আজ থেকে হাজারো কুটি বছর আগে মহান আল্লাহর নির্দেশে পৃথিবী নামক গ্রহের মহাসাগর থেকে শুষ্ক ভূখণ্ডের প্রথম অংশটুকু জেগে উঠেছিল , সেই স্হানটিই হলো মহা পবিত্র কাবার স্হানটি ।
এর আগে পৃথিবীর উপরিভাগের সব ভূখণ্ডই ছিল পানির নিচে নিমজ্জিত। শুষ্ক ভূখণ্ডের যে অংশটুকু সর্বপ্রথম জেগে উঠেছিল সেটাই ছিল পবিত্র কাবা ঘরের স্থান তথা বিশ্বের মুসলমানদের নামাজ পড়ার কিবলা। কা"বা শব্দটি কা"বুন শব্দ হতে নিগৃত অর্থাৎ উঁচু স্হান , যেহেতে সমগ্র পৃথিবী জুডে যখন পানিই আর পানি তখন আল্লাহর বিশেষ কুদরতে প্রচন্ড বাতাশের ঢেউয়ে এক প্রকার পেনা তৈরী হল উচু আকার ধারন করে , ঐ পেনাটাই শুস্ক ভূখন্ডে পরিনত হল , এ জন্য কা'বা কে কা'বা বলা হয় ৷ অরথা ৎ উচু স্হান ৷ বাস্তবেই এই কাবার অংশ টাই হল পৃথিবীর নাভী , বর্তমানে মঙ্গল গ্রহ -চাঁদ সহ মহা শূন্য থেকে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর যে স্হানটি দেখতে পান সেটা একমাত্র
মক্কার ভূখন্ড তথা কাবা শরীফ ৷ সুবহানাল্লাহ
৷ আবার এই কাবাকে উম্মুল কোরা হিসাবে ও বিবেচনা করা হয় ৷ কারন উম্ আরবী শব্দের অর্থ হল মা ' আর কো'রা শব্দের অর্থ হল গ্রাম , অর্থাৎ " উম্মুল কো'রা " শব্দের অর্থ দাডায় " গ্রাম সমূহের মা "
বাস্তবতা ও তাই বলে কারন পৃথিবী নামক এ ভূখন্ডের উৎপত্তি হয় এখান থেকে , সে হিসাবে এ ভূখন্ডটি আসল্ যা মায়ের মতন ৷
এ জন্যই এ কা'বা { মক্কা "} কে উম্মুল কোরা বলা হয় ৷ আর এ কাবাই হলো পৃথিবীর উৎপত্তির স্হল ৷ এখান থেকে আল্লাহর হুকুমে এই পেনা জাতীয় নরম মাটিকে ফেরেস্তার মাধ্যমে টেনে লম্বা করা হল ৷ যেই পযন্ত ফেরেশতারা টেনে নিয়েছেন সেই ভুখন্ডটাই মাটি যা আজকে পৃথিবীর মানুষ বসবাস করছে ৷
পৃথিবীর মাটি সৃষ্টি হওয়ার পর যেহেতু এটা পানির উপরই এক সৃষ্টি সে হেতু নডা-চডা করছে , তাই ভারসাম্য রক্ষা করার জন্যই ফেরেশতাদের দ্বারায় পেরেগ মারা হল ৷ আর এই পেরাগই হল এক মাত্র পাহাড পর্বত ৷
এরপর ধীরে ধীরে আরও ভূমি জেগে উঠতে থাকে এবং গড়ে ওঠে নানা মহাদেশ, দ্বীপ ও উপদ্বীপ।
সেই হিসাবে এই পবিত্র মক্কা নগরী একটি ঐতিহ্যবাহী ঐতিহাসিক স্হান যা আজকে মুসলমানদের গর্বের বিষয় ৷
আল্লাহ আমাদের সকল কে এই কাবার ইতিহাস জানার শুনার অনুধাবন করার তাওফিক দান করুন আমিন ৷
#
এর আগে পৃথিবীর উপরিভাগের সব ভূখণ্ডই ছিল পানির নিচে নিমজ্জিত। শুষ্ক ভূখণ্ডের যে অংশটুকু সর্বপ্রথম জেগে উঠেছিল সেটাই ছিল পবিত্র কাবা ঘরের স্থান তথা বিশ্বের মুসলমানদের নামাজ পড়ার কিবলা। কা"বা শব্দটি কা"বুন শব্দ হতে নিগৃত অর্থাৎ উঁচু স্হান , যেহেতে সমগ্র পৃথিবী জুডে যখন পানিই আর পানি তখন আল্লাহর বিশেষ কুদরতে প্রচন্ড বাতাশের ঢেউয়ে এক প্রকার পেনা তৈরী হল উচু আকার ধারন করে , ঐ পেনাটাই শুস্ক ভূখন্ডে পরিনত হল , এ জন্য কা'বা কে কা'বা বলা হয় ৷ অরথা ৎ উচু স্হান ৷ বাস্তবেই এই কাবার অংশ টাই হল পৃথিবীর নাভী , বর্তমানে মঙ্গল গ্রহ -চাঁদ সহ মহা শূন্য থেকে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর যে স্হানটি দেখতে পান সেটা একমাত্র
মক্কার ভূখন্ড তথা কাবা শরীফ ৷ সুবহানাল্লাহ
৷ আবার এই কাবাকে উম্মুল কোরা হিসাবে ও বিবেচনা করা হয় ৷ কারন উম্ আরবী শব্দের অর্থ হল মা ' আর কো'রা শব্দের অর্থ হল গ্রাম , অর্থাৎ " উম্মুল কো'রা " শব্দের অর্থ দাডায় " গ্রাম সমূহের মা "
বাস্তবতা ও তাই বলে কারন পৃথিবী নামক এ ভূখন্ডের উৎপত্তি হয় এখান থেকে , সে হিসাবে এ ভূখন্ডটি আসল্ যা মায়ের মতন ৷
এ জন্যই এ কা'বা { মক্কা "} কে উম্মুল কোরা বলা হয় ৷ আর এ কাবাই হলো পৃথিবীর উৎপত্তির স্হল ৷ এখান থেকে আল্লাহর হুকুমে এই পেনা জাতীয় নরম মাটিকে ফেরেস্তার মাধ্যমে টেনে লম্বা করা হল ৷ যেই পযন্ত ফেরেশতারা টেনে নিয়েছেন সেই ভুখন্ডটাই মাটি যা আজকে পৃথিবীর মানুষ বসবাস করছে ৷
পৃথিবীর মাটি সৃষ্টি হওয়ার পর যেহেতু এটা পানির উপরই এক সৃষ্টি সে হেতু নডা-চডা করছে , তাই ভারসাম্য রক্ষা করার জন্যই ফেরেশতাদের দ্বারায় পেরেগ মারা হল ৷ আর এই পেরাগই হল এক মাত্র পাহাড পর্বত ৷
এরপর ধীরে ধীরে আরও ভূমি জেগে উঠতে থাকে এবং গড়ে ওঠে নানা মহাদেশ, দ্বীপ ও উপদ্বীপ।
সেই হিসাবে এই পবিত্র মক্কা নগরী একটি ঐতিহ্যবাহী ঐতিহাসিক স্হান যা আজকে মুসলমানদের গর্বের বিষয় ৷
আল্লাহ আমাদের সকল কে এই কাবার ইতিহাস জানার শুনার অনুধাবন করার তাওফিক দান করুন আমিন ৷
#
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন