ধাতু দৌর্বল্যতা বা পেশাবের ক্ষয় কি? ও কি তার চিকিৎসা? ১
আমরা এখানে বহুল আলোচিত ও পরিচিত ধাতুদূর্বলতা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু আলোকপাত করব ইনশাআল্লাহ।
আসলে ধাতুদূর্বলতা কি?
মূলত অনৈচ্ছিক বীর্য পাতের নামই হলো ধাতু দৌর্বল্যতা,
এর অনেক গুলো ধরন রয়েছে সবার বেলায় কিন্তু একই প্রকার আলামত দেখা যায়না বরং ভিন্নতা রয়েছে।
উত্তেজনা বা নাড়াচাড়া ছাড়াই পেশাবের আগে বা পরে বা পেশাবের সাথে পূরুষাঙ্গ হতে বীর্যের মত আঠালো পদার্থ বের হওয়া, অথবা ফেনা যুক্ত পেশাব হওয়া, অথবা উত্তেজনা আসার দ্বারা কিংবা মহিলাকে স্পর্শ করার দ্বরা বা কথাবার্তা বলার দ্বারায়, কিংবা যৌন কল্পনা করার দ্বারায় এমনিতেই বীর্যপাত হয়। পায়খানায় কোথদেয়ার সময় বীর্যের মত বের হওয়া।
আবার অনেক সময় জোর খাটানোর সময় বীর্যের মত বের হওয়া। তদ্রুপভাবে ঘুমের মধ্যে অচেতন আবস্হায় বীর্যপাত হয়।
((তবে এখানে বলে রাখা ভাল যে একটা হল কামরস অন্যটা হল বীর্য কামরস উত্তেজনা তুঙ্গে হলে হালকা পিচ্ছিল জাতীয় তরল পদার্থ বের হলে সেটা ক্ষতিকর কিছু নয়।এটা স্বাভাবিক। এটা রোগ নয় বরং এটা যৌবনত্বের আলামত।))
ক্ষতির দিক ঃ-
ধাতু বা বীর্য যেহেতু শরীরের রুহ বলা হয়ে থাকে, সেহেতু অতিরিক্ত বীর্যপাত হওয়ার দ্বারা শরীরের অলসতার দেখা দে,কোন কাজে মন বসতে চায়না সর্বদা হতাশা দূঃচিন্তা বিরাজ করে,এমনকি কোমরে ব্যথ্যাও অণুভব হয়।ধাতু দুর্বলতা- সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো মাথায় ব্রেনে দুর্বলতা প্রকাশ পায়।
চেহারা শুকিয়ে যায়। শারীরিক দুর্বলতাও ব্যাপকভাবে প্রকাশ পায়। কোনো কাজেই ভালো লাগেনা। সব কিজেই বিরক্তি বিরক্তি ভাব দেখা দেয়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায় কারো সামান্য কথায় ও আগুনের মত রেগে যায়। সব সময় মনে চায় যদি শুয়ে থাকতে পারতাম।
মহিলার প্রতি যৌন হ্রাস পেতে পেতে এক সময় তাদের প্রতি কোন চাহিদাই জাগে না। কারো কারো মেলা মেশা কথাবার্তা বলতেও ভালো লাগে না।
নীরব ও অন্ধকার লাগে। একাকী ও নির্জনতা পচ্ছন্দ হয়। কারো কারো অবস্থা এমন করুন হয়ে দাড়াঁইয়া যার কারনে অাত্মহত্যার জন্যও প্রস্তুতি নেয়। এসব কেবল ধাতু দুর্বলাতার কারনে হয়ে থাকে।তাছাডা বিবাহিত জীবনে নেমে আসে কালোছায়া এক পর্যায়ে এ রোগ মারাত্বক আকার ধারণ করলে এক সময় স্ত্রী সহবাসে অক্ষম হয়ে পডে।এবং সন্তান জন্ম দানেও বিগ্ন সৃষ্টি হয় এ জন্য সূচিকিতকার বিকল্প নেই।
ধাতু দুর্বলাতার কারন-
ধাতু দুর্বলাতার অনেক গুলো কারন আছে। তম্মধ্যে নিম্মক্ত কারন গুলো বেশির ভাগ লোকদের মাঝে পাওয়া যায়। এ জন্য বলা মুশকিল আসলে ধাতুদূর্বলতার মূল কারন কি?
১। উত্তেজনার বশিভুত হয়ে অপরিনত বয়সে হস্ত মৈথুন করে বীর্যপাত ঘটানো।
২। সমকামিতার মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটানো।
৩। সব সময় পেটের অসুখ লেগে থাকার কারনে ধাতু দুর্বলতা হয়।
৪। অধিক গরম খাদ্ গ্রহণ, ও পুর্বের খাদ্য হজম না করে আবার খাদ্য খাওয়া বিলম্বে হজম হয় এমন খাওয়ার দ্বারা।এবং এটা অভ্যাসে পরিনত হলে।
৫। ভরাপেটে সহবাস করার দ্বারা ধাতু দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
৬। অশ্নীল যৌন উদ্দীপক ছবি দেখার দ্বারা বীর্যপাত হয়ে থাকে।
৭/ আবার অনেক সময় অন্য কোন রোগের মাত্রারিক্ত ঔষধ সেবনে সাইডএপেক্ট এর কারণে ও হতে পারে।
৮/ অতিরিক্ত সহবাস/ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন / অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ ও অন্যতম কারণ।
৯/ অপুষ্টি / ভিটামিনের অভাব
৯/ আলকোহল / নেশা দ্রব্ খাদ্য অভ্যাসের কারণে ও হতে পারে।
১০/ মাসিক চলাকালীন আবস্থায় সঙ্গমে মিলিত হলে ইত্যাদি।
চিকিৎসা / সমাধান ঃ
প্রসাবের আগে পরে যারা ক্ষয় রোগে ভূগছেন, যেমন পেসাবের আগে পরে পিচ্ছিল জাতীয় বা আঠাল জাতীয় পদার্থ বের হলে বা সামান্য যৌন কল্পনা করলে বা পায়খানার সময় কোথ দিলে লিঙ্গ দিয়ে ধাতু ক্ষয় হলে তাদের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে খুবই কার্যকরী এ টিপস।
প্রথমিক চিকিৎসা -ঃ
১- নিমপাতা -: সকালে খালি পেটে ২০ টি নিমপাতা ভাল করে পরিস্কার করে চিবিয়ে বা গিলে খেয়ে নিন নিয়মিত ১ মাস।
২- ডাবের পানি- ফিটকিরি-:
একটি নারিকেলের ডাবের ভিতর ফিটকিরীর ছোট একটা টুকরো রাতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে বিকাল খালি পেটে সেবন করুন ১০ দিন, ইনশাআল্লাহ্ খুব উপকারী।
৩- আতপ চাউল -:
১ মুষ্ঠি আতপচাউল রাতে ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে চাউল গুলো চিবিয়ে খেয়ে পরে পানিসহ পান করুন ২-৩ মাস।তাছাডা লিকোরিয়া সমস্যা সমাধানের জন্য ও একই নিয়মে সেবন করতে হবে।
৪-: তুলশি বীজ -:
তুলশিবীজ বা বিচি আধা গ্রাম পরিমান নিয়ে একটা খালি পানের সাথে চিবিয়ে সেবন করুন।১০-১৫ দিন।
তবে যাদের হাইপেসার,হার্ট সমস্যা ও বেশী গরমের সময় সেবন নিষেধ।
৫// আম জাম ও তুতুলবিচি চূর্ণ সমপরিমাণ নিয়ে মিশ্রণ করে প্রতি রাতে শোয়ার আগে ১ চা চামচ পরিমান চূর্ণ পানির সাথে মিশিয়ে সেব্য ৪ সাপ্তাহ।
উপরোক্ত টিপস গুলোর মধ্যে আপনাদের সুবিধা মত যেটা সহজ তা ব্যবহার করতে পারেন। প্রয়োজনে একাধিক টিপসও ব্যবহার করতে পারেন।
এর পর ভাল না হলে দ্বীতীয় পর্যায়ে আরও উন্নত চিকিৎসা নিতে হবে।আবস্হা ভেদে ১ থেকে ৩/৬ মাস বা ১ বছর পর্যন্ত ঔষধ সেবন করতে হতে পারে। তবে এ রোগের চিকিৎসা নিতে হলে ধৈর্য ধরতে হবে। তাছাডা নিয়ম তান্ত্রিক জীবন যাপন করতে হবে।
অনেক সময় দেখা যায় কোর্স পূর্ণ না করে ১৫ দিন বা ১ মাস ঔষধ সেবন করার পর কাঙ্ক্ষিত উপকার না পেয়ে অধৈর্য হয়ে রুগি ঔষধ সেবন বন্ধ করে দেন এতে মূলত রুগিই ক্ষতি গ্রহস্ত হয়ে থাকেন। কারন কারো হয়তো ১৫/ দিন বা ১ মাসে মোটামুটি উপকার সাধীত হলেও অনেকাংশে তা হয় না, এ জন্য ধৈর্যের বিকল্প নেই। মনে রাখতে হবে যে,যৌন রোগ কিন্তু ১/২ মাসের সমস্যার কারণে হয়না বরং দীর্ঘ দিন যাবত শরীরের উপর অকল্পনীয় অনিয়ম, অত্যাচারের কারনেই যৌন রোগ হয়ে থাকে তাই সে রোগ ১ সাপ্তাহ বা ১৫ দিনে ভাল হয়ে যাওয়ার চিন্তা অকল্পনীয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়ম মেনেই ঔষধ পথ্য ইত্যাদি সেবন করা উচিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্হার মতে যাদেের ধাতুদৌর্বলতা, যৌন দূর্বলতার সমস্যায় ভূগছেন তাদের সমস্যা টা পিলাভ হতে কমাজ কম ১২০ দিন থেকে ১৮০ দিন সময় লাগতে পারে। তাই নিয়মিত চিকিৎসা নিলে সুস্হ হবেন কোন সন্দেহ নেই।
দ্বিতীয় পর্যায়ে চিকিৎসা যেমনঃ
১/ দীনার
২/কুশতা কলয়ী
৩/ শরবত এ্যালকুলি
৪/ মাজুন আরদে খোরমা
(মর্ডান কোং)
সেবন করতে হব ১/৩/৬ মাস আবস্হা ভেদে।তাছাডা অন্যান্য কোং যে কোন ভাল মানের ঔষধ ও আছে।
৩য় পর্যায়ে
৪/ (ক) হরমোঘট ( বিদেশী- দামী) জটিল ধাতু ক্ষয় রোধে অত্যন্ত কার্যকর।
১ ফাইল ১৫ দিন সেবন।বেশী হলে ফুলকোর্স ৪ ফাইল সেবন করতে হবে ২ মাস।
৯০০৳ সার্ভিস সহ ১০৫০ টাকা ১ ফাইলের মূল্য। তবে অনুপান হিসাবে ২/৩ টি কাচা আমলকি সহ অথবা শুকনো আমলকির চূর্ণ ভিজানো পানি সহ সেবন করতে হবে।
(খ) ক্ষয়ভষ্ম ৩০০ গ্রাম ১ ফাইল ৩০০ টাকা, ২ ফাইল 600 টাকা। ২ মাস।
বিঃদ্রঃ যাদের পেটের সমস্যার কারনে ধাতুদূর্বলতা হয়ে থাকে অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে তাদের কিন্তু রোগটি অতি সহজে নিরাময় কঠিন। এ জন্য ধৈর্যের প্রয়োজন তাছাডা পেটের পীডার চিকিৎসা ও নিতে হবে।নতুবা কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যায়না।
৫/ এবং সাথে বীর্য পাতলা টাইমিং এর সমস্যা হলে ( বিবাহিত হলে) (sexfill
১ ফাইল 50 দিন। গ্যারন্টি যুক্ত। সেবন করা যেতে পারে। দাম 5500 taka।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ যারা একেবারেই সহবাসে অক্ষম বিবাহ করতে ভয় পাচ্ছেন, বা স্ত্রীর কাছে ভীড়তে বা প্রবাস থেকে দেশে ফিরতে ইতস্হত ভোদ করছেন তাদের জন্য ও কোন প্রকার চিন্তা ছাডা আবস্হা ভেদে ১-৪ ফাইল সেবন করতে পারেন।
১ ফাইল মূল্য ৫৫০০ টাকা করে।
১০০% গ্যারান্টি।
কারণ যাদের দীর্ঘ দিনের ক্ষয় সমস্যা আছে। বা অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের অভ্যাস ছিল তাদের বীর্য পাতলা হয়ে থাকে তাই বিবাহিত জীবনে টাইমিং সমস্যা থেকে বাচতে এ ঔষধ টি অত্যন্ত কার্যকর। তাছাডা টাইমিং সমস্যায়
৬// জিংসিং+
৭// কুস্তুুরী সুপার
৮// জিংসিং ইকোনো
৯// মুকাব্বিখাছ
১০// মাজুন আরদে খোরমা ইত্যাদি।
তাছাডা আরও আবস্হা ভেদে চিকিৎসা দেয়া যায়। চিকিৎসক এর পরামর্শ নিতে পারেন।
প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিতে আমাদের ভূবনে স্বাগতম
সৌজন্যে
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস
কবিরাজ এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া
যোগাযোগ শুধুমাত্র ওয়াতসাফ/ইমুতে
০১৮২৯৩১৮১১৪
০০৯৬৬৫০৪৯৬৭৮৬৩
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন