকোচে সব সমস্যা শেয়ার করা যায়, তার পরামর্শ গ্রহণ করা।
★★★ইরেকটাইল ডিসফাংশন কেন হয়?

পুরুষের লিঙ্গের উত্থান মূলত যৌনোদ্দীপনার সাথে সম্পর্কিত। আর পুরুষের যৌনোদ্দীপনা খুবই জটিল একটি প্রক্রিয়া, যেটির সাথে সরাসরি সংযোগ রয়েছে তাদের মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, পেশি ও রক্তসংবহনতন্ত্রের। ইরেকটাইল ডিসফাংশন এগুলোর যেকোনো একটির সমস্যা বা অস্বাভাবিকতার কারণে হয়ে থাকতে পারে। এছাড়া চাপ, বিষণ্ণতা বা অন্যান্য মানসিক সমস্যার ফলেও ইরেকটাইল ডিসফাংশন হতে পারে, বা আরো ভয়াবহ রূপ ধারণ করতে পারে।

কখনো কখনো ইরেকটাইল ডিসফাংশনের পেছনে শারীরিক ও মানসিক দু'ধরনের কারণই প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন ধরুন, কোনো একটি ছোটখাট শারীরিক সমস্যার কারণে হয়তো সাময়িকভাবে আপনার যৌন উদ্দীপনার মাত্রা কমে গেল। কিন্তু এ নিয়ে আপনি এত বেশি চিন্তিত হয়ে পড়লেন যে, সে কারণে পরবর্তীতে আপনার লিঙ্গের উত্থান ঘটা বা ধরে রাখা আরো বেশি কঠিন হয়ে পড়ল। এভাবেই শারীরিক সমস্যার সাথে মানসিক সমস্যা যোগ হয়ে ইরেকটাইল ডিসফাংশনের মাত্রা বহু গুণে বাড়িয়ে দিল।

ইরেকটাইল ডিসফাংশনের শারীরিক কারণ
বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার কারণে ইরেকটাইল ডিসফাংশন দেখা দিতে পারে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:

হৃদরোগ;
রক্তনালী সংকীর্ণ হয়ে যাওয়া, 
উচ্চ কোলেস্টেরল;
উচ্চ রক্তচাপ;
ডায়াবেটিস;
ওবেসিটি;
 , কোমরের কাছে অতিরিক্ত চর্বি ও উচ্চ কোলেস্টরল জন্মানো;
প্রোস্টেট ক্যান্সার;
স্লিপ ডিজঅর্ডার বা ঘুমের সমস্যা;
শ্রোণী এলাকা বা মেরুদণ্ডে জখম।

ইরেকটাইল ডিসফাংশনের মনস্তাত্ত্বিক কারণঃ

লিঙ্গের উত্থানের পেছনে মস্তিষ্ক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মস্তিষ্কের থেকে পাওয়া সংকেতের মাধ্যমেই একজন পুরুষ তার দেহে যৌন উদ্দীপনা অনুভব করতে থাকেন, তার মধ্যে বিভিন্ন শারীরিক পরিবর্তন আসতে থাকে, এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে তার লিঙ্গের উত্থান ঘটে। কিন্তু মস্তিষ্ক যদি স্বাভাবিক না থাকে, তার প্রভাব পড়ে লিঙ্গের উত্থানে, ফলে সৃষ্টি হয় ইরেকটাইল ডিসফাংশন। মস্তিষ্ক স্বাভাবিক না থাকার কারণসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

অবসাদ, দুশ্চিন্তা ও অন্যান্য মানসিক সমস্যা;
মানসিক চাপ;
অন্যমনস্কতা;
সম্পর্কের অবনতি বা অধারাবাহিকতার কারণে উদ্ভূত চাপ;
আত্মবিশ্বাসহীনতা;
ভীতি।

রিস্ক ফ্যাক্টরঃ

একজন পুরুষের বয়স বাড়ার সাথে সাথে যৌন ক্ষমতা হ্রাস পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। ফলে একজন মধ্যবয়সী বা প্রৌঢ় পুরুষের তরুণ বয়সের মতো সহজেই লিঙ্গের উত্থান ঘটে না, আর লিঙ্গ খুব বেশি শক্তও থাকে না। তখন বারবার স্পর্শ করে লিঙ্গ উত্থিত ও শক্ত রাখতে হয়।

তবে আজকাল বয়স বিশ বা ত্রিশের কোঠায় আসা মাত্রও অনেকে ইরেকটাইল ডিসফাংশনের শিকার হচ্ছেন। এর পেছনে পেছনে বেশ কিছু রিস্ক ফ্যাক্টর কাজ করতে পারে, যেমন:

 বিশেষ করে ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ;
তামাক ব্যবহার, যেটি রক্তনালী বা ধমনীতে রক্তপ্রবাহ আটকে দেয়, ফলে সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক জটিলতা দেখা যায়, যা ইরেকটাইল ডিসফাংশনের জন্ম দিতে পারে;
অতিরিক্ত শারীরিক ওজন থাকলে, বিশেষত ওবেসিটি বা অতিস্থূলতার শিকার হলে;
কোনো চোট বা জখম, বিশেষত তা যদি স্নায়ু বা উত্থান নিয়ন্ত্রণকারী ধমনীকে আক্রান্ত করে;
কিছু বিশেষ ওষুধ ব্যবহার করলে, যেমন অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, অ্যান্টিহিস্টামিন কিংবা উচ্চ রক্তচাপ, ব্যথা বা প্রোস্টেটে সমস্যার ওষুধ;
বিভিন্ন মানসিক অবস্থা, যেমন- দুশ্চিন্তা, চাপ, অন্যমনস্কতা বা অবসাদ;
মাদকের নেশা, বিশেষত কেউ যদি দীর্ঘদিন ধরে নেশা করে আসে বা মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ করে।
উদ্ভূত জটিলতা
ইরেকটাইল ডিসফাংশনের ফলে বিভিন্ন জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। যেমন:

অসন্তুষ্ট যৌন জীবন;
সঙ্গীর সাথে সম্পর্কে অবনতি;
মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা বৃদ্ধি;
নিজের উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলা;
সঙ্গীকে গর্ভবতী করতে না পারা।

বাঁচার উপায়ঃ-
একবার যদি কোনো ব্যক্তি ইরেকটাইল ডিসফাংশনের শিকার হয়েই যান, সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে ওষুধ সেবন করতে হবে,  কিংবা নিছকই নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করতে হবে। আর যারা এখনো ইরেকটাইল ডিসফাংশনের সম্মুখীন হননি, তাদের উচিত হবে সুস্থতা ধরে রাখার জন্য নিম্নোক্ত কাজগুলো যথাযথভাবে পালন করা:

চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা;
শারীরিক সমস্যার অতীত ইতিহাস থাকলে, কিংবা না থাকলেও, প্রতিবছর অন্তত একবার চিকিৎসকের কাছে গিয়ে চেক-আপ ও মেডিকেল স্ক্রিনিং টেস্ট করিয়ে আসা;
ধূমপান পুরোপুরি বর্জন করা, অ্যালকোহল গ্রহণের মাত্রা সীমিত করা কিংবা নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ না থাকলে পুরোপুরি এড়িয়ে চলা, অবৈধ নেশাদ্রব্য ব্যবহার না করা;
নিয়মিত শরীরচর্চা করা;
অনিয়মিত খাদ্যগ্রহণের বদলে সুষম ও স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য গ্রহণ করা;
রাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো ও কাজের ফাঁকে ফাঁকে বিশ্রাম নেয়া;
মানসিক চাপ, অবসাদ, দুশ্চিন্তা বা অন্যান্য সমস্যাকে অবহেলা না করে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।

ডা: শ্রী মোহন কুমার
( ডি. এইচ. এম.  এস) বি. এইচ. বি, ঢাকা


শনিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

Korean red Jensen কোরিয়ান রেড জিংসিং কোথায় পাবেন



জিংসিং এর অসাধারণ  স্বাস্থ্য উপকারিতা---

জিংসিং সম্পর্কে সাধারণের একটা ধারণা হল এটা শুধু  যৌন সমস্যার জন্য ব্যবহার হয়ে থাকে আসলে কিন্তু  তা নয় বরং  জিংসিং এর বহুবিধ  ব্যবহার রয়েছে তন্মধ্যে  যৌন সমস্যার সমাধান অন্যতম  
সে হিসাবে  কয়েকটি  উপকারীতা  সম্পর্কে  আলোকপাত করা হল।

সাধারণত  জিংসিং  প্রাপ্ত বয়স্ক  মহিলা পুরুষ উভয়ে ব্যবহার করতে পারেন। 


১। এটি শারিরিক শক্তি বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে।
২।মানসিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৩।পুরুষের যৌন সমস্যার একমাত্র সমাধান। তবে এটি ওয়ানটাইম কোন ঔষধ হিসাবে  নয় বরং  স্হায়ী  ভাবে উপকৃত করে। বিশেষত  উত্থান জনিত সমস্যা, টাইমিং সমস্যার স্হায়ী ভাবে করতে কার্যকর। 
৪।মনযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সাথে সাথে বুঝতে পারার ক্ষমতা,শেখার ক্ষমতা,কল্পনাশক্তি, বিচারবুদ্ধি, চিন্তা শক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোন একটা সিদ্ধান্তে পৌছানোর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৬।কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
৭।শক্তি বর্ধক হিসেবে জিনসেং দারুন কার্যকরী। চলাফেরা করতে পারে না এরকম বয়স্ক পিতা ও মাতার   শারীরিক শক্তির জন্য ।
৮।অনিদ্রা জনিত কারনে শারীরিক ও মানসিক সৃষ্ট রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৯।ব্রেনের সক্রিয়তা  বজায় রাখে ও ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে।
১০।অস্থিরতা দূর করে মনকে সতেজ ও প্রফুল্ল রাখতে সাহায্য করে।
১১।চেহারায় বয়সের ছাপ পড়া থেকে রক্ষা করে।
১২, মেয়েলী হরমোন বৃদ্ধি করে । 
১৩, সকল প্রাপ্ত বয়স্ক  মহিলা পুরুষ উভয়ের জন্য  উপকারী। 


এবার আসুন  আরও বিস্তারিত 

জিনসেং এর উপকারিতা কী ? *

জিনসেং ও লিংগোত্থানে অক্ষমতাঃ

 জিনসেং এর গুনাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যা প্রমানিত তা হলো, পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধে এর ভূমিকা। University of Ulsan এবং the Korea Ginseng and Tobacco Research Institute ৪৫ জন ইরেকটাইল ডিসফাংশন (লিংগোত্থানে অক্ষম ব্যাক্তি) এর রোগীর উপর একটি পরীক্ষা চালান। তাদের কে ৮ সপ্তাহের জন্য দিনে ৩বার করে ৯০০ মিগ্রা জিনসেং খেতে দেয়া হয়, এরপর দুই সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার ৮ সপ্তাহ খেতে দেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮০% জানান যে, জিনসেং গ্রহনের সময় তাদের লিংগোত্থান সহজ হয়েছে। ২০০৭ সনে Asian Journal of Andrology এ ৬০ জন ব্যাক্তির উপর করা এবং Journal of Impotent Research এ ৯০ জন ব্যাক্তির উপর করা অনুরুপ আরো দুটি গবেষনা প্রকাশিত হয়। ২০০২ সালের একটি গবেষনায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, জিনসেং কিভাবে লিংগোত্থানে সহায়তা করে। পুরুষের যৌনাংগে corpus cavernosum নামে বিষেশ ধরণের টিস্যু থাকে। নাইট্রিক অক্সাইডের উপস্থিতিতে এই টিস্যু রক্তে পরিপূর্ণ হয়ে লিংগোত্থান ঘটায়। জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমান বাড়িয়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে।

★★★তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম যে গবেষণার ফলাফল  লাগাতার ৮ সাপ্তাহ বা ২ মাস সেবন করার পর  ১৫ দিন বিরতি দিয়ে  আবার পুনরায়  ২ মাস লাগাতার সেবন করতে হবে। ★★

জিনসেং ও দ্রুত বীর্যস্খলনঃ
যদিও কাচা জিনসেং এর মূল এই রোগে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানা যায় না তবে জিনসেং এর তৈরী একটি ক্রীম (ss cream) পুরুষদের দ্রুত বীর্যস্খলন রোধে বিশ্বব্যাপী ব্যবহার হয়ে আসছে যা মিলনের একঘন্টা আগে লিঙ্গে লাগিয়ে রেখে মিলনের আগে ধুয়ে ফেলতে হয়। Journal of Urology তে ২০০০ সনে প্রকাশিত একটি গবেষনা অনুযায়ী এটি বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। আসলে, জিনসেং শব্দটাই এসছে চাইনিজ শব্দ “রেনসেং” থেকে। “রেন” অর্থ পুরুষ ও “সেন” অর্থ “পা”, যৌনতা বৃদ্ধিতে এর অনন্য অবদান এর জন্যই এর এইরকম নাম (অবশ্য এটি দেখতেও পা সহ মানুষের মত)।

জিনসেং ও cognitive function:
cognitive function বলতে বুঝায় বিভিন্ন মানসিক ক্ষমতা যেমন মনযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সাথে সাথে বুঝতে পারার ক্ষমতা,কল্পনাশক্তি, শেখার ক্ষমতা, বিচারবুদ্ধি, চিন্তা শক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোন একটা সিদ্ধান্তে পৌছানোর ক্ষমতা। সোজা ভাষায় বলতে গেলে মানুষের বুদ্ধিবৃত্তি। জিনসেং স্নায়ুতন্তের উপর সরাসরি কাজ করে মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।


 ২০০৫ সনে Journal of Psychopharmacology তে প্রকাশিত গবেষনা অনুযায়ী ৩০ জন সুস্বাস্থ্যবান যুবার উপর গবেষনা করে দেখা গিয়েছে যে জিনসেং গ্রহন তাদের পরীক্ষার সময় পড়া মনে রাখার ব্যাপারে পজিটিভ ভূমিকা রেখেছিল। একই জার্নালে ২০০০ সালে করা একটি গবেষনা, যুক্তরাজ্যের Cognitive Drug Research Ltd কর্তৃক ৬৪ জন ব্যাক্তির উপর করা একটি গবেষনা এবং চীনের Zhejiang College কর্তৃক ৩৫৮ ব্যাক্তির উপর করা একটি গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং মধ্যবয়স্ক ও বৃদ্ধ ব্যাক্তির স্মরণশক্তি ও সার্বিক বৃদ্ধিতেও সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়েছে।

 ২০০৫ সনে Annals of Neurology তে প্রকাশিত ইদুরের উপর করা গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং মস্তিষ্কের কোষ বিনষ্টকারী রোগ যা স্মৃতিশক্তি বিনষ্ট করে (যেমন পারকিন্সন ডিজিজ, হান্টিংটন ডিজিজ ইত্যাদি) সেসব প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।

জিনসেং ও ডায়াবেটিসঃ
২০০৮ সনে ১৯ জন টাইপ ২ ডায়বেটিস এর রোগীর উপর করা গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং টাইপ ২ ডায়বেটিস ম্যানেজমেন্টে কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে।

জিনসেং ও কোলেস্টেরলঃ
Pharmacological Research এ ২০০৩ সালে প্রকাশিত একটি গবেষনা অনুযায়ী, দিনে ৬ মিগ্রা হারে ৮ সপ্তাহ জিনসেং গ্রহণ খারাপ কোলেস্টেরল যেমন- total cholesterol (TC), triglyceride (TG) ও low density lipoprotein (LDL) এর মাত্রা কমাতে ও ভালো কোলেস্টেরল (High Density Lipoprotein বা HDL) এর মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে।

জিনসেং ও ত্বকঃ
জিনসেং বিভিন্ন এন্টি-এজিং ক্রীম ও স্ট্রেচ মার্ক ক্রীম এ ব্যবহৃত হয়। এইসব ক্রীম ত্বকের কোলাজেন এর উপর কাজ করে ত্বকের বলিরেখা প্রতিরোধ করে ও গর্ভবতী নারীদের পেটের ত্বক স্ফীতির কারণে তৈরী ফাটা দাগ নিরসন করে। তবে এটির জন্য জিনসেং এর ভূমিকা কতটুকু ও ক্রীমে থাকা অন্যান্য উপাদানের ভূমিকা কতটুকু তা জানা যায়নি।

জিনসেং ও রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থাঃ
একটি গবেষনায় ২২৭ ব্যক্তির উপর ১০০মিগ্রা দিনে এক বার করে ১২ সপ্তাহ এবং আরেকটি গবেষনায় ৬০ ব্যাক্তির উপর ১০০মিগ্রা দিনে ২বার করে ৮ সপ্তাহ জিনসেং প্রয়োগ করে দেখা গিয়েছে যে তাদের দেহের রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলো ( যেমন T Helper cell, NK Cell, Antibody ইত্যাদি) কার্যকর পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে। তার মানে জিনসেং রোগপ্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।

★★ব্যবহারবিধিঃ ★★

University of Maryland Medical Center এর মত অনুযায়ী এশিয়ান জিনসেং পূর্নবয়স্করা ২-৩ সপ্তাহ টানা খেয়ে ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার খেতে পারবেন। 

আমেরিকান জিনসেং টানা ৮ সপ্তাহ খেয়ে ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার খেতে পারবেন। যেহেতু এটি একটি অতি কার্যকরী ওষুধ, তাই দীর্ঘদিন ব্যবহারের কোন রকম ক্ষতি হতে পারে ভেবে এটি বেশিদিন ব্যবহার করতে মানা করা হয় (যদিও দীর্ঘ ব্যবহারে ক্ষতির কথাটার কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই).. জিনসেং সাধারণত ট্যাবলেট, পাউডার, ড্রিঙ্কস হিসেবে খাওয়া হয়, এবং এদের গায়েই ব্যবহারবিধি লেখা থাকে।

 ট্যাবলেট বা পাউডার এর জন্য ডোজঃ University of Michigan Health System এর রিপোর্ট অনুযায়ী, মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি ও লিংগ উত্থান এর জন্য ৯০০ মিগ্রা পাউডার করে দৈনিক ৩ বার সেবন করতে হবে। 

★★উল্লেখ্য  ১ গ্রাম = ১০০০ মিলি গ্রাম । 
সে হিসাবে পাউডার সেবন করতে হলে দৈনিক ১ গ্রাম  সমপরিমাণ ৩ বার মিলে ৩ গ্রাম   তথা প্রতিবার ১ চা চামচের  ৪ ভাগের এক  ভাগ পরিমাণ সেবন করতে হবে। 

 শক্তি বা স্ট্যামিনা বৃদ্ধি ও ডায়বেটিস এর জন্য এর ডোজ হলো ২০০ মিগ্রা পাঊডার করে দিনে ১ বার, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ১০০ মিগ্রা করে দিনে ২ বার। ss cream এর জন্য ডোজ হলো ০.২ মিগ্রা। সরাসরি মূল খেলে ০.৫-২ গ্রাম মুল খাওয়া যাবে দৈনিক ১ বার। মূল কিনে খাওয়া টাই সবচেয়ে সাশ্রয়ী হয়। মূল টা চিবিয়ে খাওয়া যায়, গুড়া করে জিভের নীচে রেখে দিয়ে খাওয়া যায়, পানিতে এক ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পানি সহ খাওয়া যায় অথবা পানিতে ৫ মিনিট ফুটিয়ে পানি সহ খাওয়া যায়। 

সার্বিক  যোগাযোগ  করতে পারেন। 
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস 
০১৮২৯৩১৮১১৪ 


কেরিবিয়ান রেড জিংসিং এর  বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর ছবি

জিংসিং  শুকনো মূল 
৩০০ গ্রাম  ও ৬০০ গ্রাম 

জিংসিং  ট্যাবলেট 

জিংসিং  কাঁচা মূল


জিংসিং  জেলী বা হালুয়া 


জিংসিং




জিংসিং মূল   পাউডার কালো

জিংসিং  মূল রেড এন্ড হোয়াইট 
 
 

আপনার পছন্দ মতো যে কোন জিংসিং এর প্রোডাক্ট এর জন্য  যোগাযোগ করতে পারেন 
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস 
০১৮২৯৩১৮১১৪। 





জিংসিং


জিংসিং মূল চূর্ণ  হোয়াইট এন্ড রেড, কোরিয়ান  এন্ড  --