সায়্যিদিল মুরছলীন আমাদের প্রিয় নবী ও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে সম্পৃক্তঃ** আক্বাইদ
===================**************************************************
তিনি সকল সৃষ্টি জীব থেকে শ্রেষ্ট ।তিনি শেষ ও সর্ব শ্রেষ্ট নবী . তিনি আখেরী নবী .তাঁর পর দুনিয়াবাসীর প্রয়োজনে আর কোন নবী-রসুলএর আগমন হবেনা , তাঁর দ্বারাই নবুয়তের দরজা বন্দ হয়ে গেছে ,
এর পর কেউ নিজেকে নবী বলে ঘোষনা /দাবী করলে , সে হবে কাফের ,মুরতাদ , ও দাজ্জালের সহচর , ও ইহুদী-খৃষ্টানদের দালাল ৷
আল্লাহর প্রেরিত রাসূলগণের প্রতিও ব্যাপক ও বিশদভাবে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। সুতরাং আমরা বিশ্বাস করি যে, আল্লাহপাক আপন বান্দাদের প্রতি তাদের মধ্য হতে বহু সংখ্যক রাসূল-শুভসংবাদবাহী, ভীতি প্রদর্শণকারী ও সত্যের পানে আহবায়ক রূপে প্রেরণ করেছেন। যে ব্যক্তি তাদের আহবানে সাড়া দিয়েছে সে সৌভাগ্যের পরশ লাভ করেছে, আর যে তাদের বিরোধিতা করেছে সে হত্যাশা ও অনুশোচনার শিকারে নিপতিত হয়েছে।
এর নিদ্দিষ্ট পরিমান আল্লাহই ভাল জানেন و তবে ১২৪০০০ নবী-রসুলদের সংখ্যাটি কোন কোন ঐতিহাসীক গন বননা করেছেনو
“প্রত্যেক জাতির প্রতি আমি রাসূল পাঠিয়েছি এই আদেশ সহকারে যে,তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর এবং তাগুতের (শয়তান বা শয়তানী শক্তির) ইবাদত থেকে দূরে থাক”। (সূরা আন-নাহল: ৩৬)
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন:
“আমি তাদর সবাইকে শুভসংবাদবাহী ও সতর্ককারী রাসূল হিসেবে প্রেবণ করেছি যাতে এ রাসূলগণের আগমণের পর মানুষের পক্ষে আল্লাহর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকে”। (সূরা নিসা-১৬৫)
আল্লাহ তা‘আলা অন্যত্র বলেন:
“মুহাম্মদ তোমাদের পুরুষদের মধ্যে কারো পিতা নন বরং তিনি তো আল্লাহর রাসূল ও সর্বশেষ নবী”। (সূরা আল-আহ্যাব: ৪০)
ঐ সমস্ত নবী –রাসূলগণেরে মধ্যে আল্লাহ যাদের নাম উল্লেখ করেছেন বা যাদের নাম রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত হয়েছে তাদের প্রতি আমরা বিশদভাবে ও নির্দিষ্ট করে বিশ্বাস স্থাপন করি। যেমন: - হযরত আদম হযরত শীশ.ইদ্রীস হযরত নূহ, হযরত হুদ, হযরত সালেহ, হযরত ইবরাহীম হযরত মুসা হযরত ঈসা হযরত ইউছুপ আঃ হযরত যাকারিয়া হযরত দাউদ সুলাইমান ইউছুপ আঃও অন্যান্য রাসূলগণ। আল্লাহ তাঁদের সকলের উপর, তাদের পরিবারবর্গ ও অনুসারীদের উপর রহমত ও শান্তি বর্ষণ করুন।
আর যাদের নাম জানা নেই তাদের প্রতি ও ঈমান /বিশ্বাস করি ,
সায়্যিদিল মুরছলীন আমাদের প্রিয় নবী ও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে সম্পৃক্তঃ***********************************************
****** তিনি সকল সৃষ্টি জীব থেকে শ্রেষ্ট ।তিনি শেষ ও সর্ব শ্রেষ্ট নবী . তিনি আখেরী নবী .তাঁর পর দুনিয়াবাসীর প্রয়োজনে আর কোন নবী-রসুলএর আগমন হবেনা , তাঁর দ্বারাই নবুয়তের দরজা বন্দ হয়ে গেছে ,
****তিনি নিষ্পাপ
*** তিনি সাঃ আঃ [= বাশার] মানুষ ছিলেন তবে তিনি আমাদের মত সাধারন মানুষ নহে , তিনি অসাধারন মানুষ তাঁর সমতূল্য সমকক্ষ কেউ নেই , তাঁর জ্ঞান মযাদার সাথে কারো তুলনা করা যায়না , এমন কি পূর্বেকার কোন নবী রসুলদের সাথে ও তাঁর তুলনা হয়না . তিনি অতুলনীয় . তিনি মানুষ আকৃতিতে প্রেরীতত হলেও আমাদের মত সাধারন মানুষের সাথে তাঁর ৫৩টি প্রাথক্য রয়েছে .৷
*** তাঁর পুনাঙ্গ অনূকরন-অনূসরন করা ওয়াজীব
**** তাঁর মেরাজ সত্য و তিনি স্ব-শরীরে জাগ্রত অবস্থায় মিরাজে গিয়েছেন ।
*** মিরাজে তিনি স্ব-চোখে আল্লাহ তায়লার দীদার লাভ করেছেন ।।
**** গায়েবের এলেম আল্লাহ বাদে আর কেউ জানেনা , আল্লাহ তায়ালা তাঁকে যতটুকু গায়িব এর এলেম শিক্ষা দিয়েছেন।তাই তিনি জানেন যত পরিমান মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁর হাবীবকে শিক্ষা দিয়েছেন ।এর বেশী নয়
যেমন বেহেশত-দোজখ-হাশর -কবর -ও কেয়ামতের আলামত ইত্যাদি সমপর্কীত ভবিষ্যৎ বানী .
**** রাসুলে পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রওজ়া মো্বারকে স্ব-শরীরে জীবিত আছেন ।
তবে কেমন বা কি আবসহায় আছেন আল্লাহ ভান জানেন
*** কিয়ামতের ময়দানে তাঁর উসীলা কামনা করা জায়েয ।
**** প্রিয় হাবীব(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কিয়ামতের ময়দানে তাঁর উম্মতের জন্য শাফায়াত করবেন ।
[একমাত্র পূনাঙ্গ তাওহীদবাদী. কুফর-শীরক মুক্ত মুমীনদের জন্য ]
এবং আল্াহ তায়লা ও তা গ্রহন করবেন কিন্তু বেদআতীগন তার সুপারীশ থেকে বঞ্ছিত হবে ৷
এ মর্মে দ্বীনের মধ্যে নতুন কোন প্রথা যেমন জশন জুলুশ এর মত অনুষ্ঠান ,ঈদে মিলাদুন্নবী ওরসন্নুবী ইত্যাদী অনুষ্ঠন এবাদতের অংশ হিসাবে উৎযাপন করন বেদআত
** সমস্ত নাবী-রাসুলগণ সহ আমাদর প্রিয় নবী সাঃ মাছূম (ছোট কিংবা বড় সব গুনাহ থেকে মুক্ত) ।
*** হাউযে-কাউছার সত্য ও কেয়ামতের কঠিন দিবসে তাঁর তাওহীদবাদী উম্মতকে পান করাইবেন
ফেরেশতাদের প্রতি ঈমান
===========================
ফেরেশতাগণের প্রতি ব্যাপক ও বিশদভাবে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। একজন মুসলিম ব্যাপকভাবে এ বিশ্বাস স্থাপন করবে যে, আল্লাহ তা‘আলার বিপুল সংখ্যক ফেরেশতা রয়েছেন। তাদেরকে তিনি নিজ আনুগত্যের জন্যে সৃষ্টি করেছেন। তাদের বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেছেন যে, তারা আল্লাহর আগেভাগে কোন কথা বলে না, বরং তারা সবর্দা তাঁর আদেশানুসারে নিজ নিজ পালন করে থাকে।
তারা সকলেই নূরের তৈরী তারা অবাধ্য নহে ৷
আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“তারা আল্লাহর সম্মানিত বান্দাহ। তাঁর (আল্লাহর) আগেভাগে তারা কথা বলে না বরং তারা সর্বদা তাঁকেই আদেশানুযায়ী দায়িত্ব পালন করে। তাদের সম্মুখে এবং পশ্চাতে যা কিছু আছে সবকিছুই তাঁর জানা রয়েছে। যাদের পক্ষে সুপারিশ করবে। আর তারা (ফেরেশতারা) আল্লাহর ভয়ে সদা সর্বদা ভীত সন্ত্রস্ত থাকে”। (সূরা আম্বিয়া-২৬-২৮)
আল্লাহর ফেরেশতাগণ অনেক প্রকার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছেন। তম্মধ্যে একদল তাঁর আরশ উত্তোলন কাজে, অপর একদল বেহেশ্ত-দোযখের তত্বাবধানে এবং আরেক দল মানুষের আমলনামা সংরক্ষণের দায়িত্বে , তেমনী কবরের ২ জন মুনকার-নকীর, দুই কাঁধে নেকী-বদী কাজের হিসাব সংরক্ষন, রসুল সাঃ এর উপর পাঠকৃত দরুদশরীফ পৌঁছানো সহ আরও অসংখ্য কাজে
নিয়োজিত রয়েছেন।
এ সকল এর উপর ঈমান /বিশ্বাস রাখতে হবে >
তাছডা-----------------------------------------------
আর আমরা বিশদভাবে ঐসব ফেরেশতাদের প্রতি ও বিশ্বাস স্থাপন করব, যাদের নাম আল্লাহ ও তাঁর রাসূল উল্লেখ করেছেন। যেমন-জীব্রাইল, মিকাঈল,আজরাইল ইস্রাফিল আঃ ৷
জীব্রাইল ==== তিনি সকল নবীদের কাছে ওহী নিয়ে আসার দায়িত্বে নিয়োজীত ,
ইসরাফীল-== তিনি মহাপ্রলয়ের দিন শিঙ্গায় ফুৎকার দেয়ার দায়িত্বে রয়েছেন।
আজরাঈল=== তিনি সৃষ্টি জীবের রূহ কবজ করার কাজে নিয়োজীত,
ও মিকাঈল ==== তীনি সৃষ্টি জীবের রিজীক বনটনের কাজ ও ঝড-বৃষ্টি ইত্যাদীর দয়িত্বে নিয়োজীত ৷যাহা
একাধিক সহীহ হাদীসে তাঁর কথা উল্লেখ আছে।
আয়েশা (রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহা) হতে বর্ণিত এক সহীহ হাদীসে আছে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “ফেরেশতাগণ নুরের সৃষ্টি, জ্বিনকুল খাঁটি আগুন থেকে সৃষ্টি এবং আদমকে যা দিয়ে সৃষ্টি করেছেন তা আল্লাহ তা‘আলা (কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে) তোমাদেরকে বলে দিয়েছেন”। ইমাম মুসলিম উক্ত হাদীসটি সহীহ সনদে স্বীয় গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন।
আসমানী কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান
==============================
এভাবে আল্লাহ তা‘আলার কিতাবসমূহের প্রতি ইমান আনয়নের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে এ বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে যে, আল্লাহ পাক আপন সত্যের ঘোষণা এবং এর প্রতি আহ্বান জানানোর উদ্দেশ্যে তাঁর নবী ও রাসূলগণের উপর অসংখ্য কিতাব অবতীর্ণ করেছেন। আল্লাহ বলেন:
“আমি আমার রাসূলগণকে সুস্পষ্ট নিদর্শনাদিসহ পাঠিয়েছি এবং তাঁদের সাথে কিতাব ও মানদন্ড নাজিল করেছি, যাতে মানুষ ইনসাফ ও সুবিচারের উপর প্রতিষ্ঠিত হতে পারে”। (সূরা হাদীদ : ২৫)
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন:
“প্রথমদিকে মানুষ একই পথের অনুসারী ছিল। অনন্তর আল্লাহ নবীদের প্রেরণ করেন সঠিক পথের অুসারীদের জন্য সুসংবাদদাতা এবং বিভ্রান্তদের জন্য ভীতি প্রদর্শণকারী হিসেবে। আর, তাদের সাথে নাজিল করেন সত্যের প্রতীকসমূহ, এ উদ্দেশ্যে যে, লোকদের মধ্যে যেসব বিষয়ে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়েছে তিনি তার চুড়ান্ত ফায়সালা করে দেন”। (সূরা আল-বাকারা:২১৩)
আর বিশদভাবে আমরা ঐসব কিতাবের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করবো যেগুলির নাম আল্লাহ তা‘আলা বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন। যেমন, তাওরাত, ইঞ্জিল, যাবুর ও কুরআন।
এগুলির মধ্যে কুরআনই সর্বোত্তম ও সর্বশেষ কিতাব যা পূর্ববর্তী অপর কিতাবসমূহের সংরক্ষক ও সত্যয়নকারী।
সমগ্র উম্মতকে ইহারই অনুসরণ করতে হবে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত সহীহ সুন্নাতসহ ইহারই ফায়সালা মেনে নিতে হবে।
কেননা, আল্লাহপাক তাঁর নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সমগ্র জ্বিন ও ইনসানের প্রতি রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেছেন এবং তাঁর প্রতি এই মহান কিতাব ‘কুরআন শরীফ’ নাযিল করেছেন, যাতে তিনি ইহা দ্বারা লোকদের মধ্যে ফায়সালা করেন। উপরন্তু, আল্লাহ তা‘আলা এই কুরআনকে তাদের অন্তরস্থ যাবতীয় ব্যাধির প্রতিকার, তাদের প্রতিটি বিষয়ের স্পষ্ট প্রতিপাদক এবং মু’মিনদের জন্য হেদায়াত ও রহমতস্বরূপ অবতীর্ণ করেছেন। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“আর, ইহা এক মাহকল্যাণময় গ্রন্থ যা আমি অবতীর্ণ করেছি। সুতরাং তোমরা ইহারই অনুসরন কর এবং তাকওয়াপূর্ণ আচরণ-বিধি গ্রহণ কর। তাহলে তোমাদের প্রতি রহমত নাজিল হবে”। (সূরা আল-আনআম: ১৫৫)
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন:
“আমি মুসলিমদের জন্য প্রত্যেকটি বিষয়ে স্পষ্ট ব্যাখ্যা, পথ নির্দেশ, রহমত ও সুসংবাদস্বরূপ এই কিতাব অবতীর্ণ করলাম”। (সূরা আন-নাহল: ৮৯)
আল্লাহ তা‘আলা অন্যত্র বলেন:
“(হে রাসূল) বল, ওহে মানবমন্ডলী ! নিশ্চয়ই আমি তোমদের সকলের প্রতি প্রেরিত সেই আল্লাহর রাসূল যিনি জমীন ও আকাশ সমূহের একচ্ছত্র মালিক। তিনি ব্যাতীত আর কোন মা‘বুদ নেই, তিনিই জীবন মৃত্যু দান করেন। অতএব, তোমরা আল্লাহ ও তাঁর নিরক্ষর নবীর প্রতি ঈমান আন, যে আল্লাহ ও তাঁর সকল বাণীর প্রতি বিশ্বাস রাখে। আর তোমরা তার অনুসরণ কর যাতে তোমরা সরল সঠিক পথের সন্ধান লাভ করতে পার”। (সূরা আল-আ‘রাফ: ১৫৮)
পূনাঙ্গ
কোরআন করীমের আমান্য/অস্বীকার করা /বা একটি সূরা /আয়াত এর অস্বীকার একই কথা , এমনকি একটি অক্ষর ও অস্বীকার করা যাবেনা /এমন কি এর কোন একটা হকুম ও আমান্য করা যাবেনা / এমনকি কোন ুহুকুমের উপর সন্দেহ করা যাবেনা , যদি এমনটি হয় , তাহলে ঈমানদারের খাতায় নাম থাকবেনা ৷
পরকাল সম্পর্কে
===========
আল্লাহ তা‘আলা ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক প্রদত্ত যাবতীয় সংবাদের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন আখেরাতের দিনের উপর ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
মৃত্যুর পর যা কিছু ঘটবে যেমন: কবরের পরীক্ষা, সেখানকার আযাব ও নেয়ামত, কেয়ামতের ভয়াবহতা ও প্রচন্ডতা, পুলসিরাত, দাঁড়িপাল্লাহ, হিসাব-নিকাশ, প্রতিফল প্রদান, মানুষের মধ্যে তাদের আমলনামা বিতরণ:
তখন কেউবা তা ডান হাতে গ্রহণ করবে আবার কেউবা তা বাম হাতে বা পিছনের দিক হতে গ্রহন করবে ইত্যাদি সব কিছুর উপর বিশ্বাস স্থাপন উক্ত ঈমানের আওতাভূক্ত।
এতদ্ব্যতীত আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
************-এর অবতরনের জন্য নির্ধারিত হাউজে কাউসার, বেহেশত-দোযখ, মুমিন বান্দাগণ কর্তৃক তাদের প্রভু পাকের দর্শন লাভে এবং তাদের সাথে আল্লাহর কথোপকথনসহ অন্যান্য যা কিছু কুরআনে কারীম ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বিশুদ্ধভাবে বর্ণিত হাদীসে উল্লেখ রয়েছে তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপনও আখেরাতের দিনের উপর ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
সুতরাং উপরোক্ত সব কয়টি বিষয়ের উপর আল্লাহ ও তাঁর রাসূল কর্তৃক নির্দেশিত পন্থায় বিশ্বাস করা আমাদের উপর ওয়াজিব।
দ্রষ্ট্বব্য=========দেখুন
আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামায়াত এর আকিদাহ ১ম পর্ব
http://www.sonarbangladesh.com/blog/DaliaNuzha/93019
Khub-e shundor likhechen jonab Abdullah Nejami shaheb. Apnake Allah uttom protidan daan koroon. deen'r khedmote apnar shkol nek kormo qabool karoon.
উত্তরমুছুন