এম আবদুল্লাহ নিজামী [ ভূঁইয়া ]
ইসলামে দাড়ির গুরুত্ব অপরিসীম , যা বিভিন্ন হাদীস থেকে ও ইসলামী দার্শনীকদের আমল থেকে বুঝা যায়
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, রাসুল(সঃ) ইরশাদ করেন, "তোমরা গোঁফ কর্তন কর এবং দাড়ি ছেড়ে দাও (লম্বা কর )। তোমরা অগ্নিপুজারকদের বিপরীত কর"। (মুসলিম ২, ৫১০)
হযরত আবদুল্লাহ ইবন ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি নবী করিম (সঃ) থেকে রেওয়ায়েত করেন যে, রাসুল (সঃ) ইরশাদ করেন যে, "তোমরা গোঁফ সমূহ কর্তন কর এবং দাড়ি সমূহ লম্বা কর"। (মুসলিম, ২, ৫০৭)
হযরত আয়শা দিদ্দিকা (রঃ) বলেন যে রাসুল (সঃ) বলেন "দশটি কাজ প্রকৃতির অন্তর্গত। গোঁফ খাটো করা, দাড়ি বড় করা, বা লম্বা করা মিসওয়াক করা, নাকে পানি দেওয়া, নখ কাটা, আঙ্গুলের গিরাগুলো ঘষে মাজে ধৌত করা, বগলের পশম উপড়িয়ে ফেলা, নাভির নিচের লোম কাটা কুলি করা ও মল্মুত্র ত্যাগের পর পানি ব্যাবহার করা"। (মুসলিম, ২, ৫১১)
এ দশটি কাজ প্রকৃতির অন্তগত
যা পৃথিবীর সকল মহা মানব তথা সকল নবী রসুলদের সুন্নত বা আমল ছিল ,
যা আস্বীকারের কোন কারন নেই .
হযরত যায়েদ বিন আকরাম (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নিশ্চয়ই রাসুল (সঃ) এরশাদ করেন, “যে বেক্তি স্বীয় গোঁফ ছাঁটবে না সে আমাদের দলভুক্ত নহে”। (তিরমিযি,
আল্লাহ্ বলেন, “তোমাদের জন্য অবশ্যই আল্লাহর রাসুলের মাঝে (অনুকরণযোগ্য) উত্তম আদর্শ রয়েছে, এমন প্রতিটি ব্যক্তির জন্য, যে আল্লাহ্ তায়ালার সাক্ষাৎ পেতে আগ্রহী এবং যে পরকালের মুক্তির আশা করে” (আল আহযাব ২১)
স্বাভাবিক ভাবেই দাড়ি রাখার আদেশও এরকমই একটি আদেশ যা পূর্ণ করার জন্য নবীদেরকে এবং তাদের উম্মতকে আদেশ করা হয়েছে। এ হিসাবে মর্মার্থ এই যে, গোঁফ সমূহ কর্তন করা এবং দাড়ি লম্বা করা সকল আম্বিয়ার সম্মত সুন্নাত। আর তারা সেই পবিত্র জামাত যাদের অনুকরনের জন্য আমাদের প্রিয় নবী তাঁর উম্মতকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এবং তা করে দেখিয়ে গেছেন . এবং এমন কোন ছাহাবী , তাবেয়ী. ও তাবেতাবীয়ীনদের খোজ করে পাওয়া যাবেনা যে তারা দাডি বিহীন ছিল ; قال رسول صلى الله عليه وسلم خير القرون قرنى ثم الذين يلونهم ثم الذين يلونهم
আথচ
ছাহাবী , তাবেয়ী. ও তাবেতাবীয়ীনদের যূগ কেই خير القرون শ্রেষ্ট যুগ /সোনালী যূগ বলে
আখ্যায়ীত করা হয়েছে
বড় আফসোছ আমরা ঐ শ্রেষ্ট যূগের অনূসরন না করে কার অনূসরন করছি. নাকি আগ্নি পূজকদের ?
রাসুল(সঃ) ইরশাদ করেন, "তোমরা গোঁফ কর্তন কর এবং দাড়ি ছেড়ে দাও (অর্থাৎ বড় কর)। তোমরা অগ্নিপুজকদের বিপরীত কর"। (মুসলিম ২, ৫১০)
ভেবে দেখুন
============
আমরা দাড়ি না রেখে কি অগ্নিপূজকদের অনূসরন করছি ? আফসোছ শত আফসোছ আজকাল এমন কিছু নামধারী আলেম / ইমাম /খতিব / মুফতি / ইসলামের কান্ডারী/ ইসলামী রাজনীতির কর্মি বাহিনী এদের দেখলে ---------------------------------------------------------
কি মনে হয় ------------------------------------ . পাঠক বৃন্দই বিবেচনা করুন .
খোদা নাখাস্হা অপরিচিত স্হানে এদের মৃত্যু হলে মুসলিম প্রমান করতে হলে তার কাপড আঙ্গিয়ে চতর দেখেই সেনাক্ত করতে হবে .
চলবে ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- দ্বিতীয় পর্ব ---- তৃতীয় পর্ব ধন্যবাদ
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, রাসুল(সঃ) ইরশাদ করেন, "তোমরা গোঁফ কর্তন কর এবং দাড়ি ছেড়ে দাও (লম্বা কর )। তোমরা অগ্নিপুজারকদের বিপরীত কর"। (মুসলিম ২, ৫১০)
হযরত আবদুল্লাহ ইবন ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি নবী করিম (সঃ) থেকে রেওয়ায়েত করেন যে, রাসুল (সঃ) ইরশাদ করেন যে, "তোমরা গোঁফ সমূহ কর্তন কর এবং দাড়ি সমূহ লম্বা কর"। (মুসলিম, ২, ৫০৭)
হযরত আয়শা দিদ্দিকা (রঃ) বলেন যে রাসুল (সঃ) বলেন "দশটি কাজ প্রকৃতির অন্তর্গত। গোঁফ খাটো করা, দাড়ি বড় করা, বা লম্বা করা মিসওয়াক করা, নাকে পানি দেওয়া, নখ কাটা, আঙ্গুলের গিরাগুলো ঘষে মাজে ধৌত করা, বগলের পশম উপড়িয়ে ফেলা, নাভির নিচের লোম কাটা কুলি করা ও মল্মুত্র ত্যাগের পর পানি ব্যাবহার করা"। (মুসলিম, ২, ৫১১)
এ দশটি কাজ প্রকৃতির অন্তগত
যা পৃথিবীর সকল মহা মানব তথা সকল নবী রসুলদের সুন্নত বা আমল ছিল ,
যা আস্বীকারের কোন কারন নেই .
হযরত যায়েদ বিন আকরাম (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নিশ্চয়ই রাসুল (সঃ) এরশাদ করেন, “যে বেক্তি স্বীয় গোঁফ ছাঁটবে না সে আমাদের দলভুক্ত নহে”। (তিরমিযি,
আল্লাহ্ বলেন, “তোমাদের জন্য অবশ্যই আল্লাহর রাসুলের মাঝে (অনুকরণযোগ্য) উত্তম আদর্শ রয়েছে, এমন প্রতিটি ব্যক্তির জন্য, যে আল্লাহ্ তায়ালার সাক্ষাৎ পেতে আগ্রহী এবং যে পরকালের মুক্তির আশা করে” (আল আহযাব ২১)
স্বাভাবিক ভাবেই দাড়ি রাখার আদেশও এরকমই একটি আদেশ যা পূর্ণ করার জন্য নবীদেরকে এবং তাদের উম্মতকে আদেশ করা হয়েছে। এ হিসাবে মর্মার্থ এই যে, গোঁফ সমূহ কর্তন করা এবং দাড়ি লম্বা করা সকল আম্বিয়ার সম্মত সুন্নাত। আর তারা সেই পবিত্র জামাত যাদের অনুকরনের জন্য আমাদের প্রিয় নবী তাঁর উম্মতকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এবং তা করে দেখিয়ে গেছেন . এবং এমন কোন ছাহাবী , তাবেয়ী. ও তাবেতাবীয়ীনদের খোজ করে পাওয়া যাবেনা যে তারা দাডি বিহীন ছিল ; قال رسول صلى الله عليه وسلم خير القرون قرنى ثم الذين يلونهم ثم الذين يلونهم
আথচ
ছাহাবী , তাবেয়ী. ও তাবেতাবীয়ীনদের যূগ কেই خير القرون শ্রেষ্ট যুগ /সোনালী যূগ বলে
আখ্যায়ীত করা হয়েছে
বড় আফসোছ আমরা ঐ শ্রেষ্ট যূগের অনূসরন না করে কার অনূসরন করছি. নাকি আগ্নি পূজকদের ?
রাসুল(সঃ) ইরশাদ করেন, "তোমরা গোঁফ কর্তন কর এবং দাড়ি ছেড়ে দাও (অর্থাৎ বড় কর)। তোমরা অগ্নিপুজকদের বিপরীত কর"। (মুসলিম ২, ৫১০)
ভেবে দেখুন
============
আমরা দাড়ি না রেখে কি অগ্নিপূজকদের অনূসরন করছি ? আফসোছ শত আফসোছ আজকাল এমন কিছু নামধারী আলেম / ইমাম /খতিব / মুফতি / ইসলামের কান্ডারী/ ইসলামী রাজনীতির কর্মি বাহিনী এদের দেখলে ---------------------------------------------------------
কি মনে হয় ------------------------------------ . পাঠক বৃন্দই বিবেচনা করুন .
খোদা নাখাস্হা অপরিচিত স্হানে এদের মৃত্যু হলে মুসলিম প্রমান করতে হলে তার কাপড আঙ্গিয়ে চতর দেখেই সেনাক্ত করতে হবে .
চলবে ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- দ্বিতীয় পর্ব ---- তৃতীয় পর্ব ধন্যবাদ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন