প্রাকৃতিক গাছ গাছালি সহ আমাদের চার পাশে যা কিছু আছে এতে ঔষধি গুনে ভরা কিন্তু আমরা জানিনা।আর জানলেও কেয়ার করিনা।
অথচ এ সব গাছ গাছালিতে রয়েছে মানব জীবনের অনেক রোগের শেফা।
অথচ এ সব গাছ গাছালিতে রয়েছে মানব জীবনের অনেক রোগের শেফা।
পূর্বেকার মানব এ সব গাছ গাছালী ব্যবহার করে রোগ মুক্ত হয়েছেন।
এখনও সারা পৃথিবীতে অনেক মানব আছেন যারা বিভিন্ন গবেষনার করে আজ আমাদের সামনে নতুন নতুন তথ্য দিয়ে বিভিন্ন ঔষধ তৈরী করছেন।আর মানুষ ও যথেষ্ট উপকৃত হচ্ছেন।
তাই আমরা তাদেরই গবেষনাকৃত তথ্য উপাথ্ অনুস্বরণ করে চিকিৎসা করে থাকি ও বিনা মূল্যে পরামর্শ দিয়ে থাকি একমাত্র মানব সেবার নিয়তে।
আসুন আপনাদের যে কোন জটিল কঠিন সমস্যায় আমাদের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিন।
সুস্হ ও সুন্দর জীবন গঠন করুন।
এখনও সারা পৃথিবীতে অনেক মানব আছেন যারা বিভিন্ন গবেষনার করে আজ আমাদের সামনে নতুন নতুন তথ্য দিয়ে বিভিন্ন ঔষধ তৈরী করছেন।আর মানুষ ও যথেষ্ট উপকৃত হচ্ছেন।
তাই আমরা তাদেরই গবেষনাকৃত তথ্য উপাথ্ অনুস্বরণ করে চিকিৎসা করে থাকি ও বিনা মূল্যে পরামর্শ দিয়ে থাকি একমাত্র মানব সেবার নিয়তে।
আসুন আপনাদের যে কোন জটিল কঠিন সমস্যায় আমাদের পরামর্শ ও চিকিৎসা নিন।
সুস্হ ও সুন্দর জীবন গঠন করুন।
হাকিম
এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া
যোগাযোগ
০০৯৬৬-৫০৪৯৬৭৮৬৩ ওয়াতসাফ/ ইমু
+০১৮২৯৩১৮১১৪
যোগাযোগ
০০৯৬৬-৫০৪৯৬৭৮৬৩ ওয়াতসাফ/ ইমু
+০১৮২৯৩১৮১১৪
আমরা এখানে যে কোন জটিল কঠিন রোগের প্রাথমিক / ও স্হায়ী যা অত্যন্ত কার্যকরী, সে চিকিৎসা সম্পর্কে আলেচনা করবো।
(১) #হাপানী #চিকিতসা
হাপানী একটি মরন ব্যধি খুব কষ্টকর যা ২০% বিভিন্ন চিকিৎসার দ্বারা সুস্হতা লাভ করা যায় আর ৮০% রুগি বিভিন্ন ঔষধ পথ্য ব্যববহারের দ্বারা নিয়ন্ত্রনে রাখা সম্ভব।
নীচে আমি বিভিন্ন ডাক্তার গবেষকদের বই পুস্তক ইত্যাদি থেকে ছিডিয়ে ছিটিয়ে থাকা সব তথ্য গুলোকে সুবিধার জন্য একত্র প্রকাশ করলাম, আশা করি উপকৃত হবেন। নীচের যে কোন পথ্য বা ফর্মুলা মোতাবেক আপনি ব্যবহার করতে পারেন যা আপনার জন্য সহজলভ্য হয়।
এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া
১/ জটিল হাপানি রোগের জন্য ৫/৭ ফোটা কালোজিরার তৈল, ১ চামচ খাঁটি মধু সহ নিয়মিত সেবনে যথেষ্ট উপকার পাবেন।
২/ অথবা ৫/৭ ফোটা কালোজিরার তেল যে কোন হালকা গরম খাবারের সাথে যেমন গরম ভাত বা রং চা এর মিশিয়ে ও খেতে পারেন। এতে
ইনশাআল্লাহ রুগি আরাম পাবে।.
তাছাডা পরিমান মত তৈল বুকে পিঠে মালিশ ও করতে পারেন।
৩/দৈনিক হাপানী রুগিদের আদা চা পান করা অত্যন্ত জরুরী
৪/ হাপানী রুগিদের পকেটে বালিশের পাশে অফিসে বা কর্ম স্হলে সর্বদা আদা রাখতে পারেন, বেশী সমস্যা হলে কাশি বা টান ভাব লাগার সাথে সাথে একটু আদা মুখে দিয়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন কিছুক্ষণের হাপানী/ কাশি কমে যাবে।বিশ্বাস নাহলে পরীক্ষা করুন, যা আমার পরীক্ষিত।
৫/ যাদের গৃহে সর্দিকাশি ও হাপানী রুগি আছে তাদের বাডিতে তুলশি গাছ ও বাসকপাতার গাছ লাগানো অত্যন্ত জরুরী।
(ক)কারণ তুলশি পাতা বাসক পাতা,আদা ও পিপুল একত্র করে ১৫ গ্রাম পরিমান নিয়ে জাল দিয়ে চা'র মত করে নিয়মিত সেবন করলে হাপানী উপশম হয়।
(খ)অথবা তুলশি পাতা পুদিনা পাতা, আদা, পরিমান মত নিয়ে ভর্তা করে খেলেও কফ্ কাশি হাপানীর রোগের উপশম হয়।
(গ) ১ চামচ তুলশি পাতার রস, ১ চামচ মধু সহ সেবন করে, সর্দিকাশি হাপানীকে বিদায় জানাতে পারেন,নিয়মিত সেবনে।
(ঘ) বাসক পাতা শুকিয়ে চুর্ণ করে ৩ গ্রাম পরিমান বা চা চামচ ১ চামচ চুর্নের সাথে ২/৩ চামচ মধু ও সামান্য পরিমান পিপুল চুর্ণ মিশিয়ে দৈনিক ৩/৪ বার জিহবা দিয়ে ছেটে ছেটে সেবন করলে শ্বাস কষ্ট ও কফ রুগি আরোগ্য লাভ করবে।
(ঙ) ৪/৫ চামচ বাসক পাতার রস অথবা ছালের রসের সাথে ৩ চামচ মধু মিশিয়ে দৈনিক ৩/৪ বার সেবন করতে হবে।
৬/লোবান জকর্ (এরাবিক নাম) বয়স্কদের কফ্ কাশ হাপানীর জন্য অত্যান্ত উপকারী। ৪/৫ টুকরা লোবান ১ গ্লাস পানিতে রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে শুধু পানি টুকু সেব্য। অবশিষ্ট লুবান ফেলে দিন।
অথবা ১৫-২০ টুকরা লুবান জকর্ ১ কেজি পরিমান পানিতে ভিজিয়ে রেখে ২ দিন পর্যন্ত সেবন ও করতে পারেন।
অথবা পরিমান মত লুবান জকর দিয়ে গরম পানিতে জাল দিয়ে ও সেবন করা যায়।
এটা সৌদিআরব সহ আরব দেশের " মহল্ আত্তার " তথা পাশারী দোকান এ পাওয়া যায়।
৭/ ১ গ্রাম পিপুল চুর্নেরর সাথে পরিমান মত মধু মিশিয়ে চেটে চেটে দৈনিক ২/৩ বার সেব্য।
৮/ ৫ গ্রাম আধা চুর্ণ তিল ১ কাপ পরিমান পানিতে হালকা জালে জাল দিয়ে আধা কাপ থাকতে নামিয়ে ছেকে সমপরিমান তুকশি পাতার রস ও ৩/৪ চামচ মধু মিশিয়ে দৈনিক ২/৩ বার সেবন নিয়মিত ২০/২৫ দিন।
তাছাডা
চিকিৎসা মর্ডান হারবাল পথ্য
১/ কালোজিরার তৈল
২/ একোনাইট ন্যাপিলাস ( ডি কোল্ড)
৩/ শরবত এযাজ
৪/এ্যাজমালিন সিরাপ
৫/ এজমালিন ট্যাব
৬/ এজমালিন ক্যাপ ইত্যাদি।
৯/ এজমার সহায়ক চিকিৎসা যা খুব কার্যকরী
(ক) কালোজিরা মিহি চূর্ণ ১৫ গ্রাম,ও ৫০ গ্রাম পরিমান মধু মিশিয়ে প্রতিদিন আধা চা চামচ করে ৩-৪ বার সেব্য।
(খ) আধার রস ১ চা চামচ হালকা গরম করে তার সাথে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে রাতে শোয়ার পুর্বে সেব্য।
( গ) নীম পাতার কলি ১২ টি ১২০ মিঃ পানিতে সিদ্ধ করে ছেকে রাতে সেব্য।
সূত্র:-
ডাঃ হেকিম ফয়জুল হক
"বাংলাদেশ ইউনানী বোর্ড কর্তৃক গাইডবুক" থেকে।
উপরোক্ত সকল ঔষধ গুলো এজমার রোগের সহায়ক হিসাবে ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
তার সাথে অন্যান্য ঔষধ ও সেবন করতে পারবে।
তবে উপরোক্ত টিপস গুলো ব্যবহারেরর ফলে অন্যান্য ঔষধ ব্যবহারে কিছু টা হলেও স্বস্হি পাবেন ইনশাআল্লাহ।,
১০/ অর্জুন চাল চূর্ণ ১২ গ্রাম পরিমান দুধের ক্ষীর বা পায়েষের সাথে মিশিয়ে খেলে হাপানী আরোগ্য হবেই।
মনে রাখতে হবে হাপানী পুরোপরী ভাল না হলেও এ সকল পথ্য গুলো সেবনে নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব।
তা ন্যাচরাল কোন প্রকারের সাইড এপেক্টছাডা।
এবার আলোচনা করব শিশুদের( ৩-১০ বাছর) হাপানীতে ভেষজের ব্যবহার নিয়ে ====[
১/ শুন্ঠি, পিপুল,ও গোলমরিচ,
এ তিনটি উপাদান এক চা চামচ পরিমান নিয়ে তার সাথে আধা চা চামচ মধু মিশিয়ে দৈনিক ৩ বার সেব্য।
২/ বাসক পাতার রস, =
১ চা চামচ বাসক পাতার রস আধা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে দৈনিক ৩ বার সেব্য।
৩/ তুলশি পাতা=
১ চা চামচ তুলশি পাতার রস, আধা চামচ যষ্টি মধু ও আধা চা চামচ মধু মিশিয়ে দৈনিক ৩ বার সেব্য।
সূত্র "--
১/ মা ও শিশু চিকিৎসা গাইড
২/ প্রাথমিক চিকিৎসায় ভেষজ
৩/ সুস্হ থাকার সোনালী উপায়
ডাঃ আলমগীরমতি হারবাল গবেষক।
ইউনানী চিকিৎসা গাইড ডাঃ ফয়জুল হক।
ও বিভিন্ন ডাক্তারী চিকিৎসা বিষয়ক ওয়েবসাইড
সংকলক
এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া
২০১৮/১৪৩৯
চলবে-----
00966504967863 ওয়াতসাফ/ ইমু
০১৮২৯৩১৮১১৪
Abdullah Bhuiyan
(২)
গাইনেকোমাস্টিয়াঃ পুরুষের অস্বাভাবিক স্তন বৃদ্ধি কি ?
গাইনেকোমাস্টিয়া হলো পুরুষের অস্বাভাবিক স্তন বৃদ্ধি । গ্রিক শব্দথেকে গাইনেকোমাস্টিয়া শব্দটি এসেছে । ‘গাইনি’ শব্দের অর্থ ‘মহিলা’ এবং ‘মাস্টোস’ শব্দের অর্থ স্তন। অস্বাভাবিক স্তন বৃদ্ধি নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকালে ও বৃদ্ধবয়সে শরীরবৃত্তীয় কারণে হতে পারে। বয়ঃসন্ধি কালে অনেক ছেলেদের এ অবস্থা হতে পারে , তবে অনেক ছেলের স্তনের বৃদ্ধি দু’বছরের মধ্যে ছোট হয় বা মিলিয়ে যায়।নয়। গাইনেকোমাস্টিয়া হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে পুরুষের শক্ত স্তন টিস্যু গঠিত হয়। এই স্তন টিস্যু সাধারণত দেড় ইঞ্চির ছোট হয় এবং সরাসরি এটা স্তনবৃত্তের নিচে অবস্থান করে। গাইনেকোমাস্টিয়া এক পাশে বা দু’পাশেই হতে পারে। এ অবস্থা স্তনে ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
কারন কি ?
@ সাধারণভাবে সেক্স হরমোনের বৈষম্যকে এর জন্য দায়ী করা হয়।
@ স্তন টিস্যুর বৃদ্ধির কারণেও স্তন বড় হতে পারে। অনেক সময় স্তনে অতিরিক্ত চর্বি জমলে স্তন বড় দেখায়, তবে এটা গাইনেকোমাস্টিয়া না ।
@ শারীরবৃত্তীয় গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকালে বা বয়ঃসন্ধিকালের আগে এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে হতে পারে।
@ অনেক গাইনেকোমাস্টিয়ার কারণ অজানা, অর্থাৎ এদের নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না। ২৫% ক্ষেত্রে গাইনেকোমাস্টিয়ার কারণ জানা যায় নি।
@ হরমোনসহ বিভিন্ন ওষুধ গ্রহণ, সিরাম ইন্ট্রোজেনের বৃদ্ধি,
@ টেস্টোস্টেরনের উৎপাদন কমে যাওয়া,
@ অ্যানড্রোজেন রিসেপ্টরের ত্রুটি,
@ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ,
@ দীর্ঘস্থায় লিভারের রোগ, লিভার সিরোসিস অসুখে গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে।
@ এইচআইভি এবং অন্যান্য দীর্ঘ মেয়াদি রোগ।
@ স্পাইনাল কর্ডে আঘাতের কারণে এবং দীর্ঘদিন অভুক থাকার পর খাওয়ার পরে গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে।
@ বয়ঃসন্ধিকালের পরবর্তী পুরুষদের বিভিন্ন এলোপ্যাথিক ওষুধ ১০-২০% ক্ষেত্রে গাইনেকোমাস্টিয়া ঘটায়। এসব ওষুদের মধ্যে রয়েছে সিমেটিডিন, ওমিপ্রাজল, স্পাইরোনোল্যঅকটন, ইমাটিনিব মিসাইলেট, ফিনাস্টেরাইড এবং কিছু নির্দিষ্ট অ্যান্টি সাইকোটিক ওষুধ।
@ কিছু ওষুধ সরাসরি স্তন টিস্যুর উপর কাজ করে আবার কিছু এলোপ্যাথিক ওষুধ ডোপামিনের কাজ বন্ধ করার মাধ্যমে পিটুইটারি থেকে প্রোলাকটিনের নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। উল্লেখ্য যে, প্রোলাকটিক হলো স্তন তৈরির হরমোন।
@ শক্তিবৃদ্ধিকারী ফুডসাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত অ্যাড্রোসটেনেডিওন ইস্ট্রোজেনের অতিরিক্ত কারযকারিতার মাধ্যমে স্তনের বৃদ্ধি ঘটাতে পারে।
@ প্রোস্টেট ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত এলোপ্যাথিক ওষুধ যেমন অ্যান্টি অ্যানড্রোজেন এবং ডিএনআরএইচ অ্যানালগগুলো গাইনেকোমাস্টিয়া ঘটাতে পারে।
@ মারিজুয়ানা গাইনেকোমাস্টিয়া একটি কারণ, অবশ্য এ নিয়ে মতভেদ আছে।
@ কিছু নির্দিষ্ট অন্ডকোষের টিউমার এবং হাইপারথাইরয়েডিজম রোগে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বেড়ে যায়। কিছু অ্যাড্রেনাল টিউমার অ্যান্ড্রোসটেনেডিওনের মাত্রা বাড়ায়। এই অ্যান্ড্রোসটোনডিওন অ্যারোম্যাটেজ নামক এনজাইম দ্বারা ইস্ট্রোন-এ রূপান্তরিত হয়। এই ইস্ট্রোন হলো ইস্ট্রোজেনের একটি ধরন। অন্যান্য যেসব টিউমার এইচসিজি নিঃসরণ করে, তা ইস্ট্রোজেনের পরিমাণ বাড়াতে পারে।
@ মোটা মানুষের গাইনেকোমাস্টিয়ার প্রবণতা থাকে।
@ পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরনের উৎপাদনের মাত্রা কমে গেলে গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে। এই টেস্টেস্টেরনের উৎপাদনের মাত্রা কমে যেতে পারে। জন্মগত বা অর্জিত অন্ডকোষের সমস্যার কারণে। হাইপোথ্যালামাস কিংবা পিটুইটারির রোগও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমাতে পারে। অ্যানাবলিক অ্যান্ড্রোজেনিক স্টেরয়েডের অপব্যবহারও একই প্রভাব ফেলে।
@ ধারণা করা হয় যে এসব তেল বা লোশন তাদের ইস্ট্রোজেন ও অ্যান্টি অ্যান্ড্রোজেন জনিত ক্রিয়াকলাপ বাড়িয়ে দেয়।
চিকিৎসাঃ
উল্ল্যেখিত ওষুধ গ্রহনকরলে , তা বন্ধ করে দেওয়া উচিত ।এলোপ্যাথিক একমাত্র চিকিৎসা হলো অপারেশন । হোমিওচিকিৎসায় অপারেশনের ঝুকি এড়ানো যায় । একজন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ ব্যবহার করলে গাইনেকোমাস্টিয়ার লজ্জা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ।
প্রিয় পাঠক এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।
কারন কি ?
@ সাধারণভাবে সেক্স হরমোনের বৈষম্যকে এর জন্য দায়ী করা হয়।
@ স্তন টিস্যুর বৃদ্ধির কারণেও স্তন বড় হতে পারে। অনেক সময় স্তনে অতিরিক্ত চর্বি জমলে স্তন বড় দেখায়, তবে এটা গাইনেকোমাস্টিয়া না ।
@ শারীরবৃত্তীয় গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকালে বা বয়ঃসন্ধিকালের আগে এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে হতে পারে।
@ অনেক গাইনেকোমাস্টিয়ার কারণ অজানা, অর্থাৎ এদের নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না। ২৫% ক্ষেত্রে গাইনেকোমাস্টিয়ার কারণ জানা যায় নি।
@ হরমোনসহ বিভিন্ন ওষুধ গ্রহণ, সিরাম ইন্ট্রোজেনের বৃদ্ধি,
@ টেস্টোস্টেরনের উৎপাদন কমে যাওয়া,
@ অ্যানড্রোজেন রিসেপ্টরের ত্রুটি,
@ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ,
@ দীর্ঘস্থায় লিভারের রোগ, লিভার সিরোসিস অসুখে গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে।
@ এইচআইভি এবং অন্যান্য দীর্ঘ মেয়াদি রোগ।
@ স্পাইনাল কর্ডে আঘাতের কারণে এবং দীর্ঘদিন অভুক থাকার পর খাওয়ার পরে গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে।
@ বয়ঃসন্ধিকালের পরবর্তী পুরুষদের বিভিন্ন এলোপ্যাথিক ওষুধ ১০-২০% ক্ষেত্রে গাইনেকোমাস্টিয়া ঘটায়। এসব ওষুদের মধ্যে রয়েছে সিমেটিডিন, ওমিপ্রাজল, স্পাইরোনোল্যঅকটন, ইমাটিনিব মিসাইলেট, ফিনাস্টেরাইড এবং কিছু নির্দিষ্ট অ্যান্টি সাইকোটিক ওষুধ।
@ কিছু ওষুধ সরাসরি স্তন টিস্যুর উপর কাজ করে আবার কিছু এলোপ্যাথিক ওষুধ ডোপামিনের কাজ বন্ধ করার মাধ্যমে পিটুইটারি থেকে প্রোলাকটিনের নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয়। উল্লেখ্য যে, প্রোলাকটিক হলো স্তন তৈরির হরমোন।
@ শক্তিবৃদ্ধিকারী ফুডসাপ্লিমেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত অ্যাড্রোসটেনেডিওন ইস্ট্রোজেনের অতিরিক্ত কারযকারিতার মাধ্যমে স্তনের বৃদ্ধি ঘটাতে পারে।
@ প্রোস্টেট ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত এলোপ্যাথিক ওষুধ যেমন অ্যান্টি অ্যানড্রোজেন এবং ডিএনআরএইচ অ্যানালগগুলো গাইনেকোমাস্টিয়া ঘটাতে পারে।
@ মারিজুয়ানা গাইনেকোমাস্টিয়া একটি কারণ, অবশ্য এ নিয়ে মতভেদ আছে।
@ কিছু নির্দিষ্ট অন্ডকোষের টিউমার এবং হাইপারথাইরয়েডিজম রোগে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা বেড়ে যায়। কিছু অ্যাড্রেনাল টিউমার অ্যান্ড্রোসটেনেডিওনের মাত্রা বাড়ায়। এই অ্যান্ড্রোসটোনডিওন অ্যারোম্যাটেজ নামক এনজাইম দ্বারা ইস্ট্রোন-এ রূপান্তরিত হয়। এই ইস্ট্রোন হলো ইস্ট্রোজেনের একটি ধরন। অন্যান্য যেসব টিউমার এইচসিজি নিঃসরণ করে, তা ইস্ট্রোজেনের পরিমাণ বাড়াতে পারে।
@ মোটা মানুষের গাইনেকোমাস্টিয়ার প্রবণতা থাকে।
@ পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরনের উৎপাদনের মাত্রা কমে গেলে গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে। এই টেস্টেস্টেরনের উৎপাদনের মাত্রা কমে যেতে পারে। জন্মগত বা অর্জিত অন্ডকোষের সমস্যার কারণে। হাইপোথ্যালামাস কিংবা পিটুইটারির রোগও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমাতে পারে। অ্যানাবলিক অ্যান্ড্রোজেনিক স্টেরয়েডের অপব্যবহারও একই প্রভাব ফেলে।
@ ধারণা করা হয় যে এসব তেল বা লোশন তাদের ইস্ট্রোজেন ও অ্যান্টি অ্যান্ড্রোজেন জনিত ক্রিয়াকলাপ বাড়িয়ে দেয়।
চিকিৎসাঃ
উল্ল্যেখিত ওষুধ গ্রহনকরলে , তা বন্ধ করে দেওয়া উচিত ।এলোপ্যাথিক একমাত্র চিকিৎসা হলো অপারেশন । হোমিওচিকিৎসায় অপারেশনের ঝুকি এড়ানো যায় । একজন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ ব্যবহার করলে গাইনেকোমাস্টিয়ার লজ্জা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব ।
প্রিয় পাঠক এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।
সংকলিত।
(৩) যৌন বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যার স্হায়ী চিকিৎসা সমাধান ঃ---৷
প্রসাবে ক্ষয় / ধাতু ক্ষয় / ধাতু দুর্বলতা/ ঘন ঘন প্রসাব ?? জেনে নিন কারণ, লক্ষন ও উপযুক্ত সমাধান !!
আমাদের দেশের পুরুষদের মাঝে যৌনতা বিষয়ক তেমন কোন বিশেষ জ্ঞান না থাকার কারনে এবং যৌবনকালের শুরুতে নিজেদের কতৃক কিছু ভুলত্রুটির কারনে আমাদের সমাজের অধিকাংশ পুরুষদের মাঝেই যৌবনকালেরমধ্যবর্তী বয়সে প্রসাবে ক্ষয় ( semen with urine ) নামক একটি রোগের উদ্রেক হয়, যা ধাতু দুর্বলতা ( Spermatorrhoea) / ধাতুক্ষয় ( Semen Leakage ) / প্রদর রোগ নামেও পরিচিত ।
এই রোগটি সরাসরি / তৎক্ষণাৎ শরীরের উপর কোন প্রকার প্রভাব তৈরি করে না বিধায় এই রোগটির সৃষ্টি সম্পর্কে আক্রান্ত পুরুষ মানবদেহটি অনুভবও পারে না, বরংচ উক্ত রোগটি খুব ধীরে ধীরে শরীরের উপর প্রভাব ফেলে শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দেয় । এক কথায় বলতে গেলে - ইহা নিজে কোন রোগ নয় কিন্তু ইহা অন্যান্য অনেক শারীরিক রোগ ও সমস্যা সৃষ্টির প্রধান এবং অন্যতম কারন হল, যেমনটি ডায়াবেটিস।
যৌবনকালের শুরুতে অধিক বেশী হস্তমৈথুন করা । এছাড়া অল্প বয়সে অতিরিক্ত যৌন মিলন করা । পাশাপাশি অধিক বেশী পর্ণ দেখা, খারাপ চিন্তা করা।স্বাভাবিক ভাবে হরমোনের অভাবে অথবা কৃত্রিম অতিরিক্ত মৈথন বা অস্বাভাবিক শুক্রপাত করতে থাকলে স্পারম্যাটোরিয়া সৃষ্টি হতে পারে। আবার অনেক সময় অপুষ্টি বা ভিটামিন প্রভৃতির অভাবে অথবা দীর্ঘদিন রক্তশূন্যতা বা নানা প্রকার রোগে ভোগার ফলে ইহা দেখা দিতে পারে। এমন কি অন কোন ঔষধের পার্শ্ব পতিকিয়ার কারনে হতে পারে।
ইহার ফলে তাদের শুক্র নির্গত হলে দেখা যায় তাদের শুক্রে ঘনত্ব (viscosity) কম এবং তা দেখতে বেশ তরল। ইহাতে রোগীর ভয়ানক দুর্বলতা সৃষ্টি হয়।
লক্ষণসমূহ :- উক্ত রোগে আক্রান্ত রোগীর শুক্র অত্যন্ত তরল হয়, রোগী ধীরে ধীরে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে এবং দেহের এবং চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়, চেহারার লাবণ্যতা কমে যায়, মুখ মলিন এবং চক্ষু কোঠরাগত হয়ে পরে । দেহে প্রয়োজনীয় প্রোটিন এবং ভিটামিনের প্রবল অভাব পরিলক্ষিত হয়, রোগীর জীবনীশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং নানা প্রকার রোগে অতি সহজেই আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ,দেহে যৌন হরমোন বা পিটুইটারি এড্রিনাল প্রভৃতি গ্রন্থির হরমোন কম নিঃসৃত হয়, যার ফলে দেহে যৌন ক্ষমতা কমে যায় এবং শুক্র ধীরে ধীরে পাতলা হতে থাকে, দৈহিক এবং মানসিক দুর্বলতা বৃদ্ধি পায়, মাথার যন্ত্রণা দেখা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তি সর্বদাই অস্থির বোধ করে, বসা থেকে উঠলেই মাথা ঘোরে এবং ক্ষুধা হীনতা ভাব দেখা দেয়, ইহাতে পেনিস বা জননেদ্রীয় এতটাই দুর্বল হয়ে যায় যে, তার শুক্রের ধারণ শক্তি একেবারে কমে যায়, রাত্রে স্বপ্ন দেখে শুক্র ক্ষয় হয়, আবার দিনের বেলায়ও নিদ্রাকালীন স্বপ্ন দেখে শুক্রপাত হয় । প্রসাবের আগে-পরে আঠালো জাতীয় ধাতু নির্গত হয়, সমস্যা ধীরে ধীরে কঠিন আকার ধারণ করলে সামান্য উত্তেজনায় শুক্রপাত হয়, স্ত্রীলোক দর্শনে বা স্পর্শে শুক্রপাত ঘটে,পায়খানার সময় কুন্থন দিলে শুক্রপাত হয়, স্মরণশক্তি কমে যায়, বুদ্ধিবৃত্তি কমে যায়, অকাল বার্ধক্য এবং ধ্বজভঙ্গ রোগের লক্ষণ দেখা ।।
চিকিৎসাঃ৷ প্রসাবে ক্ষয়, ধাতু দুর্বলতা, ধাতুক্ষয় পুরুষ মানবদেহের জন্য খুবই মারাত্মক এবং ভয়াবহ রোগ হিসাবে বিবেচিত, বিশেষ করে আমাদের দেশের তরুন সমাজ এই রোগে অধিক বেশী ভুক্তভোগী হয়ে থাকে । আর যে সকল যুবক এবং বিবাহিত ভাইয়েরা উক্ত মারাত্মক সমস্যায় আক্রান্ত রয়েছেন, তাদের উপযুক্ত সমাধান এবং চিকিৎসার মাধ্যমে স্বাভাবিক শারীরিক শক্তি এবং সক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদান দ্বারা আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদা ফর্মুলায় তৈরিকৃত ''আয়ুর্বেদা সাজিন প্লাস'', সেবনে আপনি এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন
যা আপনার প্রসাবে ক্ষয় / ধাতু ক্ষয় / ধাতু দুর্বলতা সমস্যার প্রয়োজনীয় সমাধান দিতে শতভাগ কার্যকারী। একনজরে নাম :-''আয়ুর্বেদা সাজিন প্লাস''সেবনকাল :- ৮০-৯০ দিন।
প্রয়োজনীয়তা :- ১ কোর্স ।
ক্রিয়া :- প্রসাবে ক্ষয় বন্ধকরন, প্রসাবের আগে-পরে ধাতু ক্ষয় বন্ধকরন, , স্মৃতিশক্তি বর্ধক , শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সমূহের কার্যক্ষমতা বর্ধক , যৌনশক্তি বর্ধক , প্রফুল্লকারক, চেহারা ও ত্বকে লাবণ্য আনায়ন, রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি সহ সার্বিক শারীরিক ও মানসিক ভাবে সক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে অত্যন্ত কার্জকরি । সম্পূর্ণ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ামুক্ত ।উক্ত প্রোডাক্টটি যুবক এবং বিবাহিত ভাইদের তথা পুরুষের প্রসাবে ক্ষয় / ধাতু দুর্বলতা / ধাতু ক্ষয় নামক সমস্যা সমাধানে শতভাগ কার্যকারী আমাদের এই ''আয়ুর্বেদা সাজিন প্লাস'' প্রোডাক্টটির মূল্য - মাত্র ৪৮০০ টাকা ।সার্ভিস সার্জ সহ।
ঘন ঘন বা অধিক প্রস্রাবের কারণঃ-
ডায়াবেটিস ছাড়া অন্য যেসব কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব হয়, তা হলো: মূত্রনালি বা মূত্রথলির সংক্রমণ।গর্ভকালীন প্রথম ও শেষ দিকে।বয়স্ক পুরুষদের প্রস্টেট গ্রন্থির সমস্যায়।স্ট্রোক ও অন্যান্য স্নায়ুরোগ, মূত্রথলির স্নায়ুবিকলতা, মূত্রথলির ক্যানসার ইত্যাদি।মস্তিষ্কের টিউমার, বিকিরণ, সার্জারি, আঘাত, কিডনি রোগ ইত্যাদি কারণে মূত্র নিয়ন্ত্রক এডিএউচ হরমোনের অভাব বা অকার্যকারিতা দেখা দেয়।থাইরয়েড হরমোন বা করটিসল হরমোনের আধিক্য।রক্তে ক্যালসিয়াম বা পটাশিয়ামের তারতম্য।ঘন ঘন প্রস্রাব বা অধিক পরিমাণ প্রস্রাব কোনো রোগ নয় বরং রোগের উপসর্গমাত্র। এর কারণে শরীরেপানিশূন্যতা, পানির ভারসাম্যহীনতা, লবণের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হতে পারে।আসুন জেনে নিই লক্ষণগুলো ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া এবং পিপাসা লাগা ক্লান্তি ও অবসাদগ্রস্ত ভাব মাত্রাতিরিক্ত ওজন হ্রাস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া ঘন ঘন ইনফেকশন প্রস্রাবের সময় জ্বালা পোড়া, ঘন ঘন অল্প অল্প প্রসাব, প্রস্রাব করার পরও প্রস্রাবের ইচ্ছে থাকা,বিশেষ করে ১৫ থেকে ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত এই সংক্রমণের প্রকোপ বেশি দেখা যায়।
চিকিৎসা - ঘন ঘন প্রসাব মানবদেহের জন্য খুবই মারাত্মক এবং ভয়াবহ রোগ হিসাবে বিবেচিত, বিশেষ করে আমাদের দেশের তরুন সমাজ এই রোগে অধিক বেশী ভুক্তভোগী হয়ে থাকে । আর যে সকল যুবক এবং বিবাহিত ভাইয়েরা উক্ত মারাত্মক সমস্যায় আক্রান্ত রয়েছেন, তাদের উপযুক্ত সমাধান এবং চিকিৎসার মাধ্যমে স্বাভাবিক শারীরিক শক্তি এবং সক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে ""আয়ুর্বেদীক ও প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদান দ্বারা আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদা ফর্মুলায় তৈরিকৃত ''আয়ুর্বেদা এজাসিন প্লাস'',
যা আপনার ঘন ঘন প্রসাব সমস্যার প্রয়োজনীয় সমাধান দিতে শতভাগ কার্যকারী।
একনজরে নাম :- ''আয়ুর্বেদা এজাসিন প্লাস''
সেবনকাল :- ৭০-৮০ দিন। প্রয়োজনীয়তা :- ১ কোর্স ।
ক্রিয়া :-ঘন ঘন প্রসাব বন্ধকরন, ফোটা ফোটা প্রসাব,প্রস্রাবের সময় ব্যাথা, জ্বালাপোড়া রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি সহ সার্বিক শারীরিক ও মানসিক ভাবে সক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে অত্যন্ত কার্জকরি ।
সম্পূর্ণ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ামুক্ত,উক্ত প্রোডাক্টটি যুবক এবং বিবাহিত ভাইদের তথা পুরুষের ঘন ঘন প্রসাব বন্ধকরন/ ফোটা ফোটা প্রসাব, নামক সমস্যা সমাধানে শতভাগ কার্যকারী আমাদের এই ''আয়ুর্বেদা এজাসিন প্লাস'' প্রোডাক্টটির মূল্য - মাত্র ৪২০০ টাকা । সার্ভিস সার্জ সহ,
অর্ডার এবং যোগাযোগের উপায় :-
আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসেই সংগ্রহ করতে পারবেন , একটি ফোনকল অথবা ম্যাসেজের মাধ্যমে আপনি আপনার নাম, ঠিকানা দিয়ে দিলে কুরিয়ার বা এস এ পরিবহন যোগে পৌছে যাবে।
আমাদের প্রোডাক্টগুলোর কার্যকারিতা এবং নিশ্চয়তাঃ আমাদের প্রোডাক্টগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদান দ্বারা নিজস্ব তত্ত্ববধায়নে এবং বৈজ্ঞানিক উপায়ে প্রস্তুতকৃত, আর উক্ত কারনেই আমাদের প্রোডাক্টের গুনগত মান এবং কার্যকারিতা প্রদানের ব্যাপারে আমরা রাখতে পারি শতভাগ আস্থা এবং আপনাদের দিতে পারি উপযুক্ত ফলফাল প্রাপ্তির পূর্ণ নিশ্চয়তা । আমাদের প্রোডাক্টগুলোতে ব্যাবহৃত কাঁচামাল এবং উপাদানসমূহ সম্পূর্ণ আমাদের নিজস্ব মাধ্যম দ্বারাই সংগ্রহকৃত, আর পরবর্তীতে উক্ত সংগ্রহকৃত উপাদানগুলোর মধ্য থেকে বাচ্ছাইকৃত এবং উৎকৃষ্ট উপাদানগুলোর উপযুক্ত ব্যাবহার এবং গুনগত মান বজায় রেখে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদা ফর্মুলা অনুসরন করে পূর্ণ প্রস্তুতকরন প্রকিয়া সম্পন্ন করে ভোক্তা ও অধিকার আইনের ৩(১৮)(জ) এর ধারা বলে, উক্ত প্রোডাক্ট ব্যাবহারকারীকে ভোগ করতে দেয়া হয় । সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান এবং উপযুক্ত নিয়ম অনুসরন করে তৈরিকৃত বিধায় আমাদের প্রোডাক্টগুলোতে কোন প্রকার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই বলে আমরা উল্লেখ করতে পারি ।
সাবধানতা সতর্কতা ঃ-
প্রসাবে ক্ষয় / ধাতু ক্ষয় / ধাতু দুর্বলতা জাতীয় সমস্যার সমাধানে শতভাগ কার্যকারী আমাদের এই ''আয়ুর্বেদা সাজিন প্লাস''এবং''আয়ুর্বেদা এজাসিন প্লাস'' প্রোডাক্ট গুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদানের সমন্বয়ে তৈরিকৃত ,
এছাড়া উক্ত প্রোডাক্টটির সেবনবিধিও অত্যন্ত সহজ এবং ঝামেলামুক্ত । আর তাই , আজ থেকে যে সকল যুবক এবং বিবাহিত ভাইয়েরা উপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলোতে ভুগছেন , তাদের জন্য আমাদের এই
''আয়ুর্বেদা সাজিন প্লাস''এবং
''আয়ুর্বেদা এজাসিন প্লাস, সেবন অত্যন্ত কার্যকরী।
এ প্রোডাক্ট গুলো বিদেশে ও অতি সহজে নেয়া যায় বহনে কোন ঝামেলা নেই। একটি মাত্র প্রোডাক্ট ৮০-৯০ দিন সেবন করা যায়।
সতর্কতা -ঃ আমাদের এ প্রোডাক্ট যেহেতু সম্পুর্ন প্রাকৃতিক সে হিসাবে কোন রিয়াকশন মুক্ত।
ঃ- একটি ভূল ধারণা নিরসন ঃ-
যৌন সমস্যার সমাধান কি ১ সাপ্তাহে সম্ভব??????
অনেকে মনে করেন যৌন সমস্যার সমাধান ১ সাপ্তাহে বা ১ মাসেই সম্ভব আসলে কি তাই! আসলে কিন্ত তা সম্পূর্ণ ভূল ধারণা,
কারণ কারো যৌন সমস্যা ১ দিনে বা ১ মাসের সমস্যার কারণে হয়না বরং দীর্ঘ দিনের বিভিন্ন শারিরীক মানসিক সমস্যা রোগ- শোক অনিয়ম,,হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ ও শরীরের উপর অপকল্পনীয় অত্যাচার সহ অপুষ্টি ইত্যাদির কারনে হয়ে থাকে । আর তার সমাধান ১ সাপ্তাহ বা ১ মাসের চিকিৎসায় স্হায়ী চিকিৎসা কোন দিন সম্ভব না, তবে হতে পারে তা সাময়িক মাত্র।
স্হায়ী চিকিৎসা নিতে হলে বা স্হায়ী সমাধান পেতে হলে দীর্ঘ স্হায়ী নিয়মিত চিকিৎসার সাথে বিভিন্ন পুষ্টিকর খাদ্য -পথ্য সেবনের বিকল্প নেই। বাস্তব অভিগ্গতা তাই বলে।১/৩/৬ মাস সহ আবস্হা ভেদে ১ বছরও সময় লেগে যেতে পারে।
তাছাডা রাস্তার পাশে গাডিতে বা বাজারে বিভিন্ন হেন্ডবিল বা কেম্বাচারদের লিকচার শুনে কেউ প্রতারিত না হয়ে রেজিষ্টার্ড/হেকিম কবিরাজ/ ডাক্তারদের শরনাপন্ন হয়ে চিকিৎসা নেয়া বুদ্ধি মানদের কাজ।
আমরা
MxN মডার্ণ হারবাল গ্রুপ তথা বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ও ১ নং এ লাইসেন্স প্রাপ্ত নেটওয়ার্ক মার্কেটিং কোম্পানী। ডাঃআলমগির মতি স্যার এর প্রতিষ্ঠিত ও গবেষণাকৃত ঔষুধ / পথ্য সহ প্রাকৃতিক পথ্য দিয়ে যৌন চিকিৎসা সহ বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা /ও ফ্রি পরামর্শ দিয়ে থাকি।
তাছাডা আবস্হা ভেদে বিভিন্ন দেশি- বিদেশী ঔষধ সেবনের মাধমে ও চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকি।অত এব আপনাদের যে কোন সমস্যা যোগাযোগ করতে পারেন।
যোগাযোগ
প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিতে আমাদের ভুবনে স্বাগতম
ওয়াতসাফ /ইমু
০০৯৬৬৫০৪৯৬৭৮৬৩
অথবা
সার্বিক যোগাযোগ ঃ-
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস
01829318114 ওয়াতসাফ ইমুতে
পুরুষের যৌন সমস্যা স্হায়ী সমাধান জেনে নিন শতভাগ কার্যকরী স্থায়ী চিকিৎসা। ধাতু ক্ষয় বা ধাতু দুর্বলতা ও দ্রুতপতন থেকে মুক্তি ১ কোর্স ই যথেষ্ট।
ব্যাক্তিগত যৌনস্বাস্থ্যের সুরক্ষা সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অভাব এবং যৌবন শুরুর প্রারম্ভিক পর্যায়ে নিজ কতৃক অজ্ঞতাবশত নানবিধ ভুলত্রুটি করা সহ অনিয়মিত জীবনযাপনের ফলে আমাদের দেশের অধিকাংশ পুরুষের মাঝেই যৌনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানাবিধ শারীরিক সমস্যা পরিলক্ষিত হয়ে থাকে, যা আমাদের দেশে দিন দিন খুবই প্রকট আকার ধারন করছে ।
আর তাই, যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি যৌন সমস্যায় ভুক্তভোগী যুবক এবং পুরুষ ভাইদের জন্য আজ আমরা আলোচনা করছি – যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক শারীরিক সমস্যা সৃষ্টির কারন, প্রতিকার এবং শতভাগ কার্যকরী স্থায়ী চিকিৎসা বিষয়ক পরিপূর্ণ গাইডলাইন ।
কারনসমূহঃ-
যৌন দুর্বলতার কারন হিসাবে আমরা প্রথমেই যৌনতা বিষয়ক প্রয়োজনীয় জ্ঞানের অভাব বিষয়টিকে উল্লেখ করতে পারি, যৌনতা সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান না থাকার কারণে আমাদের দেশের পুরুষরা তাদের যৌবন শুরুর পর্যায়ে অতিরিক্ত পরিমান হস্তমৈথুন/ মাস্টারবেশন করা সহ বিভিন্ন ধরনের ভুলত্রুটি করে থাকে, যা পরবর্তীতে একজন পুরুষের মাঝে ব্যাপক আকারে যৌন দুর্বলতা সৃষ্টি করে । এছাড়া অতিরিক্ত সহবাস, পর্ণ মুভি দেখা, অতিরিক্ত যৌনতা নিয়ে চিন্তা করা, ঠিক মত খাওয়া-দাওয়া না করা, পর্যাপ্ত না ঘুমানো, অতিরিক্ত মানুষিক টেনশন করা, অতিরিক্ত পরিশ্রম করা, অতিরিক্ত সৌখিনতার সহিত জীবন-যাপন পালন করার ফলেও দেখা দিতে পারে যৌন দুর্বলতা নামক সমস্যা । পাশাপাশি অনেকের ক্ষেত্রে বিয়ে বহির্ভূত সহবাস এর সময় অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবেশ পরিস্থিতি অথবা ঘটনার ফলে মনে ভীত সঞ্চারের মাধ্যমে পরবর্তীতে হতে পারে যৌন দুর্বলতা । এছাড়াও ডায়বেটিক্স, অতিরিক্ত মেদ-ভুঁড়ি, শারীরিক দুর্বলতা, সঙ্গীর প্রতি ভালোবাসার অভাব আপনার জীবনে যৌন দুর্বলতার জন্য দায়ী হতে পারে । অনেক সময় সাময়িক আনন্দের জন্য ভায়াগ্রা / ওয়ান টাইম ট্যাবলেটগুলো অথবা রাস্তা ঘাটে বাসে ট্রেনে তথাকথিত কেম্বাচার ভুয়া ডাক্তারদের দেওয়া বিভিন্ন যৌনশক্তিবর্ধক ঔষধ সেবনের ফলে সারাজীবনের জন্য যৌন দুর্বলতা সৃষ্টি হতে পারে আপনার শরীরে ।এ জন্য আমরা স্বীকৃত ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ঔষধ এর দ্বারাই চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকি।
প্রতিকারঃ-
আমাদের দেশের পুরুষদের এই যৌন দুর্বলতার নামক প্রকট সমস্যা থেকে মুক্ত করতে হলে প্রথমেই প্রয়োজন যৌনতা বিষয়ক জ্ঞান সকলের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া, সকলকে বুঝাতে হবে যৌনতা মানেই খারাপ নয়, যৌনতা মানেই লজ্জার নয়, সুস্থ সুন্দর ভাবে বাঁচতে হলে যৌনতা বিষয়ক জ্ঞানের প্রয়োজন অপরিহার্য, এই বিশেষ জ্ঞানের মাধ্যমে যৌনতার প্রয়োজন, যৌনশক্তি ধরে রাখার উপায়, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন / মাস্টারবেশন করার কুফল, যৌবনের সময় করনীয় এবং বর্জনীয় সহ যৌনতা সম্পর্কে শিক্ষণীয় জ্ঞানের ব্যাবস্থা করতে হবে । এছাড়া প্রতিটি পুরুষের যৌন দুর্বলতা নামক এই সমস্যা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পর্যাপ্ত খাবার-দাবার গ্রহন, পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যায়াম, মানুষিকভাবে উৎফুল্ল থাকা তথা স্বাভাবিক নিয়মে জীবন-যাপনের অভ্যাস করতে হবে । পাশাপাশি যৌন বিষয়ক অতিরিক্ত চিন্তা, অতিরিক্ত সহবাস, বিয়ে বহির্ভূত সহবাস থেকে নিজেদের মুক্ত রাখতে হবে । এছাড়া প্রত্যেক বাবা-মার উচিত তার সন্তানের যৌবন শুরুর পর্যায়ে শরীরের প্রতি বিশেষ যত্ন নেওয়া । এছাড়া সাময়িক আনন্দের জন্য ভায়াগ্রা / ওয়ান টাইম ট্যাবলেটগুলো সেবন থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে ।
চিকিৎসাঃ-
প্রথমেই আমাদের মনে রাখতে হবে যে, অন্যান্য সকল সাধারন রোগের মতই যৌন সমস্যাও অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি সমস্যা, যা নিয়ে নিজের মাঝে নিজে হীনমন্যতায় কিংবা বিষণ্ণতায় ভোগা অথবা অতিরিক্ত বিশেষ দুঃচিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই, কারন আপনার ভিতরকার এই দুর্বলতা আপনার যৌন দুর্বলতাকে আরো বেশি দুর্বল করে দিতে পারে, তাই সর্বপ্রথম নিজের মাঝে নিজে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনুন এবং সমস্যা সমাধানে উপযুক্ত সমাধানের দ্বারস্থ হোন ।
যৌনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যায় ভুক্তভোগী পুরুষ ভাইদের উপযুক্ত সমাধান এবং চিকিৎসার মাধ্যমে তাদের পুর্ন যৌন শক্তি এবং সক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে সখ্কম
/ ক্ষেত্র অনুযায়ী যৌন দুর্বলতার বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে “ আয়ুর্বেদা হেলথ কেয়ার লিঃ” এর পস্তুতকৃত সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদান দ্বারা আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদিক ফর্মুলায় তৈরিকৃত বিশ্বমানের ৩ টি প্রোডাক্ট, যা রোগ / ক্ষেত্র অনুযায়ী যৌন সমস্যার প্রয়োজনীয় সমাধান দিতে অত্যন্ত কার্যকরী ।তা দিয়ে আমরা চিকিৎসা দিয়ে থাকি তাছাডা রুগির আবস্হা ভেদে mxn মর্ডান হারবাল কোং লিঃ এর খাদ্য পথ্য সহ বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ইউনানী হাকিমী ও ভেষজ জাতীয় পথ্য দিয়ে চিকিৎসা দেয়ার চেষ্টা করে থাকি।
(১) আয়ুর্বেদা পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল’ – আমাদের দেশের পুরুষ সমাজে যৌন দুর্বলতার অংশ হিসাবে অনেকের মাঝেই লিঙ্গ শক্ত না হওয়া, লিঙ্গের শক্তি কমে যাওয়া, লিঙ্গ ক্রমশ ছোট / চিকন এবং দুর্বল হয়ে যাওয়া, লিঙ্গ সতেজতা কমে কালো / মাটি বর্ণের রুপ ধারন করা, লিঙ্গের অগ্রভাগ বিবর্ণতা ধারন করা সহ লিঙ্গের বহিরাগত কিছু সমস্যা পরিলক্ষিত হয় । আর উক্ত সমস্যাগুলোর সমাধান হিসাবে সুনামধন্য “আয়ুর্বেদা হেলথ কেয়ার লিঃ ” এর পন্ যা প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদানের সমন্বয়ে আয়ুর্বেদিক ফর্মুলায় তৈরিকৃত ‘ন্যাচারাল পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল’, যা ব্যাবহারে ফলে আপনার লিঙ্গের স্পঞ্জ টিস্যু উৎপাদন এবং কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, লিঙ্গের সজীবতা বৃদ্ধি করবে, লিঙ্গের মাঝে রক্ত সঞ্চালন এবং সরবারহ বৃদ্ধি করবে, লিঙ্গের মাঝে থাকা প্রকোষ্ঠ ২টির রক্ত ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করবে, আর উক্ত কারনসমূহের ফলাফল হিসাবে আপনার লিঙ্গ ফিরে পাবে তার পূর্ণ শক্তি এবং সক্ষমতা, লিঙ্গের জড়তা কেটে লিঙ্গ ফিরে পাবে তার পূর্ণ রুপ, পূর্ণ শক্তি এবং পূর্ণ সতেজতা, পুরুষাঙ্গের সকল জড়তা এবং সমস্যা কাটিয়ে পুরুসাঙ্গ ফিরে পাবে তার পূর্ণ যৌবনময় চেহারা, যার ফলাফল স্বরূপ পুরুষাঙ্গ হবে বড় , মোটা, সতেজ এবং শক্তিশালি । তবে এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, ‘আয়ুর্বেদা পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল’ কোন জাদুকরী মেডিসিন নয়, তাই তথাকথিত ভুয়া এবং অসৎ ডাক্তার-কবিরাজ এর দেয়া জাদুকরী মেডিসিনের মত ‘আয়ুর্বেদা পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল’ আপনাকে ২৪ ঘন্টায় ফলাফল ও ৭ দিনে রোগ মুক্তি দিতে পারবে না এবং ইহা ব্যাবহারে আপনার বিশেষ অঙ্গ পশ্চিমাদের মত বড় / মোটা করার মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেওয়াও সম্ভব নয় । ‘আয়ুর্বেদা পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল’ সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদানের সমন্বয়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদিক ফর্মুলায় তৈরিকৃত, যা পুরুষের বিশেষ অঙ্গের সমস্যা সমাধানে কাজ করে থাকে সম্পূর্ণ বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে ।আয়ুর্বেদা‘ পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল’ সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান দ্বারা তৈরিকৃত বিধায় ইহা সমস্যার একদম গভীর থেকে সমাধান করে থাকে, যার কারনে ইহার কার্যকারিতা সম্পূর্ণ স্থায়ী হিসাবে বিবেচিত এবং ইহা ব্যাবহারে নেই বিন্দু পরিমাণ কোন পার্শ্ব – প্রতিক্রিয়া । “আয়ুর্বেদা পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল” ব্যাবহারের সময়কাল ৮০-৯০ দিন, অর্থাৎ আমাদের এক কোর্স ‘আয়ুর্বেদা পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল’ আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন ৮০-৯০ দিন এবং উক্ত সময়ের মধ্যেই আপনি আপনার পুরুষাঙ্গের দুর্বলতা বিষয়ক সমস্যা সমাধানে শতভাগ আশানুরুপ ফলাফল পেয়ে যাবেন ইন-শা-আল্লাহ । আমাদের এই এক কোর্স ‘আয়ুর্বেদা পেনি সঞ্জীবনী ওয়েল’ এর মূল্যমান – ৩৮০০ টাকা সার্ভিস সহ।
(২)
‘আয়ুর্বেদা মাজুন সঞ্জীবনী’ – যারা সহবাসে সময় কম পান , বীর্য পাতলা, দ্রুত স্থলঙ্গন, প্রসাবে ক্ষয়, সেক্সুয়াল হরমোনের অভাব, শুক্রানুর সংখ্যা কমে যাওয়া অথবা দুর্বল হয়ে যাওয়া, যৌন উত্তেজনা অথবা চাহিদা ক্রমশ কমে যাওয়া সহ ভিতরগত শারীরিক কারণসমূহের জন্য,
যে সকল পুরুষরা যৌন দুর্বলতা সমস্যায় ভুগছেন, তাদের যৌন সক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে “ন্যাচারাল আয়ুর্বেদীক ও সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদানের সমন্বয়ে আয়ুর্বেদিক ফর্মুলায় তৈরিকৃত ‘ন্যাচারাল মাজুন সঞ্জীবনী’ ঔষধটি,
যা সেবনের ফলে আপনি ফিরে পাবেন ভিতর থেকে পূর্ণ যৌন সক্ষমতা । তবে সকলের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে , ‘আয়ুর্বেদা মাজুন সঞ্জীবনী’ কোন ক্যামিকেল মিশ্রিত ওয়ান টাইম জাতীয় সেক্সুয়াল ঔষধ নয়, তাই ইহা সেবনের সঙ্গে সঙ্গে / তাৎক্ষনিক আপনি কোন রেজাল্ট অনুভব করতে পারবেন না । যা ধীরে ধীরে আপনাকে সতেজ করবে এমনকি এ ঔষধ টি সেবন শেষ হলেও পরবর্তি এর দীর্ঘ কার্যকরীতা বহাল থাকবে। পুনরায় এ রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকেও পরিত্রাণ দিবে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।
আমাদের এই ‘ন্যাচারাল মাজুন সঞ্জীবনী’ তৈরি করা হয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুসারে সম্পূর্ণ বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে শতভাগ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদানের মিশ্রণে এবং সমন্বয়ে, যাহা সেবনের ফলে আপনার বীর্য গাঢ় হবে, বীর্যে অবস্থিত শুক্রানুর সংখ্যা এবং কার্যক্ষমতা বাড়াবে, দ্রুত স্থলঙ্গন রোধ করবে, প্রসাবে ক্ষয় বন্ধ করবে, হজমশক্তি বাড়াবে, মন প্রফুল্ল করবে, আপনার ভিতরগত সেক্সুয়াল নার্ভ এবং হরমোনের বৃদ্ধি করে আপনাকে ধিরে ধিরে উপহার দিবে পূর্ণ যৌন সক্ষমতা এবং বাড়িয়ে তুলবে শারীরিক কার্যক্ষমতা । দ্রুত স্থলঙ্গন রোধ করে সহবাসে সময় বৃদ্ধি করতে এবং নিজের মাঝে পূর্ণ যৌন সক্ষমতা ফিরে ১ কোর্স ”আয়ুর্বেদা মাজুন সঞ্জীবনী” সেবনই যথেষ্ট ।
এটাআমাদের এক কোর্স আয়ুর্বেদা‘ মাজুন সঞ্জীবনী’ আপনাকে সেবন করতে হবে ৮০-৯০ দিন এবং উক্ত সময়কালের মধ্যেই আপনি ফিরে পাবেন স্থায়ীভাবে পূর্ণ যৌন সক্ষমতা । আমাদের এই এক কোর্স ” আয়ুর্বেদা মাজুন সঞ্জীবনী ” এর মূল্যমান – ৫৫০০ টাকা । সার্ভিস সার্জ সহ।
সেবন বিধি ঃ- অাধা চামচ ঔষধ ১ কাপ বা এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে বিবাহিত রাতে খানা খাওয়ার অাধা ঘন্টা আগে সেবন
অবিবাহিত দুপুরে খাওয়ার অাধা ঘন্টা পুর্বে সেবন। ৮০-৯০ দিন নিয়মিত সেবন করতে হবে।
(৩)
অনেকের প্রসাবে ক্ষয়, ধাতু দুর্বলতা, ধাতুক্ষয় পুরুষ মানবদেহের জন্য খুবই মারাত্মক এবং ভয়াবহ রোগ হিসাবে বিবেচিত, বিশেষ করে আমাদের দেশের তরুন সমাজ এই রোগে অধিক বেশী ভুক্তভোগী হয়ে থাকে । আর যে সকল যুবক এবং বিবাহিত ভাইয়েরা উক্ত মারাত্মক সমস্যায় আক্রান্ত রয়েছেন, তাদের উপযুক্ত সমাধান এবং চিকিৎসার মাধ্যমে স্বাভাবিক শারীরিক শক্তি এবং সক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক এবং ভেষজ উপাদান দ্বারা আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত আয়ুর্বেদা ফর্মুলায় তৈরিকৃত
''আয়ুর্বেদা সাজিন প্লাস'', যা আপনার প্রসাবে ক্ষয় / ধাতু ক্ষয় / ধাতু দুর্বলতা সমস্যার প্রয়োজনীয় সমাধান দিতে শতভাগ কার্যকারী।
প্রসাবের রাস্তা দিয়ে পায়খানা করার সময় হালকা চাপ দিলে আঠার মতো কি যেন বের হয়। বা কোন উত্তেজনা ছাডাই কিছু বাহির হওয়া।
দাম ৪৮০০ টাকা সার্ভিস সার্জ সহ।
সেবন বিধিঃ- অাধা চামচ ঔষধ ১ কাপ বা ১ গ্লাস পানিতে মিশিয়ে রাতে খানা খাওয়ার অাধা ঘন্টা পর সেবন করবেন।
৮০-৯০ দিন। নিয়মিত।
আমাদেরপ্রোডাক্টগুলোর কার্যকারিতা এবং নিশ্চয়তাঃ-
আমাদের প্রোডাক্টগুলোতে ব্যাবহৃত কাঁচামাল এবং উপাদানসমূহ সম্পূর্ণ আমাদের নিজস্ব মাধ্যম দ্বারাই সংগ্রহকৃত, আর পরবর্তীতে উক্ত সংগ্রহকৃত উপাদানগুলোর ক্ষেত্র অনুযায়ী উপযুক্ত ব্যাবহার এবং গুনগত মান বজায় রেখে আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুসরন করে পূর্ণ প্রস্তুতকরন প্রকিয়া সম্পন্ন করে ভোক্তা ও অধিকার আইনের ২(১৯)(খ) এর ধারা বলে ব্যাবহারকারীকে ভোগ করতে দেয়া হয় । সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান এর ব্যাবহার এবং উপযুক্ত নিয়ম অনুসরন দ্বারা তৈরিকৃত বিধায় আমাদের প্রোডাক্টগুলোতে কোন প্রকার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া নেই বলে আমরা উল্লেখ করতে পারি ।
গোপনীয়তা // বহন / সতর্কতা //অর্ডার // পরামর্শ ঃ-
আমাদের নিকট আপনার প্রদেয় সকল ধরনের তথ্যই অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ ও আমানত।
বিদেশেও কোন ঝামেলা ছাডা বহন করা সহজ।
সকল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত।
ওয়ার্ডার ঃ--
ফোন বা মেসেজের দ্বারা অর্ডার করে বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে কুরিয়ার বা এস এ পরিবহনের মাধ্যমে আপনার নিকটস্থ সার্ভিস সেন্টার থেকে পন্য সংগ্রহ করতে পারেন।
আমাদের পরামর্শ হল যে ঃ-আমরা এ কথা কখনো বলতে পারবোনা যে আপনি এক সাপ্তাহ বা ১ মাসের ঔষধ সেবনে সম্পুর্ন সুস্হ হয়ে যাবেন, কারণ যোৌন রোগ এক দিনে বা ১ মাসের সমস্যার কারনে সৃষ্টি হয়নি বরং দীর্ঘ দিন নানান সমস্যার কারনে এর সৃষ্টি হয়েছে তাই এর চিকিৎসা ও ১ /৩/৬ মাস এমন কি ১ বছর ও সময় লাগতে পারে।রোগের আবস্হার উপর নির্ভর করবে।তাই নিয়মিত ধৈর্য ধারণ চিকিৎসা নিতে হবে।
যোগাযোগ
প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিতে আমাদের ভূবনে স্বাগতম।
০০৯৬৬৫০৪৯৬৭৮৬৩ ওয়াতসাফ/ ইমু।
অথবা
সার্বিক যোগাযোগ ঃ-
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস
01829318114 ওয়াতসাফ ইমুতে
আমাদের ফেইজ
এ
ভিজিট করুন।
প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিতে আমাদের ভূবনে স্বাগতম
https://www.facebook.com/%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%AE-327266534385923/
যোগাযোগ
উত্তরমুছুন০০৮৮-০১৮২৯৩১৮১১৪
০০৯৬৬৫০৪৯৬৭৮৬৩ ওয়াতসাফ/ ইমু