সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১১

প্রসঙ্গ মাজার উৎপত্তি ও কিছু কথা

এম  আবদুল্লাহ নিজামী [ ভূঁইয়া]  
আমাদের দেশে মাজারের তো অভাব নেই ,
তেমনি মাজার পূরহিতদের ও অভাব নেই .



এমন ও অনেক আছে যাদের দেখেছি , জীবনে এক ওয়াক্ত নামাজ পডার ও সূযোগ হয়নি , বা কেউ তাকে নামাজ পডতে দেখেনি , আবার বলতে গেলে ভক্তরা বলে থাকে যে তাঁদের পীরের নাকি বেলায়েত নছিব হয়েছে , তাই নাকি নামাজ পডতে হয়না ,

আবার কেউ বা বলে তাদের পীর বাবা নাকি দৈনিক হারাম শরীফ তথা মক্কাশরীফে গিয়ে নামাজ
আদায় করেন ,ইত্যাদি এ সব বোকাদের কথা মাএ
এক জন সূস্হ মস্থীক্ক বা বিবেক বানদের কথা নয় .


সারা জীবন মদ, জূয়া, গাঁজা, ভান, নেশার বিতর মস্হ থেকেই মারা গেলেই পীর , দরবেশ , অলী . হয়ে যায় ,
আর সেখানেই গডে উঠে মাজার ,


আবার দেখা গেছে উলঙ্গ ঘূরা পিরা করছে , মানূষ মামা মামা বলে দৌডাচ্ছে , আর মারা গেলেই সঙ্গে সঙ্গে পীরে পরিনত হয়ে কবর কে মাজারে পরিনত করছে , এক শ্রেনীর কবর পূজারীরা



পৃথিবীর যতই বড মানুষ . চাই সে পীর আউলিয়া যাই হউকনা কেন কারো জন্য এক ওয়াক্ত নামাজ মাফ নেই . আবার যতই বড নেককার দ্বীনদার বজুগ হউক না কেন শরিয়তে নিষিদ্ব কোন জিনিস তার জন্য হালাল হয়ে যায়ণা .

এটা সবাই বুঝেন
একমাত্র ভনড মাজার পূজারীরা ছাডা ,

একটা ছোট ১০/১২ বৎসরের নাবালেগ শিশু ও উলঙ্গ হতে লজ্যাবোধ করে , আর এক জন পীর বা দরবেশ উলঙ্গ থাকলে কি লজ্যা করেনা , এ কেমন পীর ? এ কেমন ভক্ত ?


এক কথায় এরা ভন্ড ভন্ড ===============================



আবশ্যই নেককার দ্বীনদার ================হক্কানী রব্বানী পীর আউলিয়া , আলেম ওলামা গন আমাদের সন্মানের পাএ . মাথার তাজ তাদের কথা ,নছিহত শুনবো . তারা এন্তেকাল
করলে মাগফেরাততের দোয়া করবো ইত্যাদি , যতক্ষন পযন্ত তারা শরিয়তের অনূকরন অনূসরন করবেন .
আর যাদের বিতরেই শরিয়ত নেই ,বা মানেনা আবার তাদের কে মানার প্রশ্নই আসেনা .



মজার কাহিনী
===========

নাম তার [ ডাল চাল ফকিরের মাজার ]



এক তিন মূখী রাস্তা , দিন ছিল সোমবার , স্হানীয় একটা বাজারের দিন .
হঠাৎ তিনমূখী রাস্তার ঠিক বরাবর মাঝখনে ধূপা ঘাঁসের উপরই একটা কুকুর পায়খানা করল .

ঊক্ত পায়খানার দূগন্ধর কারনে পথিকদের কষ্ট হচ্ছিল , এ ভেবে সরল মনা এক ব্যক্তি চিন্তা করল , এ দূগন্ধ থেকে পথিকদের কষ্ট কি ভাবে লাগব করা যায় .


বেচারা চিন্তা করেই ঠিক করলেন তাঁর সাথে থাকা . বাজার থেকে আনা কিছু চাউল দিয়ে . ময়লা গুলো ডেঁকে দিলেই হবে ,
যাই হোক বেচারা তাই করলেন .


এর পর দূরগন্ধ তো বন্ধ হলো ,,কিন্তু ---------------------------------------------------------
এর পর মহা এক কান্ড শুরু হয়ে গেল ,

বাজার থেকে পেরার সময় অন্য একজন দেখলেন যে এখানে কিছু চাউল পডে আছে . তাই শুধু মাত্র চাউল তো খাওয়া যাবেনা এর সাথে কিছু ডাল দিয়ে গেলে ভাল হয় . পরিশেষে সে কিছু ডাল দিয়ে চলে গেল ,


এমনি ভাবে বাজার থেকে যে কেউ আসার সময় এক একজন ভিন্ন ভিন্ন মনতব্য করতে করতে আরও কিছু ডাল, চাল . লবন . তরকারী ইত্যাদি দিতে দিতে মূহুতের মধ্যে স্তূপে পডে গেল ,


তখনিই আর এক সাথম্বেসী মাজার /পেট/কবর পূজারী লাল শালু দিয়ে ডেকে দিয়ে ঐ স্হান টিকে ভারন করে নিলেন .
এবং ডাল চাল ফকিরের মাজার নাম করন করলেন

পরিশেষে সেখানেই ভন্ডরা মাজার কেনদ্রীক যা করার করলেন
অদ্যাবধী চালু আছে
স্হানটি হলো চট্টগ্রাম অলংকার -কূমিরার মধ্যবতী স্হানে ,

তাই যদি মাজরের এ আবস্হা হয় , তাহলে --------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

--------------------------------------------------------- বিবেকবান পাঠক বৃন্দরাই সমাধান খূজে বের করতে সক্ষম হবেন ৷


আল্লাহ সকল কে তাওহীদের উপর অটল থেকে কূফর ও শীরকমুক্ত ঈমান গডার তাওফিক দান করুন . আমিন

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন