বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০২২

নূরুলগনি ইসলামি একাডেমীর পরিচালকের বাণী ২০২২

অদ্য ২৪ শে মার্চ বৃহস্পতিবার ২০২২ 
নূরুলগনি ইসলামি একাডেমী কাটাছরা মিরসরাই’র চট্টগ্রাম এর উদ্যোগে একাডেমি প্রাঙ্গনে 
মাষ্টার রফিকুল ইসলাম বি এ বি এড সাহেবের সভাপতিত্বে ৪র্থ বার্ষিক মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত  মাহফিলে  এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ সর্বস্তরের ধর্মপ্রান মুসল্লিদের স্বতঃস্ফূর্ত  উপস্থিতি চোখে পডার মত।


উক্ত মাহফিলে একাডেমির  সন্মানিত প্রতিষ্ঠা ও পরিচালক মাওলানা  আবদুল্লাহ ভূঁইয়া  বিশেষ কারণে উপস্থিত  হতে না পারার কারণে  তিনি সন্মানিত  এলাকা বাসী শুভাকাঙ্ক্ষী ও মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে  লিখিত  বক্তব্য  প্রেরণ করেছেন। 

একাডেমির উন্নয়ন কমিটির সহ সাধারণ সম্পাদক জনাব আবুল কালাম আজাদ সাহেব  মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে পাঠ করে শুনান।


তাঁর  প্রেরীত বানিটি হুবহু তুলে ধরা হল।


আচ্ছালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ

সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্য যার অশেষ মেহেরবানী আর দয়ায় নূরুলগনি ইসলামি একাডেমী ৪র্থ বর্ষ পূর্ণ করে ৫ম বর্ষে পদার্পন করেছে এ জন্য শাহেনশাহে রাজাধীরাজ মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে  শোকর গুজার করছি ’ আলহামদুলিল্লাহ’ ।

এবং লাখো কোটি দরুদ ও ছালাম প্রেরণ করছি তাজেদার মদীনা, রাহমাতু্ল্লীল আলামিন, খাতামুন নাবিয়্যীন ওয়াল মুরছালীন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ  
সাঃ এর উপর এবং তার প্রিয় ছাহাবী ও বংশধর সহ সকল মুত্তাকীনদের উপর ।

সন্মানীত এলাকাবাসী,
আজকের এ মুহর্তে   শত চেষ্টার পরও আপনাদের মাঝে উপস্হিত  হতে না পেরে আন্তরীক ভাবে দুঃখিত।আমার অনূপুস্হিতে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সর্বস্তরের মুরুব্বিয়ানে কেরাম ও যুব সমাজ যারা এ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের উন্নতি কল্পে এগিয়ে আসছেন   তাদের কে জানাই আন্তরিক মেবারকবাদ।

বিশেষত এ করোনা পরিস্হিতে মাহফিল পরিচালনার ক্ষেত্রে যে আন্তরিক সহযোগিতা সহমর্মিতা দিয়ে সহায়তা করেছেন তাদের সকলের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।

কারণ রসুল সাঃ বলেছেন যে ব্যক্তি মানুষের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেনা সে আল্লাহর  শুকরিয়া ও আদায় করেনা।তাই আমি পুনরায় মক্কার পবিত্র ভূমি থেকে আপনাদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।দোয়া করি আল্লাহ যেন সকলের শ্রমকে কবুল ও মন্জুর করে দ্বীনের এক নিষ্ঠ খাদেম হিসাবে  সবাইকে কবুল করে নেন  আমিন। 

পেয়ারে হাজেরীন,
অত্র প্রতিষ্ঠান 
জাতীয় সম্পদ,সমাজের সম্পদ,এবং আপনাদেরই সম্পদ,আপনাদেরই প্রতিষ্ঠান তাই সে হিসাবে এর রক্ষনা-বেক্ষন, সূনাম- দূর্ণাম,উন্নতি-অবনতি সব কিছুই আল্লাহর ইচ্ছা ও আপনাদের উপর নির্ভর তাই অদূর ভবিষ্যতেও আপনাদের সকলের দোয়া পরামর্শ ও সহযোগিতা এ প্রতিষ্ঠানের সাথেই থাকবে এটাই আমার প্রত্যাশা।

সন্মানীত উপস্হিতী,
বর্তমান  বাংলাদেশ সহ বিশ্ব পরিস্থিতির দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই যে, এক শ্রেনীর  মানুষ  মুসলিম পরিবারে  জন্ম গ্রহণ  করা সত্বেও 
পারিবারিক ভাবে  ধর্মীয় ও নৈতিক  শিক্ষার অভাবের কারণে সামাজিক বিভিন্ন  অপকর্ম সহ নাস্তিক্যবাদের দিকে ধাবিত হচ্ছে  আল্লাহ কে অস্বীকার  করছে    স্রস্টা কে অস্বীকার করছে। অনুসন্ধানে   এটার বিভিন্ন  কারণের মধ্যে  একটি কারণ  হল পারিবারিক ভাবে  ধর্মীয় শিক্ষার অভাব। 

তাই আমরা  এ নূরানী শিক্ষার মাধ্যমে  ধর্মীয় শিক্ষার প্রাথমিক অভাবটা পুরন করার চেষ্টা করছি মাত্র । কারণ 
আমাদের নূরানী সিষ্টেমের প্রতিষ্ঠান গুলোর মূল উদ্যেশ্য হল কৌমলমতি শিশুদের অন্তরে ইসলামের মূল শিক্ষা তথা কোরআনের শিক্ষা আর ঈমানের নূরটা ঢেলে দেয়া।
কারণ শিশুকালের যে কোন শিক্ষা শিশুদের অন্তরে পাথরে খোদাইকরা নকশার মত অংকৃত হয়ে থাকে।যার ফলশ্রুতিতে এ শিশু বড হয়েও বিজাতীয় অপসংস্কৃতি ঈমান ও ইসলাম বিরোধী যে কোন কার্যকলাপে লিপ্ত হতে তার অন্তরে থাকা 
কোরআন হাদিসের এই নূর বা আলো তাকে বাধা প্রদান করবে। এবং 
নাস্তিক্যবাদে আকৃষ্ট হতে বাধা দিবে
ফলে সে ঈমানহারা হওয়ার থেকে রক্ষা পাবে ইনশাআল্লাহ । 

এই জন্যই আমাদের মূল টার্গেট হল ৩ বছরে পূর্ণাঙ্গ কোরআন শরীফ ছহিহ শুদ্ধ ভাবে পডার সাথে সাথে প্রাথমিক ভাবে অজু গোসল ও নামাজের মাছয়ালা মাছায়েল সহ জরুরীয়াতে দ্বীন গুলো শিক্ষা দান করা।
যার ফলশ্রুতিতেই 
এ শিশু পরবর্তিতে উচ্ছতর কোন শিক্ষা অর্জনে ব্যর্থ হলেও কিন্তু নামাজ রোজা কোরআন তেলাওয়াত ছহীহ শুদ্ধ ভাবে আদায়ে সক্ষম হবে। এবং ঈমান  আমল নিয়ে  বেচে থাকতে পারবে।
যা একজন মুসলিম হিসাবে অত্যন্ত জরুরী।
এবং এর সাথে বাংলা অংক ইংরেজী ও ভূগোল ইত্যাদি পাঠ দানের মাধ্যমে একটা শিশুকে যে কোন প্রতিষ্ঠানে ৪র্থ শ্রেনীতে ভর্তি হওয়ার মত যোগ্যতা সম্পন্ন করে গডে তোলা হয়ে থাকে। 


কিন্তু আপনার শিশুকে প্রাথমিক ভাবে কোরআনের শিক্ষা দেয়া আপনার আমার সকলের ঈমানী দায়িত্ব এবং সন্তানের অধিকার। 
কিন্তু এ দায়িত্ব ও অধিকার নিয়ে আমরা কে  কতটুকু সচেতন বা পালন করছি  সেটা কিন্তু আমাদের সকল কে কেয়ামতের ময়দানে আল্লাহর দরবারে জবাবদেহী করতে হবে।এ জন্য আমাদেরকে সচেতন হতে হবে। 


হে সন্মানীত অতিথিবৃন্দ ,
আপনাদের আগমন ও পদচারনায় অত্র একাডেমী ও এলাকাবাসী আজ ধন্য ।আমরা জানি আপনারা অত্যন্ত ব্যস্ততা সত্বেও আমাদের মাঝে উপস্হিত হয়েছেন বলে আমরা এলাকাবাসী ও একাডেমী কর্তৃপক্ষ কৃতজ্ঞ।

অত্র প্রতিষ্ঠান চায় আপনাদের মত যোগ্য খোদাভিরু দানবীর শিক্ষাবিধ ও সমাজসেবকদের অকৃত্রিম ভালবাসা ও পৃষ্ঠপোষকতা ।আমরা দোয়া করি যেন আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলের শ্রমকে কবুল করে দ্বীনের একনিষ্ঠ 
খাদেম হিসাবে কবুল করে নেন আমিন। 

পেয়ারে হাজেরীন, 
আপনারা সকলেই   একাডেমির উন্নয়নের অংশীধার তাই 
এখন আপনাদের সামনে  ১ লা জানুয়ারী ২০২১ হ'তে ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত   পুরো এক বছরের  সংক্ষিপ্ত হিসাব  সফলতার কারগুজারী ও  চলতি সনের বাজেট  ঘোষনা করছি।


জমা -- খরচ ২০২১
============ 
জমাঃ★★
ছাত্র ছাত্রী ভর্তির ফিস আদায়-১৯,৮০০
ছাত্র ছাত্রী দের বেতন  আদায়- ১,০৫,৭০০
এককালীন চাঁদা/ উন্নয়ন -  ৮২,০২৫
৩য় বার্ষিক মাহফিলের আয় -১,৩৬,৪১৮ 
মাদরাসা বাডি /ষ্টোর আয় - ৫০০০
জাকাত বাবত  ৪০,৩২৫ 
========= 
সর্বমোট  জমা= ৩,৮৯,২৬৮ টাকা  


খরচঃ ★★
শিক্ষক বেতন/ভাতা -২,৬৩,৫৮৬
নির্মাণ /উন্নয়ন -১৬,৯৬০
অফিসিয়াল -৮,৪২০
৩ য় বার্ষিক মাহফিলের খরচ-৮৬,৭৭৬
মেহমানী-/রমজানের ইফতারী বিতরণ =২,৯৬৫ 
বিদ্যুৎ বিল ও অন্যান্য -৪,৩২৬
গরীব ছাত্র ছাত্রীদের সহায়তা-৬,০৬০ 
======== ===========
সর্বমোট খরচ= ৩,৮৯,০৯৩ টাকা     


সর্বমোট  জমা= ৩,৮৯,২৬৮ টাকা 
সর্বমোট  খরচ = ৩,৮৯,০৯৩ টাকা  
=================
 ক্যাশ ১৭৫ টাকা। 

★★
একাডেমির  বর্তমান  কর্জ 

২০১৮ সনের কর্জ =  ১,০৫,৬৫৪
২০২০ সনের কর্জ= ৪,৩৩৬
গত বছরের শেষ পর্যন্ত অর্থাৎ  ৩১ শে ডিসেম্বর  ২০২১ পর্যন্ত  শিক্ষকদের বেতন ভাতা বকেয়া প্রায়  = ৭১,৪৮৬
============ 
সর্বমোট  কর্জ  ১,৮১,৪৭৬  টাকা।  



২০২২ সনের বাজেট 
================ 
এ বছর  আমাদের এখানে নার্সারি থেকে ৩ য় শ্রেণী পর্যন্ত মোট ৪ ক্লাসে 
প্রায়  ৮৫ জন ছাত্র ছাত্রী অধ্যয়ন রত আছে ও নূরানী বোর্ড কর্তৃক ট্রেনিং প্রাপ্ত  অভিজ্ঞতা  সম্পন্ন  ৪ জন শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত করা হচ্ছে। সে হিসাবে  একাডেমির বার্ষিক খরচ দিন দিন   বেড়েই চলেছে তাই আপনাদের সকলের আন্তরিক দোয়া ভালবাসা  ও সহযোগিতা কামনা করছি। 

চলতি বছর আনুমানিক  বাজেট। 

শিক্ষক বেতন/ভাতা = ৩,১৮,০০০
ফ্লোর পাকা করণ=১,২৫,০০০
দমদমা স্হাপন = ২৫,০০০ 
পূর্ব পাশে অফিস কক্ষ তৈরী =২৫,০০০
অফিসিয়াল আসবাব পত্র  = ৪০,০০০
কুতুবখানার  কিতাব খরিদ ২০,০০০ 
বিদ্যুত ও অন্যান্য ১৫,০০০
===========================
সর্বমোট ===== ৫,৬৮,০০০ টাকা 

উক্ত বাজেট পুরনে আপনাদের  সকলের  সহযোগিতা  ও দোয়া কামনা করছি। 

★★সফলতার কারগুজারী★★

সন্মানীত উপস্হিতী,
এখন আপনাদের সামনে প্রতিষ্ঠানের সফলতার কারগুজারী তুলে ধরছি।আমাদের ২টি ফান্ড আছে চাঁদা ও ছদকা ফান্ড,। 
চাঁদা ফান্ড থেকে প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় খরচ বহন করা হয়ে থাকে এবং ছদকা ফান্ড থেকে দুস্ত ও গরীব ছাত্র ছাত্রীদের কে বিভিন্ন ধরনের সাহার্য্য সহযোগিতা করা হয়ে থাকে। 
সে হিসাবে   গত বছর  ২০২১ সনে  মোট ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা ছিল প্রায়  ৭৫ জন,  তন্মধ্যে  ২ জন ছাত্র  কে সম্পূর্ণ ভাবে  ফ্রী  এবং  ৫ জন কে আংশিক  ফ্রী  বাবত সহায়তা করা হয়েছে।

২০২১ সনে  অত্র একাডেমীর সর্ব প্রথম  কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণী হতে  ১৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেছিল তন্মধ্যে   শত ভাগ পাশ  করতে সক্ষম হয়েছে । আজকে  সকল ছাত্র ছাত্রী দের মাঝে আনুষ্ঠানিক ভাবে  সনদ পত্র বিতরণ  করা হয়েছে।  এবং  ১ ম ২ য় ও ৩য় স্হান অধিকারকারীদের পুরস্কৃত করা হয়েছে। এর সাথে
বর্তমান  রানিং ছাত্র ছাত্রী যারা ১ ম ২য় ও ৩ য় শ্রেনীতে উত্তীর্ণ হয়ে ১ম ২য় ও ৩য় স্হান অধিকারী মোট ৯ জন ছাত্র ছাত্রী কে পুরস্কৃত করা হয়েছে।
এবং ক্লাসে সর্বোচ্চ  উপস্থিতির জন্য  ৩  ক্লাস থেকে ৩ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। এ বছর সর্বমোট  ১৫ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। 

চলতি বছর ও  এখন পর্যন্ত ৩ জন ছাত্র কে সম্পূর্ণ ফ্রীতে অধ্যয়নের সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। 

চলতি বছর  ৪  জন শিক্ষকের বেতন ভাতা  ইত্যাদি সহ অন্যান্য  আনুষাঙ্গিক খরচাদী বাবত
প্রায়  ৬  লাখ টাকার মত খরচ  হবে  কিন্তু এর জন্য  নির্ধারিত কোন ফান্ড নেই  এক মাত্র  আল্লাহর  মেহেরবানী  দয়ার উপর নির্ভর। 
এ জন্য বিশেষত  সকল এলাকাবাসী সন্মানীত অতিথিবৃন্দ শুভাকাঙ্খি শুভানুধ্যায়ীদের কাছে দোয়া  পরামর্শ ও সহযোগিতা  কামনা করছি।

পরিশেষে যারা অত্র একাডেমীর অগ্রযাত্রায়  মেধা, শ্রম, অর্থ ও বুদ্ধিপরামর্শ ও দোয়া দিয়ে সহযোগিতা করেছেন তাদের সকলের নেক হায়াত ও উজ্জল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।
                                    ইতি 
দোয়ার মোহতাজ 
এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া 
            খাদেম নূরুলগনি ইসলামি একাডেমী কাটাছরা জোরারগঞ্জ মিরসরাই চট্টগ্রাম ।
             ২৪/৩/২০২২ 


আমন্ত্রিত ওলামায়ে কেরাম
সন্মানিত  অতিথি বৃন্দ  যে বিষয় ভিত্তিক  তাদের আলোচনা  পেশ করছেন

১,, মাওলানা  শোয়াইব  ছাহেব 
 মুফতি ও মুহাদ্দিস   আল-জামেয়াতুল ইসলামিয়া আজিজিয়া কাসিমুল উলুম  ছাগলনাইয়া  ফেনী।

বিষয় বস্তু ঃ
 রমজানের  গুরুত্ব ও ফাজায়েল বিষয়ক।


২,, মাওলানা  আশরাফুর রহমান ছাহেব। 
মুফতি ও মুহাদ্দিস 
জামেয়াতুল মানহাল্  কওমীয়া   ঢাকা।

বিষয় বস্তু ঃ   সুন্নতের  গুরুত্ব  ও   শীর্ক ও কুসংস্কার এর কুফল  

৩,, মাওলানা  কারী ইব্রাহিম সাহেব 
খতিব  মিঠাছরা বাজার জামে মসজিদ  ও সিনিয়র  শিক্ষক দারুল-উলূম মাদরাসা  ওয়ার্লেস মিরসরাই।

বিষয় বস্তু ঃ   ধর্মীয়  শিক্ষা  তথা  নূরানী  শিক্ষার গুরুত্ব, ও দান ছদকার গুরুত্ব। 

৪,, বিদ্রোহী ইসলামী সংগীত শিল্পী
 আছহাব উদ্দিন আল আজাদ লেকচারার কোরআন ও বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র চট্টগ্রাম।

বিষয় বস্তু ঃ  কোরআন ও বিজ্ঞান, তথা  বিজ্ঞান গবেষণায়  মুসলিমদের অবদান। 
  
পরিশেষে  
মাওলানা মুফতি  শোয়াইব সাহেবের আখেরী মুনাজাত ও সভাপতি সাহেবের  সমাপনি বক্তব্যে  মাধ্যমে  মাহফিলের সমাপ্তি হয়।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন