**** ইসলাম ধর্ম, দেবতা তথা মূর্তি পুজাকে বিশ্বাস তথা এলাউ করেনা , ইসলামে দেবতা পুজার কোন স্হান নেই। আপনারা যারা ইতিহাস জানেন তাদের ও আবশ্যই জানা থাকার কথা যে আজকে যে হিন্দু ও -বৌদ্ধ-খৃষ্টান ধর্ম সহ অন্যান্য ধর্মে দেবতা পুজার যে হিড়িক চলছে, ঐ সকল ধর্মের মূল গ্রন্হেই বর্ণিত আছে যে মূর্তি দেবতা পুজা নট এলাউ । সেখানে ইসলাম ধর্মে আল্লাহর গুনবাচক নাম কে দেবতাদের নাম বলে মানুষ কে বিভ্রান্তি করার অপকৌশল মাত্র ।
পবিত্র কোরআনে পূর্ণাঙ্গ একটি সুরাই অবতীর্ণ করা হয়েছে ," সূরায়ে কাফেরুন" যেখানে দেবতা পুজাকে সম্পূর্ন ভাবে প্রত্যাখান করা হয়েছে ।
যেমন এরশাদ হচ্ছে قل يا ايهاالكافرون لا اعبد ماتعبدون ولا انتم عبدون ما اعبد অর্থাৎ 1 বলুন ( হে নবী) হে কাফেরকুল 2 আমি এবাদত করিনা ,তোমরা যার এবাদত কর । 3 এবং তোমরাও এবাদত কারী নও , যার এবাদত আমি করি । 4 এবং আমি এবাদতকারী নই যার এবাদত তোমরা কর। 5 তোমরা এবাদতকারী নও যার এবাদত আমি করি 6 তোমাদের কর্ম ও কর্ম ফল তোমাদের জন্য و এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে ।
এই পূর্নাঙ্গ একটি সুরা সহ অন্যান্য আয়াতে দেবতা পুজাকে যেখানে সম্পূর্ণ ভাবে প্রত্যাখান করা হয়েছে ,সেখানে আল্লাহর ৯৯ নাম দেবতাদের নাম হয় কি করে ? এই আগাছাদের জানা দরকার ।
এই সুরার শানে নুযুল দেখলে বিষয়টা আরও স্পষ্ট হয়ে যাবে হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ বর্নণা করেন ,একবার তৎকালীন মক্কার বড বড কাফেরদের লীডার যেমন ওলীদ ইবনে মুগীরা ,আস ইবনে ওয়ায়েল, আসওয়াদ ইবনে আব্দুল মুত্তালিব ও উমাইয়া ইবনে খলফ প্রমুখ মক্কার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কয়েকজন রাসুল সাঃ এর কাছে এসে প্রস্তাব দিল।
আসুন আমরা পরস্পরের মধ্যে এই শান্তি চুক্তি করি যে, একবছর আপনি আমাদের উপাস্য তথা দেবতাদের এবাদত করবেন এবং এক বছর আমরা আপনার উপাস্যের তথা আল্লাহর এবাদত করব । ( কুরতুবী ) মারেফুল কোরআন বাংলা পৃঃ 1479 ।
এর পরিপেক্ষিতে জিবরাইল আঃ এই পূর্নাঙ্গ সূরা নিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে হাজির হলেন এবং কাফের দের এই সকল ক্রিয়া-কর্মের সাথে সম্পূর্ন স্মপর্কচ্ছেদ ও ভয়কট করার নির্দেশ দিলেন এবং আল্লাহর অকৃত্রিম ভালবাসা ও এবাদতে মনোনিবেশ করার নির্দেশ দিয়েছন।
এখানে আগাছাদের কাছে প্রশ্ন যদি আল্লাহর ৯৯ নাম দেবতাদের নামই হতো তাহলে কাফেরদের প্রস্তাব মেনে নিলেইতো সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেতো ।
****, একবার কাফের /মুশরিকরা নবী সাঃ থেকে আল্লাহর বংশ পরিচয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছিল অথবা অন্য রেওয়াতে এসেছে মুশরিকরা আল্লাহর প্রিয় হাবীব সাঃ এর কাছে প্রশ্ন করেছিলেন যে আল্লাহ কিসের তৈরী? স্বর্নরৌপ্প অথবা অন্য কিছুর থেকে তৈরী ? তখন তাদের জবাবে সুরায়ে এখলাস সমপূর্ন অবতীর্ণ হয়।
আর" আল্লাহ "হলেন যিনি একক অদ্বিতীয় যার কোন শরীক নেই যার কোন মাতা পিতা নেই , তিনি কাউে জন্ম দেননি এবং তাঁকে ও কেউ জন্ম দান করেন নি , কারন সন্তান প্রজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট স্রষ্টার নয় । তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন , কেউ তাঁর সমতূল্য নয় এবং আকার আকৃতিতে কেউ তাঁর সাথে সামঞ্জস্য রাখেনা । তিনিই সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী তিনিই হলেন আল্লাহ ।
আর দেবতা বলা হয় যার শরীক আছে যাদের ছেলে-মেয়ে আছে, যাকে জন্ম দান করেছেন কেউ ,তিনিও কাউকে জন্ম দিয়েছেন। তাছাড়া দেবতা তথা মূর্তি গুলো কোন এক সময় মানুষ ছিল, তাদের মৃত্যুর পর ভক্তরা তার মূর্তি বানিয়ে তাদের পুজা শুরু করে দিয়েছে ।। ইসলাম তথা মুসলমানগন মানব পুজা করেনা ।
মুসলমান এমন দেবতাদের এবাদত করেনা । যাকে শরিয়তে ইসলামে শীর্ক ও হারাম করা করা হয়েছে ।
প্রশ্ন :-------------প্রশ্ন :_______------------- আর আল্লাহর গুনবাচক নাম গুলো দেবতাদের নাম হয় কি ভাবে ? এই নব্য নাস্তিকের কাছে আমার জিজ্ঞাসা যেমন ধরুন আল্লাহর গুনবাচক নাম সমূহের একটি حى القيوم অর্থাৎ যিনি জিবীত এবং চিরন্জীব । পৃথিবীতে এমন কোন দেবতার কি অস্হিস্ত আছে যে ,যিনি জিবীত এবং চিরজিবী ?
তাহলে এটা দেবতার নাম হয় কি ভাবে ؟
আল্লাহর অপর গুনবাচক নাম خالق সৃষ্টি কর্তা অর্থাৎ ভূমন্ডল- নবমন্ডলে মানব দানব আসমান জমিন গ্রহ -নক্ষত্র সহ সব কিছুরই যিনি সৃষ্টি কর্তা ।
পৃথিবীতে যারা দেবতা পুজক তারাও আজ পর্যন্ত এই কথার দাবী করার সাহস পায়নি যে তাদের দেবতা ছোট একটি মশা মাছি আর পিপিলীকার মত ছোট্ট প্রানী সৃষ্টি করেছে । তাহলে خالق দেবতার নাম হয় কি ভাবে ؟
তেমনি ভাবে الصمد অর্থাৎ অমুখাপেক্ষী و আল্লাহ যিনি মানব দানব তথা সৃষ্টি কুলের মত কোন কিছুরই মুখাপেক্ষী নয় ।
পৃথিবীতে এমন কোন দেবতা আছে কিو
যে কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নয় ? প্রথমত দেবতার অস্হিত্বের জন্য মাটি, পাথর ,রং, অলংকার ,পোশাক,আর মানবের হাতের স্পর্শের মুখাপেক্ষী, । মানবের হাতের তৈরী এ মূর্তি বা দেবতা কি ভাবে الصمد "অমুখাপেক্ষী" আল্লাহর এ গুনবাচক নাম ধারণ করতে পারে ؟
এই সকল নাস্তিকদের প্রতি জিজ্ঞাসা ।
পবিত্র কোরআনে পূর্ণাঙ্গ একটি সুরাই অবতীর্ণ করা হয়েছে ," সূরায়ে কাফেরুন" যেখানে দেবতা পুজাকে সম্পূর্ন ভাবে প্রত্যাখান করা হয়েছে ।
যেমন এরশাদ হচ্ছে قل يا ايهاالكافرون لا اعبد ماتعبدون ولا انتم عبدون ما اعبد অর্থাৎ 1 বলুন ( হে নবী) হে কাফেরকুল 2 আমি এবাদত করিনা ,তোমরা যার এবাদত কর । 3 এবং তোমরাও এবাদত কারী নও , যার এবাদত আমি করি । 4 এবং আমি এবাদতকারী নই যার এবাদত তোমরা কর। 5 তোমরা এবাদতকারী নও যার এবাদত আমি করি 6 তোমাদের কর্ম ও কর্ম ফল তোমাদের জন্য و এবং আমার কর্ম ও কর্মফল আমার জন্যে ।
এই পূর্নাঙ্গ একটি সুরা সহ অন্যান্য আয়াতে দেবতা পুজাকে যেখানে সম্পূর্ণ ভাবে প্রত্যাখান করা হয়েছে ,সেখানে আল্লাহর ৯৯ নাম দেবতাদের নাম হয় কি করে ? এই আগাছাদের জানা দরকার ।
এই সুরার শানে নুযুল দেখলে বিষয়টা আরও স্পষ্ট হয়ে যাবে হযরত ইবনে আব্বাস রাঃ বর্নণা করেন ,একবার তৎকালীন মক্কার বড বড কাফেরদের লীডার যেমন ওলীদ ইবনে মুগীরা ,আস ইবনে ওয়ায়েল, আসওয়াদ ইবনে আব্দুল মুত্তালিব ও উমাইয়া ইবনে খলফ প্রমুখ মক্কার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কয়েকজন রাসুল সাঃ এর কাছে এসে প্রস্তাব দিল।
আসুন আমরা পরস্পরের মধ্যে এই শান্তি চুক্তি করি যে, একবছর আপনি আমাদের উপাস্য তথা দেবতাদের এবাদত করবেন এবং এক বছর আমরা আপনার উপাস্যের তথা আল্লাহর এবাদত করব । ( কুরতুবী ) মারেফুল কোরআন বাংলা পৃঃ 1479 ।
এর পরিপেক্ষিতে জিবরাইল আঃ এই পূর্নাঙ্গ সূরা নিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে হাজির হলেন এবং কাফের দের এই সকল ক্রিয়া-কর্মের সাথে সম্পূর্ন স্মপর্কচ্ছেদ ও ভয়কট করার নির্দেশ দিলেন এবং আল্লাহর অকৃত্রিম ভালবাসা ও এবাদতে মনোনিবেশ করার নির্দেশ দিয়েছন।
এখানে আগাছাদের কাছে প্রশ্ন যদি আল্লাহর ৯৯ নাম দেবতাদের নামই হতো তাহলে কাফেরদের প্রস্তাব মেনে নিলেইতো সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেতো ।
****, একবার কাফের /মুশরিকরা নবী সাঃ থেকে আল্লাহর বংশ পরিচয় সম্পর্কে জানতে চেয়েছিল অথবা অন্য রেওয়াতে এসেছে মুশরিকরা আল্লাহর প্রিয় হাবীব সাঃ এর কাছে প্রশ্ন করেছিলেন যে আল্লাহ কিসের তৈরী? স্বর্নরৌপ্প অথবা অন্য কিছুর থেকে তৈরী ? তখন তাদের জবাবে সুরায়ে এখলাস সমপূর্ন অবতীর্ণ হয়।
আর" আল্লাহ "হলেন যিনি একক অদ্বিতীয় যার কোন শরীক নেই যার কোন মাতা পিতা নেই , তিনি কাউে জন্ম দেননি এবং তাঁকে ও কেউ জন্ম দান করেন নি , কারন সন্তান প্রজনন সৃষ্টির বৈশিষ্ট স্রষ্টার নয় । তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন , কেউ তাঁর সমতূল্য নয় এবং আকার আকৃতিতে কেউ তাঁর সাথে সামঞ্জস্য রাখেনা । তিনিই সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী তিনিই হলেন আল্লাহ ।
আর দেবতা বলা হয় যার শরীক আছে যাদের ছেলে-মেয়ে আছে, যাকে জন্ম দান করেছেন কেউ ,তিনিও কাউকে জন্ম দিয়েছেন। তাছাড়া দেবতা তথা মূর্তি গুলো কোন এক সময় মানুষ ছিল, তাদের মৃত্যুর পর ভক্তরা তার মূর্তি বানিয়ে তাদের পুজা শুরু করে দিয়েছে ।। ইসলাম তথা মুসলমানগন মানব পুজা করেনা ।
মুসলমান এমন দেবতাদের এবাদত করেনা । যাকে শরিয়তে ইসলামে শীর্ক ও হারাম করা করা হয়েছে ।
প্রশ্ন :-------------প্রশ্ন :_______------------- আর আল্লাহর গুনবাচক নাম গুলো দেবতাদের নাম হয় কি ভাবে ? এই নব্য নাস্তিকের কাছে আমার জিজ্ঞাসা যেমন ধরুন আল্লাহর গুনবাচক নাম সমূহের একটি حى القيوم অর্থাৎ যিনি জিবীত এবং চিরন্জীব । পৃথিবীতে এমন কোন দেবতার কি অস্হিস্ত আছে যে ,যিনি জিবীত এবং চিরজিবী ?
তাহলে এটা দেবতার নাম হয় কি ভাবে ؟
আল্লাহর অপর গুনবাচক নাম خالق সৃষ্টি কর্তা অর্থাৎ ভূমন্ডল- নবমন্ডলে মানব দানব আসমান জমিন গ্রহ -নক্ষত্র সহ সব কিছুরই যিনি সৃষ্টি কর্তা ।
পৃথিবীতে যারা দেবতা পুজক তারাও আজ পর্যন্ত এই কথার দাবী করার সাহস পায়নি যে তাদের দেবতা ছোট একটি মশা মাছি আর পিপিলীকার মত ছোট্ট প্রানী সৃষ্টি করেছে । তাহলে خالق দেবতার নাম হয় কি ভাবে ؟
তেমনি ভাবে الصمد অর্থাৎ অমুখাপেক্ষী و আল্লাহ যিনি মানব দানব তথা সৃষ্টি কুলের মত কোন কিছুরই মুখাপেক্ষী নয় ।
পৃথিবীতে এমন কোন দেবতা আছে কিو
যে কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নয় ? প্রথমত দেবতার অস্হিত্বের জন্য মাটি, পাথর ,রং, অলংকার ,পোশাক,আর মানবের হাতের স্পর্শের মুখাপেক্ষী, । মানবের হাতের তৈরী এ মূর্তি বা দেবতা কি ভাবে الصمد "অমুখাপেক্ষী" আল্লাহর এ গুনবাচক নাম ধারণ করতে পারে ؟
এই সকল নাস্তিকদের প্রতি জিজ্ঞাসা ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন