মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১১

এইডস প্রতিরোধে আমাদের করনীয় [৩]

এম আবদুল্লাহ নিজামী ভূঁইয়া

আমরা ব্যক্তি গত জীবনে প্রচারনা মূলক অনেক কাজ করে থাকি ,

আলেম- ওলামা পীর-মাশায়েখ, ইমাম-খতীবগণ নিজ নিজ অবস্থান থেকে সমাজের বিপুল জনগোষ্ঠীর নিকট এইচআইভি/এইড্স সম্পর্কিত নির্ভুল তথ্যাদি বিশেষত সংক্রমণের কারণ, পরিণতি ও প্রতিরোধের উপায় বিস্তারিতভাবে তুলে ধরতে পারেন। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ হতে এইসব বিষয় বিশ্লেষণ করতে পারেন। ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ এইচআইভি/এইড্স বিষয়ক তথ্যাদি সাধারণ মানুষকে অবহিতকরণ, সচেতনতা সৃষ্টি উদ্বুদ্ধকরণে নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন-
ক. জুমু‘আর নামাযে খুতবা প্রদানের পূর্বে আলোচনা;
খ. নামাযের পর আলোচনা;
গ. ওয়ায মাহফিল, ইসলামী সম্মেলন ও সেমিনারে আলোচনা;
ঘ. দু’ ঈদের জামা‘আতের পূর্বে বক্তব্য প্রদান;
ঙ. বিবাহ অনুষ্ঠানে আলোচনা;
চ. এতদ সম্পর্কিত পুস্তিকা, বুকলেটসহ অবাচনিক মুদ্রিত সামগ্রী মুসল্লিদের মধ্যে বিতরণ। [২৪]

বিবাহ- পবিত্রতা রক্ষার মাধ্যম
====================


ইসলাম সংসার ধর্মে বিশ্বাস করে, এতে বৈরাগ্যবাদ বা সন্ন্যাসবাদের স্থান নেই। ইসলামে পরিবার হলো একটি পবিত্র সামাজিক প্রতিষ্ঠান। বৈধ উপায়ে জৈব চাহিদা পূরণ ইবাদতের নামান্তর। অবৈধ ও অশ্লীল পন্থায় যৌন ক্ষুধা নিবৃত্তি ইসলাম অনুমোদন করে না। স্ত্রী, সন্তান-সন্ততির জন্য অর্থ উপার্জন ও ব্যয় পুণ্যকর্মরূপে বিবেচিত। এই কথা অনস্বীকার্য যে, জীবনে বেঁচে থাকার জন্য খাদ্যের যেমন প্রয়োজন, তেমনি সকল যৌবন দৃপ্ত মানুষের জন্য বিবাহেরও প্রয়োজন। মানবজাতির পথ প্রদর্শনের জন্য মহান আল্লাহ যত রাসূল দুনিয়াতে প্রেরণ করেন দু’একজন ব্যতিক্রম ছাড়া সবাই ছিলেন স্ত্রী, পুত্র, পরিজন নিয়ে সংসার জীবন যাপনে অভ্যস্ত। মানব বংশের সম্প্রসারণের জন্য বিবাহ অপরিহার্য।


মহানবী (সা.)-কে উদ্দেশ্য করে পবিত্র কুর‘আনে আল্লাহ বলেন-
ولقد أرسلنا رسلا من قبلك وجعلنا لهم أزواجا وذرية
“আর নির্ঘাত আপনার পূর্বেও আমি অনেক রাসূল প্রেরণ করেছি এবং তাঁদেরকে স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করেছি”। [২৫]



মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর অনুসারীদের বিবাহে উৎসাহিত করেন। তিনি মনে করেন যে, মানুষের সহজাত চাহিদা পূরণ, মানসিক প্রশান্তি, চারিত্রিক পবিত্রতা অর্জন, যৌন সম্ভোগ ও সন্তান লাভের অন্যতম উপায় হল বিবাহ। তিনি বলেন, “আমি নিজে বিবাহ করেছি, সুতরাং যে ব্যক্তি আমার পথ পরিহার করে চলবে সে আমার উম্মাত নয়”।


একদা উকাফ ইব্ন বিশর তামিমী মহানবী (সা.)-এর কাছে আসলে তিনি শুধালেন, উকাফ বিয়ে করেছ ? জবাব দিলেন, না। মহানবী (সা.) বলেন, “যদি তুমি সক্ষম ও সচ্ছল হয়েও বিবাহ পরিত্যাগ কর, তবে তুমি শয়তানের ভাই”।



বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্ক এমন এক ধ্বংসাত্মক কলুষতা, যা মানুষকে সর্বদিক দিয়ে ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটি যে কঠোরভাবে প্রতিরোধ করার প্রয়োজন, তা বিবেকবান ব্যক্তিমাত্রই স্বীকার করবেন।


ব্যভিচারের অপকারিতা বর্ণনা করার পর আল্লাহ তা‘আলা মানব জাতিকে নির্দেশ দিয়েছেন যে, পুরুষ ও নারী যারই বিবাহের প্রয়োজন দেখা দিবে, সে-ই অবশ্যম্ভাবীরূপে বিবাহ করবে। কেননা, বিবাহই হচ্ছে যৌন পবিত্রতা সংরক্ষণ ও যৌন ক্ষুধা নিবারণের সবচেয়ে বড় উপায় ও মাধ্যম।


وأنكحوا الأيامى منكم والصالحين من عبادكم وإمائكم
“তোমাদের মধ্যে যারা জুড়িহীন, তাদের বিবাহ করিয়ে দাও এবং তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা উপযুক্ত,তাদেরও”। [২৬]



আল্লামা আশরাফ আলী থানভী (রহ.) বলেন,“আযাদ পুরুষ কিংবা নারী যদি অবিবাহিত হয়, অথবা আদৌ বিবাহ না হওয়ার দরুন বা মৃতু্যৃ ও তালাকের দরুন যদি একাকী বা একাকিনী হয়, তোমরা তাদের বিবাহ করিয়ে দাও। অনুরূপভাবে তোমাদের দাস-দাসীদের মধ্যে যারা বিবাহের উপযুক্ত, অর্থাৎ দাম্পত্য জীবনের হক আদায় করতে সক্ষম, তাদেরও বিবাহ করিয়ে দাও। আর শুধু নিজেদের সুবিধার প্রতি লক্ষ্য করে দাস-দাসীদের প্রয়োজন সত্ত্বেও তাদের এই স্বার্থকে বিনষ্ট করো না”। [২৭]



এক হাদীসে আছে, রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, বিবাহ করলে মানুষ বহু রকম অনিষ্ট থেকে বেঁচে যায়। বরং কেউ যদি স্বীয় কাম-প্রবৃত্তির আঁচল নিষ্কলুষ ও পবিত্র রেখে দুনিয়া থেকে বিদায় হতে চায়, তবে এটাই তার একমাত্র পথ।


يا معشر الشباب من استطاع منكم الباءة فليتزوج فإنه أغض للبصر وأحصن للفرج ومن لم يستطع فعليه بالصوم فإنه له وجاء - من أراد أن يلقى الله طاهرا مطهرا فليتزوج الحرائر

“হে যুব সমাজ ! তোমাদের মধ্যে যে বিবাহের সামর্থ রাখে, সে যেন বিবাহ করে নেয়। কেননা, বিবাহ দৃষ্টিকে অধিকতর আনত এবং যৌনাঙ্গকে অধিকতর সংযত রাখে; আর যে সামর্থ রাখে না সে যেন রোযা রাখে, রোযা হল তার জন্য খোজা হওয়া।” “আল্লাহর সাথে যে পাক-পবিত্র অবস্থায় মিলিত হতে চায়, তার উচিত ভদ্র-মহিলাদের বিবাহ করা ”। [২৮]



বিবাহের দরুণ যে যৌন পবিত্রতা ও পুণ্যশীলতা হাসিল হয়, এ হাদীসে তা চমৎকাররূপে বর্ণিত হয়েছে। বরং এ হাদীসে যে শব্দমালা ব্যবহৃত হয়েছ, তাতে এটাও বুঝা যায় যে, বিবাহ করলে আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে অন্যান্য পাপ থেকে ও মুক্ত রাখেন। অর্থাৎ বিবাহ হচ্ছে বিবাহকারীর জন্য হিদায়ত ও নাজাতের ওয়াসীলা স্বরূপ।

বাস্তবে ও দেখা যায়, যে ব্যক্তি বিবাহ করে না এবং বৈধভাবে যৌন চাহিদা পূরণ করে না, সে সাধারণত বহু পাপ কর্মে লিপ্ত হয়ে পড়ে। তা ইচ্ছায়ই হোক আর অনিচ্ছায়ই হোক।

কিন্তু বিবাহিত ব্যক্তির নিকট যেহেতু আত্মরক্ষার উপকরণ বিদ্যমান, সেহেতু সাধারণত ওই সব পাপকার্য থেকে তার সর্ম্পক স্বতঃই ছিন্ন হয়ে যায়। পক্ষান্তরে যারা বিবাহও করে না অথচ নিষ্কলুষ জীবন যাপন করতে আগ্রহী, তারা অহেতুক টানা-হেঁচড়ার জীবন নির্বাহ করে থাকে । তারা কখন কি করে বসে, তার কোন নিশ্চয়তা নেই।



অপর এক হাদীসে বিবাহকে ‘দীনের অর্ধেক’ বলা হয়েছে । নবী কারীম (সা.) ইরশাদ করেন,
إذا تزوج العبد فقد استكمل نصف الدين فليتق الله في النصف الباقي

“বান্দা যখন বিবাহ করলো, তখন সে দীনের অর্ধেক পূর্ণ করলো এবং বাকী অর্ধেক সম্পর্কে আল্লাহকে ভয় করো”। [২৯]


একটু চিন্তা করলে সহজেই বুঝা যায় যে, কাম-প্রবৃত্তির সাথেই পাপের বিরাট অংশ জড়িত। ধর্মীয় এবং আইনগত গণ্ডিতে নিজকে আবদ্ধ করার পর বাহ্যিক আচারের ক্ষেত্রে পথভ্রষ্টতার আশঙ্কা কমে যায় ।

উপসংহার
========

উপর্যুক্ত পর্যালোচনায় এই কথা ষ্পষ্ট হয়েছে যে, ঘাতক ব্যাধি এইচআইভি-এইডস মানব সভ্যতার প্রতি একটি চ্যালেঞ্জ স্বরূপ। এটা এত মারাত্মক যে, সংক্রমিত হলে আরোগ্যের পথ সাধারণত খোলা থাকে না। সমকাম ছাড়াও নারী-পুরুষের অবাধ যৌন মিলনই এর উৎপত্তি স্থল। মানব জাতি যদি মহান প্রভূ আল্লাহকে ভয় করে যাবতীয় পাপাচার হতে নিজকে রক্ষা করার প্রয়াসী হয় এবং বিবাহের মাধ্যমে বৈধ পন্থায় জৈবিক চাহিদা পূরণে অভ্যস্থ হয়, তাহলে আসন্ন ধ্বংসযজ্ঞের হাত হতে মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। Indian Council for Medical Research-এর অন্যতম প্রধান চিকিৎসক ড. প্রেম রামচন্দন বলেন,

Here we are in an absolutely advantageous position; we know we can prevent it by sexual behaviour change. The idea being that before this becomes an unmanageable epidemic, it’s for caution.
“এইডস-এর বেলায় আমরা নিতান্ত সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছি। আমরা জানি, যৌন মিলনের রীতি পরিবর্তন দ্বারাই আমরা এটা প্রতিরোধ করতে পারি। এটা ব্যাপক মহামারীর আকারে বিস্তার লাভ করে আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার পূর্বেই সাবধানতা অবলম্বন আবশ্যক”। [৩০]



ভারতীয় চিকিৎসা বিজ্ঞানী যৌন মিলনের রীতি পরিবর্তন বলতে বৈধ পন্থায় যৌন মিলন তথা বিবাহের প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্বারোপ করেন।

এখনই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ না নিলে এইড্স মহামারী আকার ধারণ করবে যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। আল্লাহর কাছে তাওবা করে যদি আমরা সৎপথে ফিরে আসি এবং বাকী জীবন ধর্মীয় অনুশাসন কঠোরভাবে মেনে চলি তাহলে এইচআইভি/এইড্স-এর মরণ ছোবল হতে আমাদের বাঁচাতে পারবো। ইসলাম ধর্মে কুস্বভাব বর্জন করে সৎস্বভাব অর্জনের প্রতি জোর তাগিদ দেয়া হয়েছে। পাপ বর্জন না করলে পাপের শাস্তি ভোগ করা ছাড়া গত্যন্তর নেই।



وذروا ظاهر الإثم وباطنه إن الذين يكسبون الإثم سيجزون بما كانوا يقترفون

“তোমরা প্রকাশ্য ও প্রচ্ছন্ন পাপ পরিত্যাগ কর। নিশ্চয় যারা পাপাচারে লিপ্ত, তারা অতিসত্বর তাদের কৃতকর্মের শাস্তি পাবে”। [৩১]

লজ্জা, সৎচরিত্র, সদ্ব্যবহার, সৎকর্ম, উত্তম স্বভাব মানুষের অমূল্য সম্পদ। এসব গুণ হারিয়ে ফেললে মানুষ পশুর স্তরে নেমে আসে। মহানবী (সা.) বলেন, তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই আমার কাছে অধিক প্রিয় যার চরিত্র অধিক ভাল। [৩২] সুতরাং এইচআইভি/এইড্স-এর ভয়াবহতা ও প্রাণঘাতী চ্যালেঞ্জ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে সরকারী বেসরকারী উদ্যোগের প্রতি আমাদের যত্নবান হতে হবে; হতে হবে সর্বোপরি ধর্মীয় অনুশাসন প্রতিপালনে উদ্যোগী। এইচআইভি/এইড্স প্রতিরোধে এটাই কার্যকর পথ। আমাদের মনে রাখতে হবে বিশ্বে মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী ১০ রোগের মধ্যে এইড্স অন্যতম।


তথ্যসূত্র
^১. Gao F, Bailes E, Robertson DL, et al (1999). "Origin of HIV-1 in the Chimpanzee Pan troglodytes".
Nature 397 (6718): 436–441. doi:10.1038/17130. PMID 9989410.; ^ Gallo RC (2006).
"A reflection on HIV/AIDS research after 25 years". Retrovirology 3: 72. doi:10.1186/1742-4690-3-72.
PMID 17054781;
২. The New strairs Times, Kuala Lumpur, Malayasia, June 23, 1988;
৩. http://www.aidsinfonet.org/, Fact sheet no. 101, Revised August 28, 2008;
৪. ড. হায়াৎ মামুদ, ভাষা-শিক্ষা, এইডস-এ যুগের ঘাতক ব্যাধি, পৃ. ৪৪১-২;
৫. http://www.aidsinfonet.org/, Fact sheet no. 101, Revised August 28, 2008;
৬. (^ a b c Kallings LO (2008). "The first postmodern pandemic: 25 years of HIV/AIDS". J Intern Med 263 (3): 218–43. doi:10.1111/j.1365-2796.2007.01910.x. PMID 18205765.; ^ a b c d e f g h UNAIDS, WHO (December 2007). "2007 AIDS epidemic update" (PDF). Retrieved on 2008-03-12; ^ a b Bell C, Devarajan S, Gersbach H. "The long-run economic costs of AIDS: theory and an application to South Africa" (PDF). World Bank Policy Research Working Paper No. 3152. Retrieved on 2008-04-28.;
http://www.aidsinfonet.org./
৭. http://www.aidsinfonet.org/, Fact sheet no. 101, Revised August 28, 2008;
৮. ড. হায়াৎ মামুদ, ভাষা-শিক্ষা, এইডস-এ যুগের ঘাতক ব্যাধি, পৃ. ৪৪২;
৯. শাহাদাৎ হুসাইন খান ফয়সাল, এইডস, বাংলাদেশ এবং আমাদের ঝুঁকি, দৈনিক ইনকিলাব, ঢাকা, ১১ অক্টোবর ২০০৮, পৃ. ১৪; প্রথম আলো, ঢাকা, ১ ডিসেম্বর ২০০৮, পৃ.২৪; প্রাগুক্ত, সম্পাদকীয়, ২ ডিসেম্বর ২০০৮, পৃ. ১২;
১০. মাওলানা সাইয়িদ আবুল আ‘লা মাওদূদী, পর্দা, পৃ. ৬৮; আবদুল খালেক, নারী ও সমাজ, পৃ. ৯৬;
১১. তাফসীরে মা‘আরিফুল কুরআন, ৪খণ্ড, পৃ. ৮০৬-৮০৬; মাওলানা হাকীম আখতার, রূহ কি বিমারিয়াঁ, ১খন্ড, পৃ. ১৯;
১২. Encyclopadia Encarta, Chapter-Dead Sea;
১৩. তাফসীর ইব্ন কাছীর, ৪খন্ড, পৃ. ৫৯-৬০;
১৪. আল-কুর‘আন, সূরা ‘আরাফ, ৮০-৮১;
১৫. আল-কুর‘আন, সূরা আন-নূর : ৩০-৩১;
১৬. সংক্ষিপ্ত মা‘আরিফুল কুর‘আন, অনু. মাওলানা মুহীউদ্দীন খান, পৃ. ৯৩৮-৯;
১৭. মিশকাত আল-মাসাবীহ, ১খন্ড, পৃ ১৩, ১৮০, ১৮৩ ; মাওলানা হাকীম আখতার, রূহ কি বিমারিয়াঁ, ১খন্ড, পৃ. ২৩;
১৮. আল-কুর‘আন, সূরা বনী ইসরাঈল : ৩২, নূর : ২;
১৯. আল্লামা মুফতী ফায়যুল্লাহ, ফায়যুল কালাম, পৃ. ১৩৫-১৩৬, ৫১১;
২০. আল-কুর‘আন, সূরা বাকারাহ :২১৯;
২১. সূরা আল মায়েদা: ৯০-৯১:
২২. মিশকাতুল মাসাবীহ, ২খন্ড, পৃ. ৩২৯;
২৩. মিশকাতুল মাসাবীহ, ২খন্ড, পৃ. ৩৩৩;
২৪. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এইচআইভি/এইড্স প্রতিরোধে ইসলামী অনুশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন পত্রিকা,
৪২ বর্ষ, ২য় সংখ্যা, অক্টো-ডিসেম্বর ২০০২, পৃ.৭১-৯৯;
২৫. আল-কুর‘আন, সূরা রা‘আদ : ৩৮;
২৬. আল-কুর‘আন, সূরা নূর : ৩২;
২৭. আল্লামা আশরাফ আলী থানভী, বায়ানুল কুর‘আন, ৬খন্ড, পৃ. ১৭;
২৮. মিশকাতুল মাসাবীহ, ২খন্ড, পৃ. ১৯৮, ২০১;
২৯. মিশকাতুল মাসাবীহ, ২খন্ড, পৃ. ২০২;
৩০. আবদুল খালেক, নারী ও সমাজ, পৃ. ৯৭;
৩১. আল-কুর‘আন, সূরা আন‘আম : ১২০;
৩২. মিশকাত, ৩খন্ড, পৃ. ১০০)।
................................................................................

1 টি মন্তব্য:

  1. 28 Dec, 2013
    বাংলাদেশে এইড্স সংক্রমণের হার ২৫ শতাংশেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৩ সালে ৩৭০ জন এইচআইভিতে আক্রান্ত হয়েছে এবং মৃত্যুবরণ করেছে ৮২ জন। এর মধ্যে সংক্রমণের মধ্যে পুরুষের হার ৬৩ শতাংশ, মহিলা ৩৫.৯ শতাংশ এবং ট্রান্স জেন্ডার ১.৫ শতাংশ।

    শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডির ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন ভবন অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত এইচআইভি(এইড্স) সম্পর্কিত মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের সাথে এ্যাডভোকেসি কর্মশালায় বক্তারা এ সব তথ্য জানিয়েছেন।

    উত্তরমুছুন