Translate

সোমবার, ৩০ জুন, ২০১৪

শুকরের চবিA নাডিভূডী র পাউডার মিশ্রিত পেপসি-কোলা পান করে আপনি কতটুকু লাভবান বা ক্ষতির সন্মুক্ষীন হচ্ছেন কোকাকোলা একটি অতি উপকারী বস্তু। তবে এটার অপব্যবহার রোধ করুন। পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন ।






শুকরের চবিA নাডিভূডী র পাউডার মিশ্রিত পেপসি-কোলা পান করে আপনি কতটুকু লাভবান বা ক্ষতির সন্মুক্ষীন হচ্ছেন 
 

 পেপছি / কোকাকোলা নামের রহস্য!!!

সবার দৃষ্টি আকর্ষন করছি ! আজ কে কি হয়ে গেলে মুসলমানদের

পেপছি / কোকাকোলা কোম্পানি ইসরাইলের মালিকানাধীন এবং এ
কোম্পানি তার সব আয় ব্যয় করে মুসলিম নিধনের কাজে। কিন্তু
আমরা কি জানি, এ কোকাকোলা লেখার মাঝে কি লুকিয়ে আছে। 



  কোকাকোলা লগোটি আপনি যদি আয়নাতে ধরেন,
তাহলে আপনি দেখতে পাবেন আসলে ওটা কি লেখা।
আয়নাতে দেখা যাবে আরবিতে লেখা হইয়াছে ‘ লা মুহাম্মদ
লা মক্কা’ [ ﺔﻜﻣﻻﺪﻤﺤﻣﻻ] অর্থাৎ মুহাম্মদ এবং মক্কাকে না বলুন
বা বর্জন করুন!(নাউযুবিল্লাহ) ছবিতে বিশ্লেষণ করে দেখানো হয়েছে।
ছবিটা ভালভাবে দেখলে আপনিও বুঝতে পারবেন বিষয়টা।
লগোটি এমনভাবে প্যাচিয়ে গঠন করা হয়েছে, যারা আরবী বুঝেন
না তাদের বুঝতে কষ্ট হবে।

আসুন পেপছি / কোকাকোলা নামের কোম্পানিকে ধিক্কার জানাই !!
কোক বা পেপসি জাতীয় পানীয়  na খেলে কী হয় ?কী খাচ্ছি :

 
কোক পেপসির যতো বিপদ!

নাড়ীর ভিতরের শ্লেষ্মা ঝিল্লী বা মিউকাস মেমব্রেণ পচে যায় বা নষ্ট হয়ে যায়। অনেকসময় নাড়ীর সংকোচণ, সম্প্রসারণ ক্ষমতাও কমে যায় এবং খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নেয়ার ক্ষমতা কমে যায়।
ডাক্তাররা বলেন, এ ধরনের পানীয় খেলে হজম ক্ষমতা কমে যায়, বদ হজম, ফুড পয়জনিং, গ্যাস্ট্রিক, ক্ষুদামন্দা দেখা দিতে পারে। স্থায়ী কোষ্ঠ কাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অনেকের শরীরের ওজন বেড়ে ওবেসিটি হয়ে যায়। শরীরে চর্বি বা কোলেস্টরেল এর পরিমাণ বেড়ে যায়।নারীদের প্রজনন প্রক্রিয়ায় নতুন শিশুর হাড় গঠনে ক্যালসিয়ামের অভাব হয়, নতুন শিশু প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম পায় না।মেটাবোলিক সিন্ড্রম নামে খুব খারাপ একটা সমস্যা আছে যার চারটা অংশ- উচ্চ রক্তচাপ, মুটিয়ে যাওয়া, হাই কোলেস্টেরল, ইন্সুলিন রেজিস্ট্যান্স। সফট ড্রিঙ্ক আপনাকে এগুলো অর্জন করতে অনেক সাহায্য করবে। কোমল পানীয় বিশেষ করে কোলা, কিডনি ড্যামেজ প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। কোলায় থাকা এসিডিটিকে বাফার করতে শরীরের নিজের ক্যালসিয়াম খরচ হতে থাকে। আর এই ক্যালসিয়াম যখন অতিরিক্ত পরিমানে কিডনি দিয়ে পাস হবে, ধীরে ধীরে কিডনি পাথর তৈরি হবে। তাই কোক বা পেপসি খাওয়ার আগে একবার ভেবে নিন।

সূত্র: ডেইলি
http://ctgtimes.com/archives/50987




যুদ্ধের অর্থের যোগানদাতা হিসেবে কোমল পানীয় নাম জাড়িয়ে থাকায় দেশে দেশে সচেতন মানুষ কোক-পেপসি বর্জনের ডাক উঠেছে বহুবার। কিন্তু তারপরও কোমল পানীয় বিভিন্ন অপতৎপরতার মাধ্যমে তাদের ব্যবসা বিস্তৃত করে চলছে। অর্থনীতির দোহাই দিয়ে স্থায়ীভাবে ধ্বংস করছে জনস্বাস্থ্য।
 
স্বাস্থ্য ঝুঁকি: শুধু কীটনাশক নয়, কোলা ধরনের পানীয়তে কোকো, ক্যাফিন এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড থাকে। শরীরে কার্বণ ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বেশি হলে এবং অক্সিজেনের তারতম্য হলে মারাতত্মক ক্ষতি হতে পারে। কোনো কোমল পানীয়তেই পুষ্টিকর কিছু থাকে না, এর মধ্যে অধিকাংশ (৮০%) পানি, চিনি এবং স্বাদ বৃদ্ধিকর পদার্থ থাকে। ঢেকুর ওঠার আনন্দে অনেকেই কোমল পানীয় খায় কিন্তু এটি ক্ষতিকর। যে রংগুলো ব্যবহার করা হয় তা ক্যান্সারের সম্ভবনা বাড়িয়ে দেয় বহুলাংশে। বিশ্বখ্যাত স্বাস্থ্য জার্নাল ল্যানসেটের তথ্য অনুযায়ী কোকাকোলা অবিসিটি (মুটিয়ে যাওয়া) এবং ডায়াবেটিস বৃদ্ধি করে। শুধু তাই নয়, কোকাকোলার মধ্যে জেনেটিক্যারি মডিফাইড উপাদান রয়েছে বলে এথিক্যাল কনজুমার (২০০০) দাবি করেছে।
 
যুক্তরাস্ট্রের অনেক ডিস্ট্রিবিউট ট্রাকের ইঞ্জিন পরিষ্কার করার জন্য কোকাকোলা ব্যাবহার করে।

# এ জাতীয় পানীয়তে তিনদিনের মতো ডুবিয়ে রাখলে মনুষ্য দাঁত গলে মিশে যায়!!


# যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ অফিসারেরা গাড়িতে কোকাকোলা রাখেন যেন দুর্ঘটনার ...পর রক্ত পরিষ্কার করার কাজে ব্যবহার করতে পারেন।

# মরিচারোধে এবং গাড়ির চকচকে ভাব ধরে রাখার জন্য কোকাকোলা বেশ কাজের জিনিস।

# মরিচাযুক্ত স্ক্রু খোলার জন্য একটি কাপড়ে কোক চুবিয়ে স্ক্রুর চারপাশে ভালো করে লাগিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, তারপর খুলে ফেলুন।

# ইন্ডিয়াতে কয়েকবছর আগে কোলা জাতীয় পণ্যে কীটনাশক ব্যবহার নিয়ে বেশ হুলস্থুল পড়ে যায়। সেখানে কিছু কিছু চাষী দামে সস্তা হওয়ায় কীটনাশকের পরিবর্তে জমিতে কোকাকোলা ব্যাবহার করেন।

# ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে এই ধরনের পানীয়। ফ্যাট তৈরি, হৃদরোগের উচ্চ ঝুঁকি এবং উচ্চ রক্তচাপ সহ বিভিন্ন রোগকে বাজে মাত্রায় নিয়ে যাবার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে কোলা।

নিঃসন্দেহে কোকাকোলা একটি অতি উপকারী বস্তু। তবে এটার অপব্যবহার রোধ করুন। পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন ।

 
 

 

 
 
আপনি জানেন কি প্রায় ১০০ বছর আগে ১৮৮৬ সালে কোকাকোলা যখন বাজারে আসে , তখন এটাকে ঔষধ হিসাবেই ব্যবহার করা হত ।এরপর সফট ড্রিংকস হিসেবে এটি বিশ্বে বহুল জনপ্রিয়তা পায়।

তবে অনেকেরও হয়ত অজানা যে ড্রিংকস এর পাশাপাশি এটি অন্যান্য দরকারি বেশ কিছু কাজে ব্যবহার করা যায়।


গাড়ির কাচ থেকে আইস সরানো:


ঠাণ্ডা শীতপ্রধান দেশে গাড়ি বাইরে রাখলে সকালে দেখা যাবে তুষারে ঢেকে গেছে গাড়ির সামনের গ্লাস। এটি পরিষ্কার করতে বেশ বেগ পোয়াতে হয়। তবে খুব সহজে পরিষ্কার করতে চাইলে ওপরে কোকা কোলা পানীয় ঢেলে দিন। দেখবেন, কেমন পরিষ্কার হয়ে গেছে।

ঘরের কাচ পরিষ্কার:


কোকা কোলার ভেতরে সাইট্রিক এসিড আছে যেটি ঘরের কাচ ও আসবাবপত্র পরিষ্কারের জন্য খুবই উপযোগী।
কীটনাশক: কোকা কোলা পানীয় ভাল কীটনাশকও বটে। পরীক্ষা করার জন্য আপনার স্যাঁতসেঁতে বাগানে একটি খোলা বোতলে রেখে দিন দেখবেন এর মিষ্টতার জন্যে পিঁপড়ে থেকে শুরু করে বিভিন্ন পোকামাকড় আসবে, কোক তাদের জীবননাশ করে ছাড়বে।

টয়লেট পরিষ্কার:


কোক খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে ফেলে দিতে চাইলে টয়লেটে ফেলুন। টয়লেটে দাগযুক্ত স্থান কোক দিয়ে ১০ মিনিট ভিজিয়ে ধুয়ে ফেলুন, একেবারে ঝকঝকে হয়ে যাবে।


কাপড়ের গন্ধ দূর:


মাছের বাজার থেকে এসেছেন? কাপড় কেমন আঁশটে গন্ধ করছে? হাতের কাছে কোক থাকলে কাজে লাগাতে পারেন। কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন, গন্ধ দূর হয়ে যাবে।
চুল কার্লিং: চুল কার্লিং করার জন্যে আপনাকে আর বিউটি পার্লারে না গেলেও চলবে। কোকা কোলা চুল কার্লি করতে সক্ষম। চুলে খানিকটা কোক মেসেজ করে কিছুক্ষণ রেখে দিন, চুল কার্লি হয়ে যাবে।


রান্নায় ব্যবহার:


রান্নার কাজেও কোকা কোলার ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশেষ করে চিকেনে পরিমান মতো ঢেলে দিন, দেখবেন স্বাদ বদলে গেছে!

ব্যথা নাশক হিসেবে:


ব্যথা নাশক হিসেবেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। কোথাও আঘাত পেলে খানিকটা লাগিয়ে নিন, ব্যথা কমে যাবে।

কাপড়ের দাগ তুলতে:


কাপড়ে রক্তসহ বিভিন্ন প্রকারের দাগ তুলতেও কোক ব্যবহার করতে পারেন।

ত্বক সতেজ করতে:


শরীরের ত্বক আরো স্মুথ ও সিল্কি করতে চাইলে বডি লোশনের সঙ্গে কোক মিশিয়ে প্রতিদিন শরীরে লাগান, ফল পাবেন।  ইন্টারনেট
- See more at: http://tazakhobor.com/bangla/weird-news/15126-2013-11-07-13-49-55#sthash.PcI7pIjF.dpuf
 
 
পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন ।

 https://www.youtube.com/upload 

 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন