নিমপাতা দিয়ে গোলাঘরের পোকামাকড় দমন |
ফসল উৎপাদনের পর পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য কৃষকরা বিভিন্ন পদ্ধতিতে গোলাঘরে ফসল সংরক্ষণ করেন। নিমপাতা একটি উপকারি ভেষজ গাছ। খুব সহজে এবং অল্প খরচে নিমপাতা ব্যবহারের মাধ্যমে গোলাঘরকে ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষা করা যায়।
ফসল উৎপাদনের পর পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য কৃষকরা বিভিন্ন পদ্ধতিতে গোলাঘরে ফসল সংরক্ষণ করেন। নিমপাতা একটি উপকারি ভেষজ গাছ। খুব সহজে এবং অল্প খরচে নিমপাতা ব্যবহারের মাধ্যমে গোলাঘরকে ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষা করা যায়।
পোকামাকড় দমন করার কৌশল
কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করার মাধ্যমে নিমপাতা দিয়ে গোলাঘরের পোকামাকড় দমন করা যায়-
১ম ধাপ
প্রথমে গোলাঘরের যে স্থানে ফসল রাখা হবে সেখানে পাতাসহ নিম গাছের ছোট ছোট ডাল সাজিয়ে দিতে হবে।
২য় ধাপ
এরপর একপ্রস্থ বা এক স্তর ফসল রেখে তার উপর আবার পাতাসহ নিমের ছোট ছোট ডাল সাজিয়ে রাখতে হবে।
৩য় ধাপ
তার উপর আবার ফসলের মোটা স্তর সাজাতে হবে।
৪র্থ ধাপ
এক স্তর ফসল এবং তার উপর নিমপাতা ছড়িয়ে কয়েক প্রস্থ ফসল সংরক্ষণ করা সম্ভব।
৫ম ধাপ
গোলাঘরের বেড়ার চারদিকে নিমের ছোট ছোট ডাল পু্ঁতে দিতে হবে।
প্রাপ্তি স্থান
সাধারণত গ্রামের বাড়ীর আশেপাশে এবং রাস্তাঘাটে নিম গাছ থাকে। তাই খুব সহজেই নিম গাছের পাতার সাহায্যে গোলাঘরের পোকামাকড় দমন করা সম্ভব।
উপকারিতা
নিমপাতা খুব সহজেই পাওয়া যায়। এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে সময় ও খরচ কম লাগে। এভাবে প্রচলিত জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে গোলাঘরকে ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা করা যায়।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন ১ : নিমপাতা কোথায় পাওয়া যায় ?
উত্তর : গ্রাম-বাংলার আনাচে কানাচে অসংখ্য নিমগাছ জন্মায়, সেখান থেকেই নিমপাতা পাওয়া যায়।
প্রশ্ন ২ : এ পদ্ধতির সুবিধা কি ?
উত্তর : খুব সহজে এবং অল্প খরচে এ পদ্ধতির মাধ্যমে ফসলের পোকমাকড় দমন করা সম্ভব।
তথ্যসূত্র
মাঠ গবেষণা, তথ্যদাতা- আব্দুল জববার, স্বরমুশিয়া, আটপাড়া, নেত্রোকোনা, সেপ্টেম্বর ২০০৯।
নিমপাতা দিয়ে গোলাঘরের পোকামাকড় দমন
ফসল উৎপাদনের পর পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য কৃষকরা বিভিন্ন পদ্ধতিতে গোলাঘরে ফসল সংরক্ষণ করেন। নিমপাতা একটি উপকারি ভেষজ গাছ। খুব সহজে এবং অল্প খরচে নিমপাতা ব্যবহারের মাধ্যমে গোলাঘরকে ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষা করা যায়।
পোকামাকড় দমন করার কৌশল
কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করার মাধ্যমে নিমপাতা দিয়ে গোলাঘরের পোকামাকড় দমন করা যায়-
১ম ধাপ
প্রথমে গোলাঘরের যে স্থানে ফসল রাখা হবে সেখানে পাতাসহ নিম গাছের ছোট ছোট ডাল সাজিয়ে দিতে হবে।
২য় ধাপ
এরপর একপ্রস্থ বা এক স্তর ফসল রেখে তার উপর আবার পাতাসহ নিমের ছোট ছোট ডাল সাজিয়ে রাখতে হবে।
৩য় ধাপ
তার উপর আবার ফসলের মোটা স্তর সাজাতে হবে।
৪র্থ ধাপ
এক স্তর ফসল এবং তার উপর নিমপাতা ছড়িয়ে কয়েক প্রস্থ ফসল সংরক্ষণ করা সম্ভব।
৫ম ধাপ
গোলাঘরের বেড়ার চারদিকে নিমের ছোট ছোট ডাল পু্ঁতে দিতে হবে।
প্রাপ্তি স্থান
সাধারণত গ্রামের বাড়ীর আশেপাশে এবং রাস্তাঘাটে নিম গাছ থাকে। তাই খুব সহজেই নিম গাছের পাতার সাহায্যে গোলাঘরের পোকামাকড় দমন করা সম্ভব।
উপকারিতা
নিমপাতা খুব সহজেই পাওয়া যায়। এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে সময় ও খরচ কম লাগে। এভাবে প্রচলিত জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতার মাধ্যমে গোলাঘরকে ফসলের ক্ষতিকর পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা করা যায়।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন ১ : নিমপাতা কোথায় পাওয়া যায় ?
উত্তর : গ্রাম-বাংলার আনাচে কানাচে অসংখ্য নিমগাছ জন্মায়, সেখান থেকেই নিমপাতা পাওয়া যায়।
প্রশ্ন ২ : এ পদ্ধতির সুবিধা কি ?
উত্তর : খুব সহজে এবং অল্প খরচে এ পদ্ধতির মাধ্যমে ফসলের পোকমাকড় দমন করা সম্ভব।
তথ্যসূত্র
মাঠ গবেষণা, তথ্যদাতা- আব্দুল জববার, স্বরমুশিয়া, আটপাড়া, নেত্রোকোনা, সেপ্টেম্বর ২০০৯।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন