আমার এ ব্লগে সকল দর্শকদের জানাই আন্তরীক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা . উক্ত ব্লগে শুধু মাত্র কুরআন হাদীসের আলোকে ইসলামী মূল্যবোধের উপর বিশদ আলোচনা করা হবে , দর্শকদের যে কোন যূক্তি ও গঠন মূলক মনতব্য সাদরে গ্রহন করা হবে , ধন্যবাদন্তে--======================== এম,এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া
বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫
খানা খাওয়ার সময় হাতের আঙ্গুল চুষে খেলে ডাইজেষ্টের উপকার 1.
খানার প্লেট ও আঙ্গুল চুষে খেলে ভিটামিন-বি-কমপ্লেক্স ওডাইজেষ্টের উপকার একটি বৈজ্ঞানীক সমিক্ষা :-
আজকাল একটা পেশন হয়ে গেছে যে খানা খাওয়ার সময় খানার কিছু অংশ প্লেটে রেখে দেয়া হয়,এবং খানার প্লেট ও আঙ্গুল চুষে খাওয়াকে অভদ্র মনে করা হয়।আসলে এটা একটা মূর্খতা জেহালত,এটা একদিকে অপচয় অপরদিকে আল্লাহর নেয়ামতের সাথে অবজ্ঞা করার শামীল। واما بنعمت ربك فحدث কেয়ামতে প্রত্যেকটি নেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।এমনকি একগ্লাস পানি, একলোকমা ভাত,একটুকরো রুটি আর খেজুর যাই হউকনা কেন?
খানা খাওয়ার সময় খানার প্লেট বা হাতের আঙ্গুল চুষে খাওয়া নবী সাঃ এর সারা জীবনের একটা সুন্নত।আজকের বিজ্ঞানের যুগে পরিক্ষা-নিরীক্ষায় প্রমান হয়েছে যে,এসুন্নতটা কতই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যখন খানা খাই তখন আঙ্গুল থেকে এক প্রকার প্লাসভাটা নির্গত হয়,যা খালি চোখে দেখা যায়না।যেটা ডাইজেষ্টের উপকার করে এবং ভাটামিন বি-কমপ্লেক্সের উপকার করে।কিন্তু মজার ব্যাপার হল এই ভিটামিনটা খাদ্যের সর্বশেষ কণিকার মধ্যে পাওয়া যায়,যা একমাত্র প্লেট ও আঙ্গুল চুষে খেলেই তাসম্ভব।তাইতো নবী সাঃ বলেছেন فان البركة فى اخره অর্থাৎ "নিশ্চয়ই খানার বরকত শেষ কণিকাতেই"নবী সাঃ যেটাকে বরকত বলেছেন সেটাকেই বৈজ্ঞানীকরা ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স বলছেন,আবার আঙ্গুল চুষে খাওয়ার ব্যাপারে নবী সাঃ আরও বলেছেন فان لم يلعقها فيلعقها اخاه অর্থাৎ কেউ যদি (খানা খাওয়ার শেষে) নিজের আঙ্গুল গুলো চুষে না খায়,সে যেন তার ভাইকে আঙ্গুল গুলো দিয়ে দে,চুষে খাওয়ার জন্য।তারপরও যেন এই খাদ্য কণীকা গুলোকে নষ্ট না করে।কেননা এই কণিকাতেই বরকত নিহীত রয়েছে। গবেষক বৈজ্ঞানীকেরা বলেছেন যে আঙ্গুল গুলো চুষে খেলে যে প্লাসভাটা নির্গত হয়, ঐ প্লাসভাটার কারণে ৫টা আঙ্গুল চুষে খেলে ৫টা ডাইজেষ্ট তথা হজমের জন্য যে সকল পানীয় বা ট্যাবলেট সেবন করা হয়,তার চেয়েও বেশী উপকার হবে ইনশাআল্লাহ।যারা বদহজমী সহ গ্যাষ্টিকের সমস্যায় ভূগছেন তাদের জন্য মহৌষধ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন