সোমবার, ২৯ জুন, ২০২০

vimax ‎যৌন ‎সমস্যায় ‎বিশ্বজনীন ‎

vimax 
বিশ্বের সবচাইতে উন্নত ফর্মুলায়  তৈরি vimax এখন পুরুষদের পছন্দের তালিকায় ১ নাম্বারে। 

কাদের জন্য vimax প্রয়োজনঃ- 

যারা স্ত্রী মিলনে অক্ষম।
দ্রুত বীর্যপাত।
আকারে ছোট লিঙ্গ।
অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে নিস্তেজ লিঙ্গ।
একবার মিলনের পর দ্বিতীয়বার আর যৌন চাহিদা না থাকা।
-------------------------------------------- 
-
vimax 
  কার্যকারিতাঃ-
 আপনার লিঙ্গের টিস্যুতে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে আপনার লিঙ্গকে তার প্রাকৃতিক পূর্ণ আকার অর্জনের ক্ষমতা প্রদান করে।
এটি আপনার ইমিউনিটি সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ করে যৌন মন বল দৃঢ় করবে।
যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে সহবাসের সময়কে দীর্ঘায়িত করবে।

বীর্যের গুণমান ও শক্তি মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে।
ভাস্কুলার বিস্তার বৃদ্ধি করে এবং বার্ধক্যজনিত লক্ষণগুলিও কমিয়ে দিবে।
বীর্যে শুক্রাণু বৃদ্ধি করে এবং শুক্রাণুর গতিশীলতা বাড়াতে সাহায্য করবে,।

হাকিম জসিম উদ্দিন কর্তৃক আমদানীকৃত। 
mabe in canada 

---------------------------------------------
মূল্য  5000৳ -------------------------------------
সেবন বিধিঃ-
প্রতিদিন রাতে ১ টি করে ক্যাপসুল খাবারের পর খাবেন 60 দিন। 
দষ্টব্যঃ  যারা একেবারেই ডামেজ তাদের জন্য বিশেষ উপকারী, যাদের নতুন বিবাহের প্রস্তুতী চলছে তারাও ব্যবহার করতে পারেন,তবে অবিবাহিতদের জন্য প্রযোজ্য নয়। 

বিঃদ্রঃ  এখানে একটা কথা বলে রাখি সেটা হল 
vimax ২ ধরনের হয়ে থাকে  ৩০ টা ও ৬০ টা ট্যাবলেট।  ৩০ ট্যাবলেট টা হল ওয়ান টাইম  আর ৬০ ট্যাবলেটের টা হল স্হায়ী চিকিৎসার জন্য। উভয়টা কানাডার তৈরী অর্জিনাল। 

কিন্ত অনেকে ৩০ ট্যাবলেট ওয়ালা vimax কে অর্জিনাল আর ৬০ ট্যাবলেট ওয়ালাটাকে ডুবলী বলে  ভুল করে থাকেন। 
আসলে ব্যাপারটা৷ অন্য জায়গায় ৩০ এর টা ওয়ান টাইম আর ৬০ এর টা স্হায়ী চিকিৎসার জন্য । 

স্হায়ী চিকিৎসারজন্য হলে সেটা তো হালকা ধীরগতিতো হবেই।   আশা করি পার্থক্যটা বুঝতে পারছেন। 
 


বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে আপনার বাডির ঠিকানায় কুরিয়ার এ সংগ্রহ করতে পারবেন।

সার্ভিস সার্জ ১০০ ৳ প্রযোজ্য। 

নকল হতে সাবধান!

সৌজন্যে 
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস 
০১৮২৯৩১৮১১৪
০০৯৬৬৫০৪৯৬৭৮৬৩
শুধু মাত্র 
ওয়াতসাফ /ইমু তে।

রবিবার, ২১ জুন, ২০২০

চিকিৎসা ‎সেবায় ‎ওলামাদের ‎বিচরণ ‎সময়ের ‎দাবী

ওলামায়ে কেরামদের চিকিৎসা  সেবায় এগিয়ে আসা সময়ের দাবী  

==০০ এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ০০= 


বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে  ক্বওমী ও আলীয়া মাদ্রাসাগ থেকে প্রতি বছর দাওরায়ে হাদীস ও টাইটেল ক্লাস সমাপনীর পর অনেক ছাত্র বাহির হচ্ছে এবং বিভিন্ন সেক্টরে কর্মজীবন শুরু করেন।  কিন্তু তুলনামূলক ভাবে স্বাস্থ্য  বিভাগে প্রায় কমই এদের বিচরণ। 
অথচ এ সেক্টর টি মানব সেবার  অন্যতম একটি মাধ্যম ও বটে। ওলামাদের বিচরণ যতক্ষন এ সেক্টরে আসবেনা ততদিন মানুষ  প্রকৃত সেবা থেকে  বঞ্চিত হবে   মনে হচ্ছে কারণ  আমার ব্যক্তিগত গবেষণা  পর্যবেক্ষন   তাই   মনে হচ্ছে। 
এ সেক্টরে অনেক ডাক্তার নার্স প্যাথোলোজিষ্ট ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর  আবস্থা যখন বিভিন্ন  পত্রিকা আর  নিউজে আসে তখন চিন্তা করি মানবিক আর মানবতা আর সততা কত টুকু নিন্মগামী হলে এমন এমন কাজ সম্ভব। কিন্তু ভাল যে নেই তা কিন্তু নয় তবে তুলনামূলক ভাবে  কম মনে  হচ্ছে।   যারা ভাল তাদের কে আবশ্যই সেলুট।
কিন্তু যখন মানুষের মনে আল্লাহর  ভয় কাজ করবে মানুষকে  মানুষ হিসাবে ম্লান করবে তখনই  একজন মানুষ  খাঁটি  সোনা হীরা মুক্তায় চেয়েও দামী হতে পারে।।
   

দেশে  মানবিক  কর্মজীবী  থাকলেও   মানবিক ডাক্তারের খুবই অভাব মনে হয়। যদিও অনেক ওলামায়ে কেরাম এগিয়ে আসছেন তবে প্রয়োজনের তুলনায় নগন্।   
 

অনেকে এই মহৎ কর্ম ও পদবীকে কসাইয়ের পেশা হিসাবে তুলনা করে থাকেন কথাটি শুনতে খুবই ঘৃনীত ও লজ্জাবোধ মনে হয়।
২০১৯ সনে চট্টগ্রামে ডাক্তারা একজোট হয়ে মানুষের জীবন আর  চিকিৎসা সেবা নিয়ে কি হলিখেলা খেলছে, তা সকলের জানা আছে। যদি তারা মানবিক হতেন আর দ্বীনদার হতেন কখনো এমনটি হত বলে মনে হয়না।

আজকে খোদাভিরু মানুষের অভাব চিকিৎসা খাতে তাই আল্লাহওয়ালাদের এ খাতে এগিয়ে আসতে হবে। আলেমরা এ সন্মান জনক মানব সেবায় আসলে মানুষ কিছুটা হলেও স্বস্হি পাবে।ইতিমধ্যে অনেকে এগিয়ে আসছেন। 

আমি একবার ইউনাইটেড হাসপাতালে গিয়েছিলাম অনেক অপেক্ষার পর ডাক্তারের সাক্ষাত পেয়েছি ,  ১২০০ টাকা ভিজিট দেয়ার পর ২ মিনিটেই প্রেক্টিপশান লিখে দিলেন একটি কথা বলা বা  একটু পরামর্শ ও নেই । এমনকি কিছু  বলতে চেয়ে ও বাধা প্রাপ্ত হই।এমনকি কথাটাও শুনতে আগ্রহী নয়, অথচ তিনি নাকী  জেলার ডাক্তারদের হেড।যদি একজন হেড্ এর আচরন এমন হয় নীচের আবস্থা কেমন হবে সহজে ই অনুমেয়।  

   
তবে মূল কথা হল 
এক বড ডাক্তারের কমান্ডারের উক্তি হল " হাসপাতালে ২ জন মাত্র ডাক্তার আছেন যারা কিনা রুগির যথাযত মূল্যায়ন ও সেবা দিয়ে থাকেন, পরামর্শ  দিয়ে থাকেন কথা বলেন।  তিনি বললেন উনারা নাকি তাবলীগি।


অর্থাৎ তাবলিগে যাওয়ার কারনে দ্বীনের কিছুটা বুঝ আসার কারণে তাদের এ পরিবর্তন।
তাই  এ সেক্টরে ওলামাদের বিচরণ হলে আশা করি জনগন কিছুটা হলেও স্বস্তিবোধ  করবে।
যাদের সময় আছে তারা ধারাবাহিক  ডাক্তার হতে পারাটা খুব জরুরী  নতুবা খন্ডকালীন সময়ে ট্রেনিং নিয়ে এল এম এফ  কোর্স  করে ও এ সেক্টরে  আসা যায়। অপরদিকে 
বর্তমানে মর্ডান হারবাল কোং বেকার
 যুবকদের ৩০ দিন ২ মাস ও তিন মাসের কোর্স দিয়ে ভেষজ ইউনানী হোমিও চিকিৎসার প্রশিক্ষন দিয়ে আত্বনির্ভর হওয়ার সুযোগ দিচ্ছে, চাইলে আপনি ও আর্তমানবতার খেদমতে এগিয়ে আসতে পারেন। অথবা বাংলাদেশ  ইউনানি  বোর্ডের আওতায় ও আপনি অধ্যয়ন করতে পারেন।  

এজন্য আমি বলবো এ সেক্টরে আলেমদের বিচরন খুব জরুরী। এটা মানব সেবার শীর্ষেে। তাই আলেমরা এগিয়ে আসুন।  মানুষের সেবা করুন।    
ধন্যবাদন্তে 
এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া 

বুধবার, ১৭ জুন, ২০২০

স্বপ্ন ‎দোষের ‎কারণ ‎ও ‎ভেষজ ‎চিকিতসা

স্বপ্নদোষের  চিকিৎসা ও করনীয়  ======== ০০০ ======== 
রাতে ঘুমের মাঝে অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপাত
কে স্বপ্ন দোষ বলা হয় । সাধারণত ৩ সপ্তাহে একবার স্বপ্ন
দোষ স্বাভাবিক । সাধারনত ছেলেদের ক্ষেত্রে 80% এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে 40% মেয়েরাও স্বপ্ন দোষে ভোগে । 

-স্বপ্নদোষ কোন রোগ নয়। মানবদেহে সাধারণতঃ যৌবন আগমনের পর প্রকৃতি থেকেই নিয়মিত ভাবে প্রতি মাসে দু’ একবার শরীরের বীর্য বের হয়। এটি সাধারণতঃ স্বপ্নের মধ্য দিয়ে হয় বলে একে স্বপ্নদোষ বলে।
যৌবন কালে দেহে নিয়মিত শুক্র সৃষ্টি হয়। শুক্রগুলো জমা হয় শুক্রবাহী নালী ও শুক্র থলিতে। একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর সেটি বের হবার পথ খুঁজে পায় স্বপ্নের মধ্য দিয়ে। স্বাভাবিক ভাবেই তা পূর্ণ হয়ে গেলে বেয়ে পড়বেই অর্থাৎ স্বপ্নদোষ হবেই। এতে ঘাবড়ে যাবার কিছু নেই।  
সাধারণতঃ প্রাপ্তবয়স্ক নর-নারী তরুণ কোন নারীকে স্বপ্নের মাঝে দেখে যে, তার সাথে সঙ্গম করছে বাস্তবে কিন্তু ভিন্ন  ও তার ফলে তার বীর্যপাত ঘটে। এটি ঘটার ফলে তার দেহে শুক্রের চাপ কমে যায় এবং সে অনেকটা সুস্থবোধ করে। তাই স্বাভাবিকভাবে মাসে দু’একবার স্বপ্নদোষ হলে তা কোন ব্যাধি নয়। এটা প্রকৃতির নিয়ম। 

 কিন্তু যদি কোন কারনে তা ঘন ঘন হয়, অর্থাৎ সপ্তাহে তিন /চার  বার হতে থাকে তাহলে তার মধ্যে কোন রকম গোলমালের আশংকা করা যায়। নানা কারণে এটি হতে পারে। তখন চিকিৎসা নিতে হবে ।

যেমনঃ -হর্মোনগত ব্যাপারে, হস্তমৈথুনের মত কূঅভ্যাস .উত্তেজনা বেশি হয় অথবা যাদের অবিরাম যৌন চিন্তা থাকে ও উত্তেজক বই পাঠ, সিনেমা, ব্লু ফিল্ম দেখা প্রভৃতি নানা কারণে তার মধ্যে অবিরাম যৌন চিন্তা চলতে থাকে। তাছাড়া মদ্য পান, নেশা, অতিরিক্ত পরিমাণে নানা উত্তেজক খাদ্য গ্রহণ প্রভৃতি। এর ফলে মাথা ঘোরা, হৃদপিণ্ড ধড়পড় করা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি নানা রকম নালিশ শোনা যায়; কিন্তু প্রকৃতিপক্ষে তা স্বপ্নদোষের জন্য নয়। তার প্রকৃত কারণ হল দেহে উপযুক্ত খাদ্যের অভাব অথবা অন্য কোন ধরণের রোগ বিদ্যমান। তা-না হলে এর বিশেষ চিকিৎসা লাগে না।

স্বপ্ন দোষের ক্ষতি:
1-অতিরিক্ত ঘুম আসা শরীর অতিরিক্ত ক্লান্ত
হয়ে যাওয়া র্দুবলতা সৃষ্টি হওয়া
2-বীর্যের ঘনত্ব কমে যাওয়া সহ আরও
অনেক সমস্যা হয় স্বপ্ন দোষের ফলে।
3 দির্ঘ দিন অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষের ফলে বীর্য পাতলা হয়ে যায় যা বিবাহীত জীবনের জন্য ক্ষতির কারণ ও বটে।

স্বপ্নদোষ প্রতিরোধের উপায়:
1-অতিরিক্ত পর্ণ ছবি না দেখা ,
2হস্তমৈথুন না করা
3ঘুমানোর আগে প্রস্বাব করা ও
মাঝরাতে আবার উঠে প্রস্বাব করা
4 রাতে ঢিলেঢালা পোশাক পরেই  ঘুমানো ।
5অতিরিক্ত যৌন চিন্তা না করা
6রাতে ঘুমানোর আগে অন্ডকোষে কিছু বরফ মালিশ করা ।
7ঘুমোতে যাওয়ায় আগে হাঁটু পর্যন্ত
ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন, তার সঙ্গে হাত পা চোখে মুখে জল দিয়ে ধুয়ে নিন ।
8খোলা আকাশ যদি থাকে , তাকিয়ে তারা গুনে নিন, আর মেঘদের নিয়ে জল ছবি আঁকুন মনে মনে ,
9আপনার ধর্মের কথা কিছু মনে করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ুন,
10প্রস্রাব পেলে অবশ্যই, খালি করুন ।
11বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রস্রাব চেপে ঘুমোলে বীরয পাত হয় ।

চিকিৎসা 
কেউ চাইলে "সুফুফ এহতেলাম " ব্যবহার  করতে  পারেন এটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে তৈরী কৃত,
 ২৫০ গ্রাম ৩৫০ টাকা মাত্র 
একমাসের  ২ ফাইল ৭০০  টাকা  

সার্ভিস সার্জ প্রযোজ্য ১২০৳। 
 
তাছাডা " সুফুপ দশমূলী " ৩৬০ গ্রাম  ৮০০ টাকা। 

তাছাডা অনেক ক্ষেত্রে রুগির আবস্হা ভেদে ২/৩/ মাস ও সময় লেগে যেতে পারেে। 

যোগাযোগ 
সৌজন্যে ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস 

০১৮২৯৩১৮১১৪
 ওয়াতসাফ/ ইমু

মঙ্গলবার, ১৬ জুন, ২০২০

এ্যাজমা ‎চিকিতসা ‎ও ‎করনীয় ‎

এ্যাজমা চিকিৎসা  ও করনীয় 
========= ০০০======= 
হাঁপানি বা অ্যাজমা একটি ফুসফুসজনিত রোগ। এর ফলে শ্বাসকষ্ট হয়। হাঁপানি অনেক সময় তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। ফুসফুসে বায়ু প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হলেই হাঁপানির আক্রমণ ঘটতে পারে। অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ যার নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই। 
এ রোগ নিয়ম মেনে চলাফেরা ও চিকিৎসা নিলে ৭০% নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। ৩০% ভাল হয়।

এটা সাধারণত এলার্জি, বায়ু দূষণ, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ, আবেগ, আবহাওয়া,  খাদ্য ও নির্দিষ্ট ওষুধের  কারণেও হতে পারে। এখন প্রকৃতিতে যেহেতু ধুলাবালির পরিমাণ বেশি তাই হাঁপানি রোগীদের একটু সাবধানে থাকতে হবে। কারণ হাঁপানি রোগীদের জন্য ধুলোবালি অত্যন্ত ক্ষতিকর। অ্যাজমা বা হাঁপানির অনেক চিকিৎসা রয়েছে। তবে এখন আপনি চাইলে খুব সহজে ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিক উপায়ে পরিত্রাণ পেতে পারেন হাঁপানির হাত থেকে। তাহলে জেনে নিন হাঁপানি প্রতিরোধের প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে।

 

 
আদা : আদা হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগের জন্য একটি সুপরিচিত প্রাকৃতিক চিকিৎসা। গবেষকদের মতে, আদা শ্বাসনালীর প্রদাহ কমাতে এবং শ্বাসনালী সংকোচন রোধে সাহায্য করে। এক কাপ ফুটন্ত পানির মধ্যে মেথি, আদার রস ও মধু দিয়ে অল্প কিছুক্ষণ জ্বাল দিতে হবে। 

আদা মিশ্রিত রং চার সাথে ৭-১০ ফোটা কালোজিরা তৈল সেবন করতে পারেন।

রোজ সকালে ও সন্ধ্যায় এই মিশ্রণটি পান করলে সমাধান পাওয়া যাবে। এছাড়া আপনি কাঁচা আদা লবণ দিয়ে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।

কফি : কফি হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত গরম কফি পান করলে শ্বাসনালী পরিষ্কার হবে। কিন্তু দিনে তিন কাপের বেশি ব্ল্যাক কফি খাওয়া উচিত না।

যদিও হাঁপানির নিয়মিত চিকিৎসা হিসেবে কফি ব্যবহার করা উচিত না।

সরিষার তেল : যখনই দেখবেন অ্যাজমা বা হাঁপানির আক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে তখনি একটি বাটি মধ্যে একটু কর্পূর এবং সরিষার তেল নিয়ে গরম করুন। এরপর আলতো করে বুকে এবং পিঠে ম্যাসেজ করতে হবে। যতক্ষণ না পর্যন্ত উপসর্গ প্রশমিত হয় ততোক্ষণ ম্যাসেজ করতে হবে। এর ফলে শ্বাসনালীর প্যাসেজ পরিষ্কার এবং স্বাভাবিক শ্বাস ফিরে পেতে সাহায্য করবে। ঘরোয়া উপায়ে হাঁপানি প্রতিকারের এটি খুবই কার্যকরি পদ্ধতি।

রসুন :  রসুন হাঁপানি প্রতিরোধে প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে কাজ করে। হাঁপানির একটি বিকল্প চিকিৎসা হিসাবে রসুন ব্যবহার করা যেতে পারে। তাই অ্যাজমা রোগীদের বেশি করে রসুন খাওয়া উচিত।

ডুমুর : ডুমুর কফ ড্রেন এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যা উপশমে সাহায্য করে। তিনটি শুকনো ডুমুর পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে একটি পাত্রে সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে খালি পেটে সে ডুমুর ভিজানো পানি এবং ডুমুর খেয়ে নিতে পারেন। কয়েক মাস বাড়িতেই এ চিকিৎসা চালিয়ে গেলে অবশ্যই ফল পাবেন।

আরকে/জেএইচ।

তাছাডা চিকিৎসা হিসাবে  আমাদের নিজস্ব তৈরী ১০০% প্রাকৃতিক 
১// (ক) সুফুপ এ্যাজমা  ২০০৳
(খ) সুফুপ অর্জুন 
(গ) সুফুপ বাসক এন্ড পিপুল  

৩ ফাইলে ১ কোর্স  ৬০০ টাকা মাত্র।  ১০০% প্রাকৃতিক  

তাছাডা 
২// কালোজিরা তেল 
৩// এজমালিন ক্যাপ  + সিরাপ 
৪// এ্যাকোনাইট ন্যাপিলাস 3 x  
ইত্যাদি  ও আবস্হা ভেদে দেয়া যেতে পারে।

ইত্যাদি  চিকিৎসক এর পরামর্শ এ সেবন করতে পারেন।

সৌজন্যে
 ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস  
০১৮২৯৩১৮১১৪ 
০০৯৬৬৫০৪৯৬৭৮৬৩ 
ওয়াতসাফ ইমু তে 

আজীবন ‎যৌবন ‎ধরে ‎রাখতে ‎"সুফুপ দশমূলী"

আজীবন যৌবন ধরে রাখতে 
=========০০০=========
"সুফুপ  দশমূলী "
১০০% ন্যাচরাল  
 
কার্যকরীতাঃ-
সাধারন দূর্বলতা, বলকারক,
যৌনদূর্বলতা,মানসিক দূর্বলতা,
ক্লান্তি,স্নায়ুবিক অবসাদ, স্মৃতি শক্তির দূর্বলতা,শুক্রা'পাদন,   বর্ধক, শুক্র স্তবক,শুক্র গাঢ কারক,
শুক্রমেহ,মুত্রকুচ্ছতা,পীডন,গ্রন্হিস্ফীতি, অনিদ্রা, কোষকলার ঘাটতি পুরণ ,মহিলাদেরশ্বেতপদর, অতিরিক্ত ঋতুস্রাব,জরায়ুর শক্তি বৃদ্ধি, দুগ্ধবৃদ্ধি কারক,ও অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ নিবারক ও মৈথুন জনিত সমস্যায় কার্যকর। 

অজীবন যৌবন ধরে রাখতে নিয়মতি সেবন করতে পারেন।

উপাদান ঃ- ১,অশ্বগন্ধা,২,শিমুলমূল,৩,শতমুলী, ৪,আলকুশি ও ৫,তেতুলবীজ চূর্ণ , ৬,কাবাব চিনি, ৭,কাতিলা  ৮,জাফরান,৯,স্বর্ন সিন্দুর,বা মোকাদ্দাস,
 ইত্যাদি। 

সেবনবিধিঃ- ২ চা চামচ চূর্ণ রাতে ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে সেব্য ও সকালে ভিজিয়ে রাতে সেব্য। 

অথবা অধিক কার্যকরীতার জন্য 
সাথে ১ চা চামচ মধু  ও চিনি বা মিসরী, ২৫০ মিলিঃ দুধ ও ১ চা চামচ খেজুর চূর্ণও ১ চামচ কালোজিরা তেল  মিশিয়ে ও সেবন করতে পারেন  যারা আজীবন যৌবন ধরে রাখতে চান এ নিয়মেসেবন করুন।  

১২০-১৮০ সেবনে আশানুরূপ সাফল্য লাভ    করতে পারেন। ১ ফাাইলে ১ মাস মাত্র ৮০০ টাকা। 

সর্কতাঃ উচ্চ রক্তচাপ রুগিদের সেবন নিষেধ। 

মূল্য  360 g 800 taka  

সৌজন্যে 
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস মিরসরাই চট্টগ্রাম  
০১৮২৯৩১৮১১৪ 
০০৯৬৬৫০৪৯৬৭৮৬৩ 
শুধু মাত্র ইমু ওয়াতসাফ এ

শুক্রবার, ১২ জুন, ২০২০

‏ ‏ ‏আল্লামা ‎নূরলহুদা ‎সাহেব ‎এর ‎জীবনী

প্রশস্ত অন্তরের মানুষ হযরত মাওলানা নূরুল হুদা সাহেব রাহ.আর নেই।

মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী Ashraf Ali Nizampuri 
চট্টগ্রাম উত্তর জেলার মীরস্বরাই উপজেলার ঐতিহ্যবাহী প্রাচীনতম শিক্ষা কেন্দ্র আবুরহাট মুনিরুল ইসলাম মাদ্রাসার মহান স্থপতি বিশ্ব বরেণ্য আলেমেদ্বীন হযরত মাওলানা গাজী এলাহী বখশ সাহেবের চতুর্থ সাহেবযাদা অত্র মাদরাসার স্বনামধন্য মুহতামিম হযরত মাওলানা নুরুল হুদা সাহেব
১৯৩৭ ইংরেজি সনে মীরস্বরাই থানার মুরাদপুর গ্ৰামে জন্ম গ্ৰহন করেন।
১৯৪২ সনে তাঁর পিতা মাওঃ এলাহি বখশ (রাহ) ইন্তেকাল করলে তিনি পাঁচ বৎসর বয়সে পিতা হারা হয়ে যান এবং এতীম হয়ে পিতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়ে যান তাঁর নানার বাড়ি মীরস্বরাই ছদমারদিঘী এলাকায় হওয়ার সুবাদে তিনি ছদমারদিঘী প্রাইমারি স্কুলে লেখাপড়া করেন এবং তাঁর আপন মামা মাওঃ সুলতান আহমদ খান (ফাযিলে দারুল উলুম দেওবন্দ) থেকে কায়দায়ে বোগদাদী ,আমপারা এবং বিশুদ্ধ কুরাআনের শিক্ষা গ্ৰহন করেন অতঃপর ১৯৪৪ সনে আবুরহাট মুনিরুল ইসলাম মাদরাসায় ভর্তি হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেন এবং উর্দু,ফার্সি, আরবী ব‍্যকরণ সহ জামাতে শশম পর্যন্ত আবুরহাট মাদরাসায় লেখাপড়া করেন। অতঃপর দক্ষিণ চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া কোদালা মাদরাসায় এক বছর, জামেয়া ইসলামিয়া জমিরিয়া কাসিমুল উলূম পটিয়া মাদরাসায় এক বছর লেখাপড়া করে ১৯৬২-৬৩ ইংরেজী সনে বন্দর নগরী চট্টগ্রাম চাক্তাই মিয়াখাঁ নগর মোজাহিরুল উলূম মাদরাসায় মিশকাত জামাত ও দাওরা তথা উলা ও টাইটেল জামাত শেষ করে লেখাপড়ার সমাপ্তি টানেন।মোজাহিরুল উলূম মাদরাসায় দাওরায়ে হাদিস পাশ করার পর ১৯৬৩ ইংরেজী সনে নিজ পিতার প্রতিষ্ঠিত মীরস্বরাই থানার ঐতিহ্যবাহী আবুরহাট মুনিরুল ইসলাম মাদরাসায় শিক্ষক হিসেবে তিনি যোগদান করেন । এখানে দু'বছর শিক্ষকতা করার পর হযরত মাওলানা আমিনুল হক সাহেব রাহ.এর মধ‍্যস্ততায় এবং হযরত মাওলানা জহুরুল হক সাহেব রাহ.এর পরামর্শে দেশের পশ্চিম অঞ্চলে তথা খুলনা জেলায় চলে যান। খুলনা জেলায় জামেয়া সিদ্দিকিয়া পাটকেলঘাটা মাদরাসা সহ একাধিক সরকারীও কওমী মাদরাসায় তিনি শিক্ষকতা করেন এবং টানা একুশ বছর খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলায় কাটিয়ে দেন। ১৯৮২ ইংরেজী সনে আবুরহাট মুনিরুল ইসলাম মাদরাসার সাবেক মুহতামিম আমি অধম এবং আমার শ্রদ্ধেয় আব্বাজানের উস্তাদ জগৎ বিখ্যাত আলেম ( ছোট কালে যার খেদমত ও সান্নিধ্যে থাকার আমার সুযোগ হয়েছিল যার স্নেহ আমি জীবনেও ভুলতে পারবনা) হযরত মাওলানা গোলামুর রহমান রাহ.অসুস্ত হয়ে অনেকটা সাহেবেফেরাশ হয়ে গেলে তিনি স্বেচ্ছায় মাওঃ নুরুল হুদা সাহেব কে ডেকে পাঠান এবং হযরত মাওলানা নুরুল হুদা সাহেব ১৯৮২ ইংরেজি সনে আবুরহাট মুনিরুল ইসলাম মাদরাসার মুহতামিমের দায়িত্ব গ্ৰহন করেন। দায়িত্ব গ্ৰহনের পর থেকে  মৃত্যু পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে বহাল ছিলেন। হযরত মাওলানা নুরুল হুদা সাহেবের সাথী-সঙ্গীদের মধ্যে প্রায় সকলেই এখন কবরবাসী হয়ে গেছেন-হযরত মাওলানা আমিনুল হক সাহেব রাহ. দেওখালী , হযরত মাওলানা মাকসুদ আহমদ রাহ জয়নগর ,হযরত মাওলানা সফিউল্লাহ সাহেব রাহ.লুদ্দাখালী , হযরত মাওলানা আবুতাহের সাহেব রাহ. বাঁশখালী, হযরত মাওলানা মুফিজ সাহেব রাহ. রুকুন্দীপুর,হযরত মাওলানা ইউসুফ সাহেব রাহ.ওসমানপুর,হযরত মাওলানা বেলায়েত হোসেন সাহেব রাহ. বিশুমিয়ারহাট, হযরত মাওলানা ক্বারী নুরুজ্জামান সাহেব রাহ.তেমুহানী তার সাথী-সঙ্গীদের মধ্যে অন্যতম তাঁরা এখন সবাই কবরের বাসিন্দা।
মীরস্বরাই থানায় হযরত মাওলানা নুরুল হুদা সাহেবের উস্তাদ দের মধ্যে - হযরত মাওলানা জহুরুল হক সাহেব রাহ., হযরত মাওলানা আবুবকর সাহেব রহ.পাতাকোর্ট , হযরত মাওলানা সুলতান আহমদ সাহেব রাহ.সাহেবপুর, হযরত মাওলানা আযীযুর রহমান সাহেব রাহ. গোবিনাথপুর, হযরত মাওলানা গোলামুর রহমান সাহেব রাহ. দেওখালী অন‍্যতম ।তারা সকলেই তদানীন্তন সময়ে আবুরহাট মাদরাসার উস্তাদ হিসাবে কর্মরত ছিলেন।
আবুরহাট মাদরাসার প্রতিষ্ঠাকাল থেকে এই পর্যন্ত দীর্ঘ একশ বারো বছরে মাত্র তিন ব‍্যক্তিই অত্র মাদরাসার মুহতামিমের দায়িত্ব পালন করেন-১.হযরত মাওঃ এলাহি বখশ সাহেব রাহ. প্রতিষ্ঠাকাল ১৯০৯ থেকে ১৯৪২ সন পর্যন্ত সময়কাল: ৩৩ বছর ।  ২. হযরত মাওলানা গোলামুর রহমান সাহেব রাহ.১৯৪২ থেকে ১৯৮২ সন পর্যন্ত  সময়কাল: ৪০ বছর।  ৩.হযরত মাওলানা নূরুল হুদা সাহেব রাহ. ১৯৮২ থেকে ২০২০ ইংরেজি সন পর্যন্ত সময়কাল: ৩৮ বছর। আজ ১২/৬/২০২০ ইংরেজী রোজ: শুক্রবার সময় : দুপুর ১২.০৫ মিনিটে মীরস্বরাই উপজেলার বারৈয়ারহাট জেনারেল হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

লেখক: মুহাদ্দিস হাটহাজারী মাদরাসা ও কেন্দ্রীয় সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

রবিবার, ৭ জুন, ২০২০

ধাতুদূর্বলতা পেশাবের ক্ষয় রোগের কারণ ও চিকিৎসা

ধাতু দৌর্বল্যতা  বা পেশাবের ক্ষয়   কি? ও কি তার চিকিৎসা?  ১

আমরা এখানে বহুল আলোচিত ও পরিচিত ধাতুদূর্বলতা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু আলোকপাত করব ইনশাআল্লাহ।

আসলে ধাতুদূর্বলতা কি? 
মূলত অনৈচ্ছিক বীর্য পাতের নামই হলো ধাতু দৌর্বল্যতা,
এর অনেক গুলো ধরন রয়েছে সবার বেলায় কিন্তু একই প্রকার আলামত দেখা যায়না বরং ভিন্নতা রয়েছে।
উত্তেজনা বা নাড়াচাড়া ছাড়াই পেশাবের আগে বা পরে বা পেশাবের সাথে পূরুষাঙ্গ হতে বীর্যের মত আঠালো পদার্থ বের হওয়া, অথবা ফেনা যুক্ত পেশাব হওয়া, অথবা উত্তেজনা আসার দ্বারা কিংবা মহিলাকে স্পর্শ করার দ্বরা বা কথাবার্তা বলার দ্বারায়, কিংবা যৌন কল্পনা করার দ্বারায়  এমনিতেই বীর্যপাত হয়। পায়খানায় কোথদেয়ার সময়  বীর্যের মত বের হওয়া।
আবার অনেক সময় জোর খাটানোর সময় বীর্যের মত বের  হওয়া। তদ্রুপভাবে ঘুমের মধ্যে অচেতন আবস্হায়  বীর্যপাত হয়। 

((তবে এখানে বলে রাখা ভাল যে একটা হল কামরস অন্যটা হল বীর্য কামরস উত্তেজনা তুঙ্গে হলে হালকা পিচ্ছিল জাতীয় তরল পদার্থ বের হলে সেটা ক্ষতিকর কিছু নয়।এটা স্বাভাবিক। এটা রোগ নয় বরং এটা যৌবনত্বের আলামত।))

ক্ষতির দিক ঃ- 
ধাতু বা বীর্য যেহেতু শরীরের রুহ বলা হয়ে থাকে, সেহেতু অতিরিক্ত বীর্যপাত হওয়ার দ্বারা শরীরের অলসতার দেখা দে,কোন কাজে মন বসতে চায়না সর্বদা হতাশা দূঃচিন্তা বিরাজ করে,এমনকি কোমরে ব্যথ্যাও অণুভব হয়।ধাতু দুর্বলতা- সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো মাথায় ব্রেনে দুর্বলতা প্রকাশ পায়।

চেহারা শুকিয়ে যায়। শারীরিক দুর্বলতাও ব্যাপকভাবে প্রকাশ পায়। কোনো কাজেই ভালো লাগেনা। সব কিজেই বিরক্তি বিরক্তি ভাব দেখা দেয়। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায় কারো সামান্য  কথায় ও  আগুনের মত রেগে যায়। সব সময় মনে চায় যদি শুয়ে থাকতে পারতাম।

মহিলার প্রতি যৌন হ্রাস পেতে পেতে এক সময় তাদের প্রতি কোন চাহিদাই জাগে না। কারো কারো মেলা মেশা কথাবার্তা বলতেও ভালো লাগে না।
নীরব ও অন্ধকার লাগে। একাকী ও নির্জনতা পচ্ছন্দ হয়। কারো কারো অবস্থা এমন করুন হয়ে দাড়াঁইয়া যার কারনে অাত্মহত্যার জন্যও প্রস্তুতি নেয়। এসব কেবল ধাতু দুর্বলাতার কারনে হয়ে থাকে।তাছাডা বিবাহিত জীবনে নেমে আসে কালোছায়া এক পর্যায়ে এ রোগ মারাত্বক আকার ধারণ করলে এক সময় স্ত্রী সহবাসে অক্ষম হয়ে পডে।এবং সন্তান জন্ম দানেও বিগ্ন সৃষ্টি হয় এ জন্য সূচিকিতকার বিকল্প নেই। 

ধাতু দুর্বলাতার কারন-
ধাতু দুর্বলাতার অনেক গুলো কারন আছে। তম্মধ্যে নিম্মক্ত কারন গুলো বেশির ভাগ লোকদের মাঝে পাওয়া যায়। এ জন্য  বলা মুশকিল আসলে ধাতুদূর্বলতার মূল কারন কি? 

১। উত্তেজনার বশিভুত হয়ে অপরিনত বয়সে   হস্ত মৈথুন করে বীর্যপাত ঘটানো।
২। সমকামিতার মাধ্যমে বীর্যপাত  ঘটানো।
৩। সব সময় পেটের অসুখ লেগে থাকার কারনে ধাতু দুর্বলতা হয়।
৪। অধিক গরম  খাদ্ গ্রহণ, ও পুর্বের খাদ্য হজম না করে আবার খাদ্য খাওয়া বিলম্বে হজম হয় এমন খাওয়ার দ্বারা।এবং এটা অভ্যাসে পরিনত হলে।
৫। ভরাপেটে সহবাস করার দ্বারা ধাতু দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
৬। অশ্নীল যৌন উদ্দীপক ছবি দেখার দ্বারা বীর্যপাত হয়ে থাকে।
৭/ আবার অনেক সময় অন্য কোন রোগের মাত্রারিক্ত ঔষধ সেবনে সাইডএপেক্ট এর কারণে ও হতে পারে।
৮/ অতিরিক্ত সহবাস/ অতিরিক্ত হস্তমৈথুন / অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ ও অন্যতম কারণ। 
৯/ অপুষ্টি / ভিটামিনের অভাব
৯/ আলকোহল / নেশা দ্রব্ খাদ্য অভ্যাসের কারণে ও হতে পারে। 
১০/ মাসিক চলাকালীন আবস্থায় সঙ্গমে মিলিত হলে ইত্যাদি। 

চিকিৎসা / সমাধান ঃ 

প্রসাবের আগে পরে যারা ক্ষয় রোগে ভূগছেন, যেমন পেসাবের আগে পরে পিচ্ছিল জাতীয় বা আঠাল জাতীয় পদার্থ বের হলে বা সামান্য যৌন কল্পনা করলে বা পায়খানার সময় কোথ দিলে লিঙ্গ দিয়ে ধাতু ক্ষয় হলে তাদের  জন্য  প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে খুবই কার্যকরী এ টিপস।

প্রথমিক চিকিৎসা -ঃ 

১- নিমপাতা -: সকালে খালি পেটে ২০ টি নিমপাতা ভাল করে পরিস্কার করে চিবিয়ে বা গিলে খেয়ে নিন নিয়মিত ১ মাস। 

২- ডাবের পানি- ফিটকিরি-: 
একটি নারিকেলের ডাবের ভিতর ফিটকিরীর ছোট একটা টুকরো রাতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে বিকাল খালি পেটে সেবন করুন ১০ দিন, ইনশাআল্লাহ্‌ খুব উপকারী।

৩- আতপ চাউল -:
১ মুষ্ঠি আতপচাউল রাতে ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে চাউল গুলো চিবিয়ে খেয়ে পরে পানিসহ পান করুন ২-৩ মাস।তাছাডা লিকোরিয়া সমস্যা সমাধানের জন্য ও একই নিয়মে সেবন করতে হবে।

৪-: তুলশি বীজ -:
তুলশিবীজ বা বিচি আধা গ্রাম পরিমান নিয়ে একটা খালি পানের সাথে চিবিয়ে সেবন করুন।১০-১৫ দিন।
তবে যাদের হাইপেসার,হার্ট সমস্যা ও বেশী গরমের সময় সেবন নিষেধ।  
৫// আম জাম ও তুতুলবিচি চূর্ণ সমপরিমাণ নিয়ে মিশ্রণ করে  প্রতি রাতে শোয়ার আগে ১ চা চামচ পরিমান চূর্ণ  পানির সাথে মিশিয়ে সেব্য ৪ সাপ্তাহ। 
উপরোক্ত টিপস গুলোর মধ্যে আপনাদের সুবিধা মত যেটা সহজ তা ব্যবহার করতে পারেন। প্রয়োজনে একাধিক  টিপসও ব্যবহার করতে পারেন।

এর পর ভাল না হলে দ্বীতীয় পর্যায়ে আরও উন্নত চিকিৎসা নিতে হবে।আবস্হা ভেদে ১ থেকে ৩/৬ মাস বা ১ বছর পর্যন্ত ঔষধ সেবন করতে হতে পারে। তবে এ রোগের চিকিৎসা নিতে হলে ধৈর্য ধরতে হবে। তাছাডা নিয়ম তান্ত্রিক জীবন যাপন করতে হবে। 
অনেক সময় দেখা যায়  কোর্স পূর্ণ না করে ১৫ দিন বা ১ মাস ঔষধ সেবন করার পর কাঙ্ক্ষিত উপকার না পেয়ে অধৈর্য হয়ে রুগি ঔষধ  সেবন বন্ধ করে দেন এতে মূলত রুগিই ক্ষতি গ্রহস্ত হয়ে থাকেন। কারন কারো হয়তো ১৫/ দিন বা ১ মাসে মোটামুটি উপকার সাধীত হলেও অনেকাংশে তা হয় না, এ জন্য  ধৈর্যের বিকল্প নেই। মনে রাখতে হবে যে,যৌন রোগ কিন্তু ১/২ মাসের সমস্যার কারণে হয়না বরং দীর্ঘ দিন যাবত শরীরের উপর অকল্পনীয় অনিয়ম, অত্যাচারের কারনেই  যৌন রোগ হয়ে থাকে তাই  সে রোগ  ১ সাপ্তাহ বা ১৫ দিনে ভাল হয়ে যাওয়ার চিন্তা অকল্পনীয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শে  নিয়ম মেনেই  ঔষধ  পথ্য ইত্যাদি সেবন করা উচিত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্হার মতে যাদেের ধাতুদৌর্বলতা, যৌন দূর্বলতার সমস্যায় ভূগছেন তাদের সমস্যা টা  পিলাভ হতে কমাজ কম ১২০ দিন থেকে ১৮০ দিন সময় লাগতে পারে। তাই  নিয়মিত  চিকিৎসা  নিলে সুস্হ হবেন কোন সন্দেহ নেই। 
                       

দ্বিতীয় পর্যায়ে চিকিৎসা যেমনঃ 

১/ দীনার 
২/কুশতা কলয়ী 
৩/ শরবত এ্যালকুলি 
৪/ মাজুন আরদে খোরমা 
(মর্ডান কোং) 
সেবন করতে হব  ১/৩/৬ মাস আবস্হা ভেদে।তাছাডা অন্যান্য কোং যে কোন ভাল মানের ঔষধ ও আছে। 

৩য়  পর্যায়ে 
৪/ (ক) হরমোঘট ( বিদেশী- দামী)  জটিল ধাতু  ক্ষয় রোধে অত্যন্ত কার্যকর।
১ ফাইল ১৫  দিন সেবন।বেশী হলে ফুলকোর্স ৪ ফাইল সেবন করতে হবে ২ মাস।
৯০০৳ সার্ভিস সহ ১০৫০ টাকা ১ ফাইলের মূল্য। তবে অনুপান হিসাবে ২/৩ টি কাচা  আমলকি সহ অথবা শুকনো আমলকির চূর্ণ ভিজানো পানি সহ সেবন করতে হবে।

(খ) ক্ষয়ভষ্ম ৩০০ গ্রাম   ১ ফাইল ৩০০ টাকা, ২ ফাইল  600 টাকা। ২ মাস। 

বিঃদ্রঃ যাদের পেটের সমস্যার কারনে ধাতুদূর্বলতা হয়ে থাকে অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে  তাদের কিন্তু রোগটি অতি সহজে নিরাময় কঠিন। এ জন্য  ধৈর্যের প্রয়োজন তাছাডা পেটের পীডার চিকিৎসা ও নিতে হবে।নতুবা কাঙ্ক্ষিত  ফলাফল  পাওয়া যায়না।
৫/ এবং সাথে বীর্য পাতলা টাইমিং এর সমস্যা হলে (  বিবাহিত হলে)  (sexfill  
১ ফাইল 50 দিন। গ্যারন্টি যুক্ত।  সেবন করা যেতে পারে। দাম 5500 taka। 

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ যারা একেবারেই  সহবাসে অক্ষম বিবাহ করতে ভয় পাচ্ছেন, বা স্ত্রীর কাছে ভীড়তে বা প্রবাস থেকে দেশে ফিরতে ইতস্হত ভোদ করছেন তাদের জন্য ও কোন প্রকার চিন্তা ছাডা আবস্হা ভেদে ১-৪ ফাইল সেবন করতে পারেন।
১ ফাইল মূল্য  ৫৫০০ টাকা করে।
১০০% গ্যারান্টি।

কারণ যাদের দীর্ঘ  দিনের  ক্ষয় সমস্যা  আছে।  বা অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের অভ্যাস ছিল তাদের বীর্য পাতলা হয়ে থাকে তাই বিবাহিত জীবনে টাইমিং সমস্যা  থেকে বাচতে এ ঔষধ টি অত্যন্ত কার্যকর। তাছাডা টাইমিং সমস্যায় 
৬// জিংসিং+
৭// কুস্তুুরী সুপার 
৮// জিংসিং ইকোনো
৯// মুকাব্বিখাছ
১০// মাজুন আরদে খোরমা ইত্যাদি। 

তাছাডা আরও আবস্হা ভেদে চিকিৎসা দেয়া যায়। চিকিৎসক এর পরামর্শ নিতে পারেন। 

প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিতে আমাদের ভূবনে স্বাগতম 

সৌজন্যে 
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস 
কবিরাজ এম এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া 
যোগাযোগ শুধুমাত্র ওয়াতসাফ/ইমুতে 
০১৮২৯৩১৮১১৪
০০৯৬৬৫০৪৯৬৭৮৬৩