Translate

মঙ্গলবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৫

রসুনের অসম্ভব উপকারিতা সংকলিত

রসুন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে রান্নার বেশ উপকারী একটি অংশ। মাংস রান্না করা থেকে শুরু করে সবজি ভাজি কিংবা ভর্তা তৈরিতে রসুনের চাহিদা অনেক বেশি। আমাদের দেহে রসুন স্বাস্থ্য উপকারিতা নিয়ে দেশ-বিদেশে অনেক গবেষণা করা হয়েছ । এবং বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় রসুন ব্যাবহারের অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। 

তাহলে চলুন আজকেই জেনে নিই রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো।

১। অস্টিওপোরোসিস চিকিৎসায় সাহায্য করে।

২। দেহের কলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

৩। রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে।

৪। হাড়ের জয়েন্টের ব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।

৫। ট্রিটিং এবং ফ্লু ও উচ্চ শ্বাস নালীর সংক্রমন প্রতিরোধ করে।

৬। দেহে ব্যাকটেরিয়া বিস্তার প্রতিরোধ করে।

৭। যক্ষ্মা চিকিৎসায় সাহায্য করে।

৮। দেহে আঘাত বা আঘাত জনিত কারণে পুজ হলে তা সাড়াতে সাহায্য করে।

৯। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

১০। দেহের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

১১। কোলন ক্যানসার বিস্তারে বাধা প্রদান করে।

১৫। প্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

১২। পিত্ত থলির ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

১৩। স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

১৪। রেকটেল ক্যানসার প্রতিরোধরোধ করে।

১৬। খাদ্য হজমে সাহায্য করে।

১৭। ক্ষুধা বৃদ্ধি করে।

১৮। অন্ত্রের কৃমি ও প্যারাসাইট নিহত করে।

১৯। বাত চিকিৎসায় সাহায্য করে।

২০। ডায়াবেটিস চিকিৎসায় সাহায্য করে।

২১। দাঁতের ব্যথা জনিত সমস্যা দূর করে।

২২। ত্বকের ব্রন সমস্যা দূর করে।

২৩। ত্বকে ফুসকুড়ির জন্য দায়ী ভাইরাস দূর করতে সহায়তা করে।

২৪। ত্বকের নানা ধরণের সমস্যা সমাধান করে।

২৫। আমাদের দেহের ভেতরের নাড়ী সমূহকে শীতল রাখে।

২৬। রসুন হাঁপানি রোগের চিকিৎসায় খুব উপযোগী।

২৭। হুপিং কাশি সমস্যা প্রতিহত করে।

২৮। অনিদ্রা রোগে সাহায্য করে।

২৯। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৩০। ক্রনিক ব্রংকাইটিস দূর করে। সূত্রঃ healthdigezt.com 

কুয়াকাটা অনলাইন নিউজ, ১৮ নভেম্বর  



রসুনের ১০ উপকারিতা 

১. যারা উচ্চরক্তচাপে ভুগছেন তারা রসুন খেতে পারেন। উপকার পাবেন। 
২. রক্তে কোলেস্টেরল স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খান। 
৩. আয়ুর্বেদিক ওষুধ বানাতে রসূন ব্যবহৃত হয়। ওজন কমানোর আয়ূর্বেদিক প্যাকেট বানাতেও ব্যবহৃত হয় রসুন। 
৪. সর্দি কাশিতেও রসুন উপকারী। 
৫. শরীরের ব্যথা কমায় রসুন। রসুন হচ্ছে ন্যাচারাল পেইন কিলার। শিশু কিংবা বড়দের দাঁতে ব্যথা হলে একে কোষ রসুন চিবালে দাঁতে ব্যথা উপশম হবে। 
৬. ক্যান্সার প্রতিরোধ করে রসুন। 
৭. রসুনে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমানে ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি৬ এবং ভিটামিন সি। 
৮. হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক রসুন। 
৯. নিয়মিত রসুন খেলে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসজনিত রোগের ঝুঁকি কমে যায়। 
১০. আমেরিকান ক্যান্সার ইনস্টিটিউটের গবেষকরা জানান, নিয়মিত রসুন খেলে প্রোস্টেট ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। 
সবচেয়ে বেশি উপকার পেতে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খান। কাঁচা রসুন এন্টিবায়োটিকের মতো কাজ করে। 



রসুনের উপকারিতা ১০টি

লাস্টনিউজবিডি,১৮জুলাই,ঢাকা: রসুন শুধুমাত্র রান্নার কাজে লাগে এমনটি নয়। পেঁয়াজ গোত্রের এই খাদ্যটি ‘দুর্গন্ধযুক্ত গোলাপ’ নামে পরিচিত। বিভিন্ন রোগ দূরে রাখাসহ আরো বহু উপকারিতা লুকিয়ে রয়েছে রসুনে। এখানে জেনে নিন এমনই ১০টি দারুণ গুণের কথা।
১. হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপকার : প্রতিদিন রসুনের একটি বা দুটি করে কোয়া খেলে তা স্বাস্থ্যকর হার্ট ও লিভার দেয়। এতে অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানও রয়েছে। এটি বিপাক ক্রিয়া সুষম করে।

২. কফ ও কাশি : যেকোনো বয়সে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী রসুন। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস কফ এবং সাধারণ সর্দির জন্য বিশেষ উপকারী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে সাম্প্রতিক গবেষণায়। প্রাকৃতিক কফ সিরাপ বানিয়ে নিন এভাবে- এক কাপ পানিতে এক কোয়া রসুন সেঁচে দিন এবং তা মিনিট পাঁচেক গরম করুন। এই পানিকে কিছুটা মিষ্টি করতে এক চামচ মধু দিয়ে নিন একং খেয়ে ফেলুন। এ ছাড়া তিন কোয়া রসুন কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। সর্দি-কাশি চলে যাবে।
৩. খেলোয়াড়ের পা : ছত্রাক একদম পছন্দ করে না রসুন। তাই খেলোয়াড়দের পায়ে যেমন ছত্রাক হয়, তেমনি আমাদের পায়েও ছত্রাক হয়। দুই বা তিন কোয়া রসুন নিয়ে পারিতে দিয়ে গরম করুন। তারপর একটি ফুটবাথে ওই পানি নিয়ে তাতে দুই পা ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে কয়েক দিন ধরে আধা ঘণ্টা করে ভিজিয়ে রাখলে ধীরে ধীরে উন্নতি হবে।
৪. কেটে গেলে জ্বালা-পোড়া কমাতে : রসুনে প্রদাহজনিত যন্ত্রণা কমানোর উপাদান রয়েছে। তাই কোথাও পুড়ে কালশিটে পড়লে বা কেটে গেলে যন্ত্রণা শুরু হলে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। দেখবেন যন্ত্রণা বেশ কমে এসেছে।
৫. চুলকানি উপশমে : ত্বকের যে সব স্থানে চুলকানি হয়েছে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান চুলকানি দূর করে দেবে।
৬. মশা দূরে রাখতে : আপনার ত্বকে যদি একটু রসুন ঘষে দেন, তবে আপনাকে নয় পাশের জনকে মশা কামড়াবে। এর গন্ধ মশার জন্য একটু বেশি তীব্র যা সে সহ্য করতে পারে না। এভাবে মশা যেখানে রয়েছে সেখানে রসুন কেটে রেখে দিতে পারেন।
৭. প্রাকৃতিক কীট-পতঙ্গ দমন : বাড়িতে বা আশপাশের বাজে কীট-পতঙ্গ দূর করতে বাড়িতেই ওষুধ বানাতে পারেন। যেকোনো দোকান থেকে তরল সাবান কিনুন। একটি গামলায় পানি গরম দিয়ে তাতে দুই মুঠো রসুন ছেড়ে দিন। বেশ কিছুক্ষণ গরম করে স্প্রে-বোতলে করে রসুনমিশ্রিত পানি নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ লিকুইড সাবান দিন। এবার স্প্রে করুন।

৮. জীবাণুমুক্তকরণ : একটি স্প্রে বোতল সাদা ভিনেগার দিয়ে পূরণ করুন। এতে তিন-চারটি রসুনের কোয়া কেটে দিন। কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে তা কাজের যেকোনো টেবিল বা আববাবের উপরিতলে স্প্রে করুন এবং মুছে ফেলুন। জীবাণুমুক্ত হয়ে যাবে।
৯. ফাটা কাঁচ জোড়া লাগাতে : কাঁচ বা চুলের সামান্য ফেটে যাওয়া অংশ ঠিক করতে আঠার কাজ করে রসুন। একটি রসুন থেঁতলে নিয়ে এর ঘন রস ফাটা অংশে দিলে তা আটকে গেছে বলেই মনে হবে। চুলে দিলে ফাটা উপরিভাগ দেখবেন মসৃণ হয়ে গেছে।
১০. ডি-আইসার : শীতের দেশে গাড়িতে রসুনের লবণ বেশ কাজের ডি-আইসার হিসেবে কাজ করে। তা ছাড়া রাস্তায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বরফ জমতে বাধা দেয় রসুনের লবণ। 
http://www.lastnewsbd.com/?p=71887  

যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়।
কীভাবে খাবেন রসুন: প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যারা পড়ন্ত যৌবনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম জল বা দুধ খাওয়া উচিৎ। এতে ভাল ফল পাবেন।
যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস দুই বা এক চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে কীভাবে খাবেন রসুন: প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যারা পড়ন্ত যৌবনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম জল বা দুধ খাওয়া উচিৎ। এতে ভাল ফল পাবেন।
যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস দুই বা এক চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন