বিন বায রাহ এর একটি এক্সক্লুসিভ পত্রঃ প্রসঙ্গ “জামায়াতে তাবলীগ”
আহ্নাফ বিন আলী আহ্মাদ
যদিও তাবলীগ জামাতকে হক হিসেবে প্রমান করার জন্য কোন নির্দৃষ্ট রিজনের আলেমদের ফতোয়ায় তেমন কোন প্রভাব ফেলে না তারপরও অনেকের কনফিউশন দূর করার জন্য বলতে পারি নজদের অনেক বড় বড় শায়খগন তাদের কিতাব , পত্র ও প্রতিবেদনে তাবলীগ জামাতের পক্ষে অনেক কথা বলেছেন। তারা যদি তাবলীগ জামাতের পক্ষে কিছু নাও বলতেন তাতেও এ জামাতের মূল কার্যক্রমের উপর কোন শরঈ আপত্তি আসা প্রশ্নই উঠে না। কারণ শরঈ আপত্তিতো তখন আসবে যখন একে শরঈ হুজ্জতের সাথে যাচাই করা হবে।
আরবের অন্যতম আলেম আবু বকর যাবের আল জাযায়েরি তাবলিগ জামাতের পক্ষে “আলকাউলুল বালীগ ফি জামাতিত্ তাবলীগ” নামে সতন্ত্র একটি কিতাব লিখেছেন। সেখানে সে বিরোধীদের অনেক গুলো প্রশ্নের শরঈ জবাব দিয়েছেন। শায়খ আবদুল্লাহ বিন বায রহঃ তার অনেক পত্রে তাবলিগ জামাতের সাথে বের হওয়ার জন্য অনেক উৎসাহ দিয়েছেন। এ ব্যাপারে তার অনেকগুলো পত্র রয়েছে। এছাড়াও আরবের গ্রান্ড মুফতি ইবরাহীম আলে শেখ এ জামাতের অনেক প্রসংশা করে আরবের বিভিন্ন স্থানের আলেমদের কাছে পত্র লিখেছেন যেন সকলে এ জামাতকে সাহায্য করে। এছাড়াও রয়েছে মদিনা ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধী দল কর্তৃক তাবলীগ জামাতের ইজতেমা ও বিভিন্ন কার্য প্রনালি পরিদর্শন পূর্বক একটি প্রতিবেদন যা হরহামেশা বিন বায রাহঃ তার পত্রে উল্লেখ করে থাকেন। শায়খ ইউসূফ মালাহী জামায়াতে তাবলীগ সম্পর্কে একটি সতন্ত্র রীসালা লিখেছেন যা বিন বায রাহঃ হর-হামেশা তাবলীগ জামাতের ব্যাপারে কনসেপ্ট ক্লিয়ার করার জন্য দিয়ে থাকেন। আরো অনেক অনেক কথা । এখন আমি শুধুমাত্র বিন বায রাহঃ এর একটি পত্র উল্লেখ করবো ইনশাল্লাহ।
পত্রটি লেখা হয়েছে বিন বায রাহঃ এর পক্ষ থেকে শায়খ ফালেহ বিন নাফে আল্ হারবীর প্রতি জবাবী পত্র হিসেবে। এটি সৌদি আরবের কেন্দ্রিয় ইসলামি গবেষণা ও ফতোয়া অধিদপ্তর আল মামলাকাতুল আরবিয়্যাতুস সাউদিয়া- ইদারাতুল বুহুসিল ইলমিয়্যাতি ওয়াস ইফতা ওদ্দাওয়াতি ওয়াল ইরশাদ (মাকতাবুর রয়িস) এ সংরক্ষিত আছে।
পত্রটির মূল কপির স্ক্রিন শটঃ
পত্রটির অনুবাদঃ
সৌদি আরবের সাবেক প্রধান মুফতি হযরত আল্লামা . শায়খ আবদুল আজীজ ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে বায এর পত্র . শায়খ ফালেহ বিন নাফে আল্ হারবীর প্রতি .
নং ৮৮৮৯/খ, তারিখ ১২/৮/১৪০৬ হিজরী
আবদুল আজীজ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে বায এরপক্ষ থেকে সম্মানিত ভাই শায়খ ফালেহ বিন নাফে আল হারবীর প্রতি। আল্লাহপাক আপনাকে ধর্মীয় বিষয়ে প্রজ্ঞা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির দিকে হৃদয়ের উম্মাদনা দান করুন-আমিন।সালামুন আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
পরবার্তা এই যে, গত ২৬/৭/১৪০৬ হিজরী তারিখে প্রেরিত আপনার পত্র আমার হস্তগত হয়েছে। পত্রের বিষয়বস্তু অর্থাৎ তাবলীগ জামাত সম্পর্কে আপনার বিরূপ ধারণা এবং তাদের সম্পর্কে আমার লিখিত মতামত এবং আমার পূর্বে আমাদের উস্তাদ সৌদি আরবের সাবেক প্রধান মুফতী শায়খ মুহাম্মদ বিন ইবরাহীম আলে শায়খ(রাহঃ) এর মতামতের প্রতি আপনার নিন্দা প্রকাশ ইত্যাদি সম্পর্কে অবগত হয়েছি। দুইটি বিষয়ই আমার কাছে অত্যন্ত নিন্দিত মনে হয়েছে। তা হল প্রথমতঃ আমাদের উস্তাদের প্রতি আপনার এরূপ অসম্মান সূচক ব্যাবহার, দ্বিতীয়তঃ আপনি কতিপয় ব্যাক্তিবর্গের নাম উল্লেখ করেছেন যে, তারা নাকি আমাদের উস্তাদের সাথে একমত নন।
আপনার লেখা পড়ে আমি আশ্চর্য হই যে, কোথায় এসকল কথিত আলেম-ওলামা আর কোথায় আমার মুহতারাম উস্তাদের জ্ঞান, প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা,জ্ঞানের প্রসরতা, ধীরস্থতা ও বুদ্ধিমত্তা? আমরা আলহামদুলিল্লাহ নিজের ধর্মসম্পর্কে জ্ঞান রাখি, প্রথমে লাভ-লোকসান খতিয়ে দেখি তারপর যার উপর হৃদয় সুনিশ্চিতহয় তাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি। অনেক খোঁজ-খবর নেওয়ার পর বর্তমানে আমরা এ ব্যাপারে সুনিশ্চিত যে, আমাদেরকে তাবলীগ জামাতের পার্শ্বে দাড়াতে হবে। সাথে সাথে তাদের মধ্যে কারো কারো কাছে যে ঘাটতি রয়েছে সেজন্য তাকে বুঝাতে হবে। আর ভূল হওয়া মানুষের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে যাদেরকে আল্লাহ তায়ালা হেফাযত রাখেন তাদের কথা ভিন্ন।
আপনার পত্রে উল্লেখিত আমার আলেম ভাইগণ ও ছাত্র সমাজ যদি তাবলীগি ভাইদের মিলেমিশে দাওয়াতের কাজে যোগদান করতেন এবং তাঁদের ধারণা মতে তাবলীগি ভাইদের ঘাটতি পূরণের চেষ্টা করতেন এবং তাদের ভূল ভ্রান্তি চিহ্নিত করে সঠিক দিক নির্দেশনা দিতেন তাহলে এর দ্বারা ইসলাম ও মুসলমানের অনেক উপকার হত। পক্ষান্তরে তাদের ঘৃনা করা,তাদের থেকে দূরে থাকা, লোকজনকে তাঁদের সাথে মেলামেশা থেকে বিরত রাখা মস্তবড় ভূল।এতে লাভের চেয়ে ক্ষতির আশংকাই বেশী।
আপনি নিজের মনগড়া মতবাদ ছেড়ে আল্লাহর প্রতি প্রার্থনা করুন যেন আল্লাহ তায়ালা আপনাকে তাঁর পছন্দনীয় বান্দাদের উপকারী বিষয়াদি বুঝার তৌফিক দান করেন। আর যেন উম্মতের মতবিরোধের বিষয়ে সত্যের সন্ধান দান করেন। আল্লাহর কাছে দোয়া করি যেন তিনি আমাদেরকে সত্যকে সত্য বুঝে তা অনুসরণ করার তাওফিক দেন। আর যেন মিথ্যাকে আমাদের সামনে অস্পষ্ট না রাখেন। তিনিই সর্বশক্তিমান।
প্রধান পরিচালক
ইসলামী গবেষণা ও ফতওয়া অধিদপ্তর।
বিঃদ্রঃ আপনি শায়খ মুহাম্মদ আমান সম্পর্কে বলেছেন যে, “উনি তাবলীগ জামাতের সুনাম করা ছেড়ে দিয়েছেন এবং এখন তিনি তাদেরকে বেদাতী বা অপসংস্কারক মনে করেন।” তিনি আপনার এ কথাকে অস্বীকার করেছেন এবং এ কথা শুনে খুবই আশ্চর্য হয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন যে, তাবলীগ জামাত সম্পর্কে তিনি স্বচক্ষে পরিদর্শন করে যে মত ব্যাক্ত করেছিলেন বর্তমানেও তার উপর অটল আছেন।
অনুবাদ শেষ হল।
sonkolito
http://ideabd.org/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%af-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b9-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%8f%e0%a6%95%e0%a6%9f%e0%a6%bf-%e0%a6%8f%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a6%95%e0%a7%8d/
যদিও তাবলীগ জামাতকে হক হিসেবে প্রমান করার জন্য কোন নির্দৃষ্ট রিজনের আলেমদের ফতোয়ায় তেমন কোন প্রভাব ফেলে না তারপরও অনেকের কনফিউশন দূর করার জন্য বলতে পারি নজদের অনেক বড় বড় শায়খগন তাদের কিতাব , পত্র ও প্রতিবেদনে তাবলীগ জামাতের পক্ষে অনেক কথা বলেছেন। তারা যদি তাবলীগ জামাতের পক্ষে কিছু নাও বলতেন তাতেও এ জামাতের মূল কার্যক্রমের উপর কোন শরঈ আপত্তি আসা প্রশ্নই উঠে না। কারণ শরঈ আপত্তিতো তখন আসবে যখন একে শরঈ হুজ্জতের সাথে যাচাই করা হবে।
আরবের অন্যতম আলেম আবু বকর যাবের আল জাযায়েরি তাবলিগ জামাতের পক্ষে “আলকাউলুল বালীগ ফি জামাতিত্ তাবলীগ” নামে সতন্ত্র একটি কিতাব লিখেছেন। সেখানে সে বিরোধীদের অনেক গুলো প্রশ্নের শরঈ জবাব দিয়েছেন। শায়খ আবদুল্লাহ বিন বায রহঃ তার অনেক পত্রে তাবলিগ জামাতের সাথে বের হওয়ার জন্য অনেক উৎসাহ দিয়েছেন। এ ব্যাপারে তার অনেকগুলো পত্র রয়েছে। এছাড়াও আরবের গ্রান্ড মুফতি ইবরাহীম আলে শেখ এ জামাতের অনেক প্রসংশা করে আরবের বিভিন্ন স্থানের আলেমদের কাছে পত্র লিখেছেন যেন সকলে এ জামাতকে সাহায্য করে। এছাড়াও রয়েছে মদিনা ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধী দল কর্তৃক তাবলীগ জামাতের ইজতেমা ও বিভিন্ন কার্য প্রনালি পরিদর্শন পূর্বক একটি প্রতিবেদন যা হরহামেশা বিন বায রাহঃ তার পত্রে উল্লেখ করে থাকেন। শায়খ ইউসূফ মালাহী জামায়াতে তাবলীগ সম্পর্কে একটি সতন্ত্র রীসালা লিখেছেন যা বিন বায রাহঃ হর-হামেশা তাবলীগ জামাতের ব্যাপারে কনসেপ্ট ক্লিয়ার করার জন্য দিয়ে থাকেন। আরো অনেক অনেক কথা । এখন আমি শুধুমাত্র বিন বায রাহঃ এর একটি পত্র উল্লেখ করবো ইনশাল্লাহ।
পত্রটি লেখা হয়েছে বিন বায রাহঃ এর পক্ষ থেকে শায়খ ফালেহ বিন নাফে আল্ হারবীর প্রতি জবাবী পত্র হিসেবে। এটি সৌদি আরবের কেন্দ্রিয় ইসলামি গবেষণা ও ফতোয়া অধিদপ্তর আল মামলাকাতুল আরবিয়্যাতুস সাউদিয়া- ইদারাতুল বুহুসিল ইলমিয়্যাতি ওয়াস ইফতা ওদ্দাওয়াতি ওয়াল ইরশাদ (মাকতাবুর রয়িস) এ সংরক্ষিত আছে।
পত্রটির মূল কপির স্ক্রিন শটঃ
পত্রটির অনুবাদঃ
সৌদি আরবের সাবেক প্রধান মুফতি হযরত আল্লামা . শায়খ আবদুল আজীজ ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে বায এর পত্র . শায়খ ফালেহ বিন নাফে আল্ হারবীর প্রতি .
নং ৮৮৮৯/খ, তারিখ ১২/৮/১৪০৬ হিজরী
আবদুল আজীজ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে বায এরপক্ষ থেকে সম্মানিত ভাই শায়খ ফালেহ বিন নাফে আল হারবীর প্রতি। আল্লাহপাক আপনাকে ধর্মীয় বিষয়ে প্রজ্ঞা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির দিকে হৃদয়ের উম্মাদনা দান করুন-আমিন।সালামুন আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
পরবার্তা এই যে, গত ২৬/৭/১৪০৬ হিজরী তারিখে প্রেরিত আপনার পত্র আমার হস্তগত হয়েছে। পত্রের বিষয়বস্তু অর্থাৎ তাবলীগ জামাত সম্পর্কে আপনার বিরূপ ধারণা এবং তাদের সম্পর্কে আমার লিখিত মতামত এবং আমার পূর্বে আমাদের উস্তাদ সৌদি আরবের সাবেক প্রধান মুফতী শায়খ মুহাম্মদ বিন ইবরাহীম আলে শায়খ(রাহঃ) এর মতামতের প্রতি আপনার নিন্দা প্রকাশ ইত্যাদি সম্পর্কে অবগত হয়েছি। দুইটি বিষয়ই আমার কাছে অত্যন্ত নিন্দিত মনে হয়েছে। তা হল প্রথমতঃ আমাদের উস্তাদের প্রতি আপনার এরূপ অসম্মান সূচক ব্যাবহার, দ্বিতীয়তঃ আপনি কতিপয় ব্যাক্তিবর্গের নাম উল্লেখ করেছেন যে, তারা নাকি আমাদের উস্তাদের সাথে একমত নন।
আপনার লেখা পড়ে আমি আশ্চর্য হই যে, কোথায় এসকল কথিত আলেম-ওলামা আর কোথায় আমার মুহতারাম উস্তাদের জ্ঞান, প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা,জ্ঞানের প্রসরতা, ধীরস্থতা ও বুদ্ধিমত্তা? আমরা আলহামদুলিল্লাহ নিজের ধর্মসম্পর্কে জ্ঞান রাখি, প্রথমে লাভ-লোকসান খতিয়ে দেখি তারপর যার উপর হৃদয় সুনিশ্চিতহয় তাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি। অনেক খোঁজ-খবর নেওয়ার পর বর্তমানে আমরা এ ব্যাপারে সুনিশ্চিত যে, আমাদেরকে তাবলীগ জামাতের পার্শ্বে দাড়াতে হবে। সাথে সাথে তাদের মধ্যে কারো কারো কাছে যে ঘাটতি রয়েছে সেজন্য তাকে বুঝাতে হবে। আর ভূল হওয়া মানুষের জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে যাদেরকে আল্লাহ তায়ালা হেফাযত রাখেন তাদের কথা ভিন্ন।
আপনার পত্রে উল্লেখিত আমার আলেম ভাইগণ ও ছাত্র সমাজ যদি তাবলীগি ভাইদের মিলেমিশে দাওয়াতের কাজে যোগদান করতেন এবং তাঁদের ধারণা মতে তাবলীগি ভাইদের ঘাটতি পূরণের চেষ্টা করতেন এবং তাদের ভূল ভ্রান্তি চিহ্নিত করে সঠিক দিক নির্দেশনা দিতেন তাহলে এর দ্বারা ইসলাম ও মুসলমানের অনেক উপকার হত। পক্ষান্তরে তাদের ঘৃনা করা,তাদের থেকে দূরে থাকা, লোকজনকে তাঁদের সাথে মেলামেশা থেকে বিরত রাখা মস্তবড় ভূল।এতে লাভের চেয়ে ক্ষতির আশংকাই বেশী।
আপনি নিজের মনগড়া মতবাদ ছেড়ে আল্লাহর প্রতি প্রার্থনা করুন যেন আল্লাহ তায়ালা আপনাকে তাঁর পছন্দনীয় বান্দাদের উপকারী বিষয়াদি বুঝার তৌফিক দান করেন। আর যেন উম্মতের মতবিরোধের বিষয়ে সত্যের সন্ধান দান করেন। আল্লাহর কাছে দোয়া করি যেন তিনি আমাদেরকে সত্যকে সত্য বুঝে তা অনুসরণ করার তাওফিক দেন। আর যেন মিথ্যাকে আমাদের সামনে অস্পষ্ট না রাখেন। তিনিই সর্বশক্তিমান।
প্রধান পরিচালক
ইসলামী গবেষণা ও ফতওয়া অধিদপ্তর।
বিঃদ্রঃ আপনি শায়খ মুহাম্মদ আমান সম্পর্কে বলেছেন যে, “উনি তাবলীগ জামাতের সুনাম করা ছেড়ে দিয়েছেন এবং এখন তিনি তাদেরকে বেদাতী বা অপসংস্কারক মনে করেন।” তিনি আপনার এ কথাকে অস্বীকার করেছেন এবং এ কথা শুনে খুবই আশ্চর্য হয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন যে, তাবলীগ জামাত সম্পর্কে তিনি স্বচক্ষে পরিদর্শন করে যে মত ব্যাক্ত করেছিলেন বর্তমানেও তার উপর অটল আছেন।
অনুবাদ শেষ হল।
sonkolito
http://ideabd.org/%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a8-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%af-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b9-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%8f%e0%a6%95%e0%a6%9f%e0%a6%bf-%e0%a6%8f%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a6%95%e0%a7%8d/
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন