আমার এ ব্লগে সকল দর্শকদের জানাই আন্তরীক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা . উক্ত ব্লগে শুধু মাত্র কুরআন হাদীসের আলোকে ইসলামী মূল্যবোধের উপর বিশদ আলোচনা করা হবে , দর্শকদের যে কোন যূক্তি ও গঠন মূলক মনতব্য সাদরে গ্রহন করা হবে , ধন্যবাদন্তে--======================== এম,এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া
Translate
রবিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৪
m.m.abdullah bhuiyan: জুতা আবিস্কারের ইতিহাস প্রায় সাডে সাত হাজার বৎসর প...
m.m.abdullah bhuiyan: জুতা আবিস্কারের ইতিহাস প্রায় সাডে সাত হাজার বৎসর প...: আমাদের নিত্য ব্যবহার্য একটি বিশেষ উপকরণ হচ্ছে জুতা। ক্ষতিকারক জিনিস হতে পাকে নিরাপদ রাখতে আমরা জুতা ব্যবহার করি। জুতা ব্যবহারের ইতি...
জুতা আবিস্কারের ইতিহাস প্রায় সাডে সাত হাজার বৎসর পূর্বের
আমাদের নিত্য ব্যবহার্য একটি বিশেষ উপকরণ হচ্ছে জুতা। ক্ষতিকারক জিনিস হতে পাকে নিরাপদ রাখতে আমরা জুতা ব্যবহার করি। জুতা ব্যবহারের ইতিহাস খুব বেশি নতুন নয়। একসময় মানুষ জুতা ব্যবহার করত না। খালি পায়ে হাঁটাচলা করত। মানুষের প্রয়োজনে আবিষ্কার হলেও বর্তমানে জুতা একটি ফ্যাশন। কালের সাথে তাল মিলিয়ে বর্তমানে হরেক রকম জুতা দেখতে পাওয়া যায়। জুতাকে বিভিন্ন নামে ডাকাও হয়। যেমন- স্যান্ডেল, চটি, স্যু, চপ্পল, ফুটওয়ার, ফুটকেয়ার ইত্যাদি। জুতার আগমন কিভাবে ঘটেছে আমরা হয়তো অনেকেই তা জানি না। ১৭০০ শতকের দিকে কাঠের তৈরি খড়ম ভারতীয় উপমহাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিতায় কল্পনা মিশিয়ে ‘জুতা আবিষ্কার’ কাহিনী বর্ণনা করেছেন। তিনি লিখেছেন পথ হাঁটতে গিয়ে ধুলার অত্যাচারে রাজা হবুচন্দ্র ভীষণ অস্থির।
একদিন মন্ত্রী গবুকে ডেকে বললেন, তোমরা এমন এক উপায় বের কর, যাতে হাঁটতে গিয়ে পায়ে আর ধুলা না লাগে। এ কথা শুনে মন্ত্রী, পণ্ডিত সবাই অস্থির। অবশেষে এক চর্মকার চামড়া দিয়ে রাজার পাদুকা তৈরি করে মন্ত্রী, পণ্ডিতসহ পারিষদবর্গকে রক্ষা করল। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এ কল্পনায় মজার হলেও জুতা আবিষ্কারের প্রকৃত কাহিনী নয়। জুতার ইতিহাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি আবিষ্কারের ইতিহাস অত্যন্ত লম্বা। প্রায় চল্লিশ হাজার বছর আগেই মানুষ পথঘাট পাড়ি দেয়ার জন্য জুতার ব্যবহার শুরু করেছিল। তবে প্রথমে কী কারণে জুতা তৈরি হয়েছিল তা এখনো উদ্ধার করতে পারেননি গবেষকরা। পূর্ণাঙ্গ জুতা ব্যবহারের ইতিহাস পাওয়া গেছে বছর খানেক আগে। জুতা গবেষকরা জানিয়েছেন, ৫ হাজার ৫০০ খ্রিস্টপূর্বে পূর্ণাঙ্গ জুতা তৈরি হয়। আর্মেনিয়ার এরিনিয়া-১ নামক গুহায় ইতিহাসখ্যাত ওই জুতার সন্ধান পাওয়া গেছে। জুতা আবিষ্কারের প্রথম দিকে দুই পায়ের জুতা এবং নারী-পুরুষের জুতা একই ধরনের ছিল।
এই জুতা তৈরি হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ১৬ থেকে ১২ শতকের দিকে। ধারণা করা হয় বিশ্বের প্রথম জুতা তৈরি হয়েছিল মধ্যপ্রাচ্যে। গবেষকদের কেউ কেউ বলেছেন, প্রথম জুতা তৈরি হয় ইরানের সীমান্ত এলাকায়। পাহাড়ে বসবাসকারী মানুষের যাতায়াত সুবিধার জন্য প্রথম জুতা তৈরি করা হয়েছিল। ভারতবর্ষে জুতার ব্যবহার যে প্রাচীনকালেই শুরু হয়েছিল তার প্রমাণ প্রাচীন সূর্যমূর্তি কিংবা কার্তিকের জুতা পরিধান দেখে বোঝা যায়। রামায়ণে উল্লেখ আছে, দেবতা রামের অনুপস্থিতিতে ভরত যখন সিংহাসনে আসীন হন তখন বড় ভাইয়ের পাদুকা-যুগল সিংহাসনে রেখেই তিনি রাজ্য পরিচালনা শুরু করেন। মহাকবি কালিদাসও তার ‘কাদম্বরী’ গ্রন্থে সন্ন্যাসীদের নারিকেলের ছোবড়া দিয়ে তৈরি পাদুকা ব্যবহারের কথা উল্লেখ করেছেন। সভ্যতা যত বিকশিত হয়েছে জুতাও তত আধুনিকতা লাভ করেছে। জুতার আধুনিকায়ন শুরু হয় আজ থেকে ৪০০ বছর আগে এবং এ ধারা আজও চলছে। আধুনিকায়নের সময়ে একেক ধরনের কাঠের জুতা তৈরি করে তার নতুন নতুন নামকরণ করা হয়েছিল। পাদুকার প্রথম আধুনিকায়নে হাত দিয়েছিল ইউরোপীয়রা। ক্রমে পৃথিবীর অন্যান্য দেশও এতে অংশগ্রহণ করে। ১৮০০ শতকের দিকে জাপানিরা কাঠ দিয়ে তৈরি করে ‘ওকোবো’ নামে এক ধরনের জুতা, যার পরিমাপ ছিল ১৪ সেন্টিমিটার। সাধারণত বৃষ্টির দিনে কাদা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এ জুতা পায়ে দিত জাপানের নারীরা। জুতাটির ফিতা ছিল লাল। নারী-পুরুষ উভয়ের কথা মাথায় রেখেই ১৭০০ শতকের দিকে ইউরোপীয়রা তৈরি করে এক ধরনের উঁচু জুতা, যা ‘হাই হিল’ নামে পরিচিত ছিল। এ জুতা প্রথম ব্যবহার শুরু করেন ফ্রান্সের সম্রাট পঞ্চদশ লুই। খ্রিস্টীয় চতুর্দশ থেকে সপ্তদশ শতক পর্যন্ত লেবানিজরা ব্যবহার করত ‘কাবকাবস’ নামে এক ধরনের কাঠের জুতা। মূলত এই জুতাগুলো মধ্যযুগে ব্যবহৃত জুতা দেখে নকশা করা হয়েছিল। এই জুতাগুলো বেশ উঁচু হওয়ার কারণে কাদা-পানি লাগার আশংকা খুবই কম ছিল। বিংশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ফিনল্যান্ড গাছের ছাল দিয়ে তৈরি করে এক ধরনের জুতা। বৃষ্টি, কাদা ও বরফ আচ্ছাদিত পথ পাড়ি দেয়ার জন্যই মূলত এ জুতা তৈরি করা হয়েছিল। পরে নরওয়ে, সুইডেন ও রাশিয়া এই জুতার আধুনিকায়ন করে। পঞ্চদশ শতকের শেষ দিকে ইতালিও কাঠ দিয়ে তৈরি করে ‘চোপিনস’ নামে এক ধরনের ক্ষুদ্রাকৃতির জুতা। নারীদের ব্যবহারের জন্য এ জুতার পরিমাপ ছিল ৫ ইঞ্চি। ভারতবর্ষে ১৭০০ শতকের দিকে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল কাঠের খড়ম। উনিশ শতকের দিকে ফ্রান্সে একবার কাঠ দিয়ে তৈরি হয়েছিল বিয়ের জুতা। তারা এ জুতার ধারণা পেয়েছিল নবম শতকের দিকে প্রাচীন আফ্রিকার মরিসাসের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের মানুষের ব্যবহৃত জুতা দেখে। ফ্রান্সের পুরুষরা তখন এই বিশেষ বিয়ের জুতা পরে বিয়ে করতে যেত। আজকের দিনে প্রচলিত বাম ও ডান পায়ের জন্য আলাদা জুতা তৈরির ইতিহাস খুব বেশি পুরাতন নয়। ডান ও বাম পায়ের জন্য আলাদা জুতা তৈরি হয়েছে মাত্র এক হাজার ৮৫০ বছর আগে।
বর্তমানে জুতা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছর বছর বিভিন্ন ডিজাইন ও আঙ্গিকে জুতা আসছে বাজারে। বর্তমানে বিশ্বে অনেক নামি-দামি জুতার কোম্পানি আছে। তারা জুতাকে দিন দিন আরও বেশি আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও পার্বণে জুতা এখন মানুষের নিত্য সঙ্গী।
http://www.jugantor.com/oneday-everyday/2014/02/04/65183
এ রিয়াজ
- See more at: http://www.jugantor.com/oneday-everyday/2014/02/04/65183#sthash.i7MlILW3.dpuf
শনিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৪
পানি ফল চাষ করে জীবন ধারন Water chestnut farming spreads across Jamalpur
পানি ফল চাষ করে জীবন ধারন
আহ্ ! এই দুঃখী মানুষের মানুষ গুলোর জন্য অনেক কিছু করতে মনে চায় , হায় আল্লাহ আমাকে এদের পাশে দাঁড়াতে তাওফিক দিন
আহ্ ! এই দুঃখী মানুষের মানুষ গুলোর জন্য অনেক কিছু করতে মনে চায় , হায় আল্লাহ আমাকে এদের পাশে দাঁড়াতে তাওফিক দিন
সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৪
মাওঃ তারেক জামিল এর উপর উপর এক শুকুনও দাজ্জালের কু নজর এর জবাব দেখুন
মাওঃ তারেক জামিল এর উপর উপর এক শুকুনও দাজ্জালের কু নজর এর জবাব দেখুন
বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৪
" সালাত আদ্ব-দোহা " ফজিলত: হুকুম" ও সালাত আদ্ব-দোহা আদায়ের সময়
আমরা দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ পডে থাকি ,এর বাহিরেও অনেক ফজিলত পূর্ণ নামাজের কথা হাদিস শরীফে পাওয়া যায় , যেমন এশরাকের নামাজ ,আউয়্যাবিন নামাজ, সালাত আদ্ব-দোহা,সালাতুল হাজাত,সালাতুশ্ শোকর, সালাতুস্, সফর , সালাতুল এসতেগপার, সালাতুল এস্তেখারা ,সালাতুল এসতেসকা,ইত্যাদি। তা আলেম-ওলামা,ও মুত্তাকীন ও ইসলামী অনুসূচনা মেনে চলেন এমন লোকেরা আদায় করে থাকেন, ।
কিন্তু আমি এখানে শুধু মাত্র " সালাত আদ্ব-দোহা" সম্পর্কে আলোকপাত করবো।
ফজিলত:-- ১ আমাদের শরীরে ৩৬০টি জয়েন্ট আছে, প্রত্যেক জয়েন্টের বিনিময়ে তাছবিহ তাহলিলের মাধ্যমে ছদকা আদায় করতে হয় ,যা আল্লাহ ওয়ালারা অনেকেই আদায় করেন ।
প্রত্যেক তাছবিহ ছাদাকাহ ,প্রত্যেক তাকবীর ছাদাকাহ, প্রত্যেক তাহলীল ছাদাকাহ, প্রত্যেক সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ ছাদাকাহ , এই কাজ গুলোর পরিবর্তে কেউ " " সালাত আদ্ব-দোহা " আদায় করলে তাযথেষ্ট হবে। তবে হ্যাঁ উপরোক্ত কাজ গুলোর সাথে " সালাত আদ্ব-দোহা আদায় করলে তা হবে স্বর্ণে সোহাগা মোডানোর ন্যায় ।
২ বেহেশতের দরজা সমূহের মধ্যে একটি দরজা হবে ,নাম তার 'আদ্ব-দোহা '
কোন ডাকনে ওয়ালা ডেকে ডেকে বলবে " সালাত আদ্ব-দোহা " আদায়কারী গন এই দরজা দিয়ে আল্লাহর রহমতে অর্থ্যাৎ বেহেশতে প্রবেশ কর । সোবহানালালাহ ।
নিচে
কিন্তু আমি এখানে শুধু মাত্র " সালাত আদ্ব-দোহা" সম্পর্কে আলোকপাত করবো।
ফজিলত:-- ১ আমাদের শরীরে ৩৬০টি জয়েন্ট আছে, প্রত্যেক জয়েন্টের বিনিময়ে তাছবিহ তাহলিলের মাধ্যমে ছদকা আদায় করতে হয় ,যা আল্লাহ ওয়ালারা অনেকেই আদায় করেন ।
প্রত্যেক তাছবিহ ছাদাকাহ ,প্রত্যেক তাকবীর ছাদাকাহ, প্রত্যেক তাহলীল ছাদাকাহ, প্রত্যেক সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ ছাদাকাহ , এই কাজ গুলোর পরিবর্তে কেউ " " সালাত আদ্ব-দোহা " আদায় করলে তাযথেষ্ট হবে। তবে হ্যাঁ উপরোক্ত কাজ গুলোর সাথে " সালাত আদ্ব-দোহা আদায় করলে তা হবে স্বর্ণে সোহাগা মোডানোর ন্যায় ।
২ বেহেশতের দরজা সমূহের মধ্যে একটি দরজা হবে ,নাম তার 'আদ্ব-দোহা '
إن في الجنة بابا يقال له الضحى
৩ যে ব্যক্তি ২ রাকাত " সালাত আদ্ব-দোহা আদায় করবে তার সমস্ত ছগিরা গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে যদিও তা সমুদ্রের শেওলা পরিমাণ ও হয় ।
4 হযরত আবুযর রাঃ বলেন নবী সাঃ আমাকে তিন বিষয়ে ওসিয়ত করেছেন 1 " সালাত আদ্ব-দোহা 2 বিতিরের নামাজ 3 প্রত্যেক মাসে তিনটি রোজা ।
উপরোক্ত আলোচনায় " সালাত আদ্ব-দোহা এর ফজিলত সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হল।
হুকুম:-- ইমাম শাফী, ইমামআহমদ,ইমাম মালেকর মতে সুন্নতে মোয়াক্কাদাহ ,ইমাম আবু হানিফার মতে মোস্তাহাব , তবে জমহুর ওলামাদের মতে মোস্তাহাব ।
" সালাত আদ্ব-দোহা কত রাকায়াত :- এ ব্যাপারে কয়েক মত আছে (1) কম পক্ষে ২ রাকাত , ৪ বা ৬ রাকাত ও পডা যায় (2)৮ রাকাত উত্তম , (3)সর্বোচ্ছ ১২ রাকাত(4) বেশীর কোন সীমা নেই যতই বেশী পডতে পারেন ।
" সালাত আদ্ব-দোহা সময় :=== ফজরের পর সূর্য পুরোপুরো আলোকিত হওয়ার পর থেকে সূয্য হেলার ১৫ বা ৪৫ মিনিট আগ পর্যন্ত । তবে মাঝা-মাঝি সময়েই উত্তম ।
নিয়ম :-- অন্যান্য নফল নামাজের মতই আদায় করতে হয়, নির্ধারীত কোন নিয়ম নেই ।
নিচে
" সালাত আদ্ব-দোহা " ফজিলত: হুকুম" ও সালাত আদ্ব-দোহা আদায়ের সময় সম্পর্কে আরবী ওলামাদের ভিডিও লিংক দেয়া হল যারা আরবী বুঝেন তাদের জন্য
নীচে আরবী দেয়া হল
حكمها:
صلاة الضحى سنـة مؤكدة، وهذا مذهب الجمهور، منهم الأئـمة الثلاثة مـالك والشـافـعي وأحمد، وعند الإمـام أبي حنيفة مندوبة.
صلاة الضحى سنـة مؤكدة، وهذا مذهب الجمهور، منهم الأئـمة الثلاثة مـالك والشـافـعي وأحمد، وعند الإمـام أبي حنيفة مندوبة.
عدد ركعات صلاة الضحى:
أقلها ركعتين وأفضلها ثمانية وأكثرها اثني عشر ركعة وقيل لا حدّ لأكثرها
أقلها ركعتين وأفضلها ثمانية وأكثرها اثني عشر ركعة وقيل لا حدّ لأكثرها
وقت صلاة الضحى:
يبدأ وقت صلاة الضحى من ارتفاع الشمس إلى الزوال (من بعد طلوع الشمس الى آذان الظهر).
وأفضله وقت اشتداد الشمس ومضي ربع النهار ..
يبدأ وقت صلاة الضحى من ارتفاع الشمس إلى الزوال (من بعد طلوع الشمس الى آذان الظهر).
وأفضله وقت اشتداد الشمس ومضي ربع النهار ..
فضلها:
وردت أحاديث متعددة في فضل صلاة الضحى نذكر منها الأحاديث التالية:
عن أبي ذر رضي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم ؛ أنه قال:' يصبح على كل سـلامى من أحدكم صـدقة؛ فكل تسبيحة صـدقة، وكل تحميدة صدقة، وكل تهليلة صدقة، وكل تكبيرة صدقة، وأمر بالمعروف صـدقة، ونهي عن المنكر صدقة، ويجزئ من ذلك ركعتان يركعهما من الضحى' . (أخرجه مسلم)
وردت أحاديث متعددة في فضل صلاة الضحى نذكر منها الأحاديث التالية:
عن أبي ذر رضي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم ؛ أنه قال:' يصبح على كل سـلامى من أحدكم صـدقة؛ فكل تسبيحة صـدقة، وكل تحميدة صدقة، وكل تهليلة صدقة، وكل تكبيرة صدقة، وأمر بالمعروف صـدقة، ونهي عن المنكر صدقة، ويجزئ من ذلك ركعتان يركعهما من الضحى' . (أخرجه مسلم)
وروي عن أبي الدر داء و أبي ذر }عن رسول الله صلى الله عليه وسلم ، عن الله عز وجل؛ أنه قال:' ابن آدم اركـع لي من أول النهار أربع ركعات؛ أكفك آخره'.. ( أخرجه الترمذي)
وروي عن أبي هريرة رضي الله عنهن النبي صلى الله عليه وسلم قال: 'إن في الجنة بابا يقال له الضحى فإذا كان يوم القيامة نادى مناد أين الذين كانوا يديمون صلاة الضحى هذا بابكم فادخلوه برحمة الله'. ( أخرجه الطبراني )
وروي عن أبي هريرة رضي الله عنه؛ قال : قال رسول الله :صلى الله عليه وسلم 'لا يحافظ على صلاة الضحى إلا أواب'.
قال: 'وهي صلاة الأوابين'. (أخرجه ابن خزيمة والحاكم)
قال: 'وهي صلاة الأوابين'. (أخرجه ابن خزيمة والحاكم)
وروي عن أبي الدرداء رضي الله عنه؛ قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : ' من صلى الضحى ركعتين ؛ لم يكتب من الغافلين ، ومن صلى أربعاً ؛ كتب من العابـدين، ومن صلى ستاً؛ كفي ذلك اليوم، ومن صلى ثمانياً؛ كتبه الله من القانـتين، ومن صلى ثنتي عشرة ركـعة؛ بنى الله له بيتاً في الجـنة، وما من يوم ولا ليلة إلا لله منٌّ يمنٌّ بـه على عباده صدقة، وما منَّ الله على أحد من عباده أفضل من أن يلهمه ذكره'. (أخرجه الطبراني)
وروي عن أبي ذر رضي الله عنه قال: 'أوصاني خليلي بثلاث لا أدعهن إن شاء الله أبدا أوصاني بصلاة الضحى وبالوتر قبل النوم وبصوم ثلاثة أيام من كل شهر'. ( أخرجه ابن خزيمه )
وروي عن أبي هريرة رضي الله عنه : قال رسول الله :صلى الله عليه وسلم 'من حافظ على شفعة الضحى غفرت له ذنوبه وإن كانت مثل زبد البحر' .(رواه ابن ماجه والترمذي)
http://www.samtah.net/vb/showthread.php?t=72165
" সালাত আদ্ব-দোহা " ফজিলত: হুকুম" ও সালাত আদ্ব-দোহা আদায়ের সময় সম্পর্কে আরবী ওলামাদের ভিডিও লিংক দেয়া হল
فضل صلاة الضحى وقتها وعدد ركعاتها - الشيخ نبيل العوضي
http://www.youtube.com/watch?v=5NIPZIhCB5k
كيفية صلاة الضحى وفضائلها وعدد ركعاتها
http://www.youtube.com/watch?v=4nufWCpWkds
صلاة الأوابين هي صلاة الضحى للشيخ صالح المغامسي
http://www.youtube.com/watch?v=_6ZzHLrhihw
صلاة الضحى _الشيخ محمد حسان.flv
http://www.youtube.com/watch?v=Yso7ySJqf2g
كيف نصلي صلاة الضحى؟ সালাত আদ-দোহা
فصلاة الضحى مستحبة، لما رواه مسلم عن أبي ذر عن النبي صلى الله عليه وسلم أنه قال: "يصبح على كل سلامى من أحدكم صدقة، فكل تسبيحة صدقة، وكل تحميدة صدقة، وكل تهليلة صدقة، وكل تكبيرة صدقة، وأمر بالمعروف صدقة، ونهي عن المنكر صدقة، ويجزئ من ذلك ركعتان يركعهما من الضحى".
فأقلها ركعتان لهذا الحديث، وأكثرها ثمان، لما في الصحيحين عن أم هانئ رضي الله عنها (أن النبي صلى الله عليه وسلم دخل بيتها يوم فتح مكة وصلى ثماني ركعات، فلم أر صلاة قط أخف منها؛ غير أنه يتم الركوع والسجود).
وإذا صلاها أكثر من ركعتين، فالأفضل له أن يسلم من كل ركعتين، لقول النبي صلى الله عليه وسلم: "صلاة الليل والنهار مثنى مثنى". رواه أحمد وأصحاب السنن.
ووقت أدائها يبدأ من ارتفاع الشمس قيد رمح إلى أن يقوم قائم الظهيرة وقت الزوال.
والله أعلم.
=====
ا هي صفة صلاة الضحى، وكم عدد ركعاتها، وما وقتها، وما هي أيضاً صفة صلاة تحية المسجد؟
صلاة الضحى ركعتان، هذا أقلها، وإن صلى أربعاً أو أكثر فلا بأس، ليس لها حد محدود، وأكثر ما ورد عن النبي -صلى الله عليه وسلم - ثمان ركعات، -عليه الصلاة والسلام-، وصلاها يوم الفتح، هذا هو الأفضل، إذا صلى ثنتين، أو صلى أربع تسليمتين، أو صلى ست ثلاث تسليمات، أو صلى ثمان أربع تسليمات، أو صلى عشر خمس تسليمات، فلا بأس، كله طيب وليس لها حد محدود، قال بعض أهل العلم: أكثرها ثمان، ولكن ليس عليه دليل، فيصلي الإنسان ما يسر الله له ثنتين، أو أربع، أو اكثر، يسلم من كل ثنتين هذا هو الأفضل، ويخشع فيها ويطمئن ويبدأ وقتها من ارتفاع الشمس قيد رمح إلى وقوفها قبل الزوال بنحو ربع ساعة، أو ثلث ساعة تقريباً، هذا وقت الضحى، والأفضل إذا اشتد الضحى، قبل الظهر بساعة ساعتين هذا هو الأفضل، هناك صلاة الأوابين حين ترمض الفصال، كما قال النبي -صلى الله عليه وسلم-، فإذا صلاها قبل الظهر بساعة بساعتين هذا أفضل، وإن صلاها بعد ارتفاع الشمس كفى ذلك. وليس لها عدد محصور يصلي ما يسر الله له ثمان، أو أكثر، أو أقل، أما تحية المسجد فهي ركعتان فقط، إذا دخل المسجد في أي وقت، يصلي ركعتين حتى ولو كان الإمام يخطب يوم الجمعة لا يجلس حتى يصلي ركعتين، وحتى في وقت النهي، هذا هو الصواب، إذا دخل بعد العصر يريد الجلوس في المسجد؛ لصلاة المغرب، أو للدرس، صلى ركعتين، أو بعد الفجر جاء للدرس أو يجلس في المسجد إلى طلوع الشمس صلى ركعتين هذا هو الصواب. يسأل أيضاً عن تحية المسجد سماحة الشيخ؟ تقدم الجواب عنه.
http://www.binbaz.org.sa/mat/15430
حكمها:
صلاة الضحى سنـة مؤكدة، وهذا مذهب الجمهور، منهم الأئـمة الثلاثة مـالك والشـافـعي وأحمد، وعند الإمـام أبي حنيفة مندوبة.
صلاة الضحى سنـة مؤكدة، وهذا مذهب الجمهور، منهم الأئـمة الثلاثة مـالك والشـافـعي وأحمد، وعند الإمـام أبي حنيفة مندوبة.
عدد ركعات صلاة الضحى:
أقلها ركعتين وأفضلها ثمانية وأكثرها اثني عشر ركعة وقيل لا حدّ لأكثرها
أقلها ركعتين وأفضلها ثمانية وأكثرها اثني عشر ركعة وقيل لا حدّ لأكثرها
وقت صلاة الضحى:
يبدأ وقت صلاة الضحى من ارتفاع الشمس إلى الزوال (من بعد طلوع الشمس الى آذان الظهر).
وأفضله وقت اشتداد الشمس ومضي ربع النهار ..
يبدأ وقت صلاة الضحى من ارتفاع الشمس إلى الزوال (من بعد طلوع الشمس الى آذان الظهر).
وأفضله وقت اشتداد الشمس ومضي ربع النهار ..
فضلها:
وردت أحاديث متعددة في فضل صلاة الضحى نذكر منها الأحاديث التالية:
عن أبي ذر رضي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم ؛ أنه قال:' يصبح على كل سـلامى من أحدكم صـدقة؛ فكل تسبيحة صـدقة، وكل تحميدة صدقة، وكل تهليلة صدقة، وكل تكبيرة صدقة، وأمر بالمعروف صـدقة، ونهي عن المنكر صدقة، ويجزئ من ذلك ركعتان يركعهما من الضحى' . (أخرجه مسلم)
وردت أحاديث متعددة في فضل صلاة الضحى نذكر منها الأحاديث التالية:
عن أبي ذر رضي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم ؛ أنه قال:' يصبح على كل سـلامى من أحدكم صـدقة؛ فكل تسبيحة صـدقة، وكل تحميدة صدقة، وكل تهليلة صدقة، وكل تكبيرة صدقة، وأمر بالمعروف صـدقة، ونهي عن المنكر صدقة، ويجزئ من ذلك ركعتان يركعهما من الضحى' . (أخرجه مسلم)
وروي عن أبي الدر داء و أبي ذر }عن رسول الله صلى الله عليه وسلم ، عن الله عز وجل؛ أنه قال:' ابن آدم اركـع لي من أول النهار أربع ركعات؛ أكفك آخره'.. ( أخرجه الترمذي)
وروي عن أبي هريرة رضي الله عنهن النبي صلى الله عليه وسلم قال: 'إن في الجنة بابا يقال له الضحى فإذا كان يوم القيامة نادى مناد أين الذين كانوا يديمون صلاة الضحى هذا بابكم فادخلوه برحمة الله'. ( أخرجه الطبراني )
وروي عن أبي هريرة رضي الله عنه؛ قال : قال رسول الله :صلى الله عليه وسلم 'لا يحافظ على صلاة الضحى إلا أواب'.
قال: 'وهي صلاة الأوابين'. (أخرجه ابن خزيمة والحاكم)
قال: 'وهي صلاة الأوابين'. (أخرجه ابن خزيمة والحاكم)
وروي عن أبي الدرداء رضي الله عنه؛ قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : ' من صلى الضحى ركعتين ؛ لم يكتب من الغافلين ، ومن صلى أربعاً ؛ كتب من العابـدين، ومن صلى ستاً؛ كفي ذلك اليوم، ومن صلى ثمانياً؛ كتبه الله من القانـتين، ومن صلى ثنتي عشرة ركـعة؛ بنى الله له بيتاً في الجـنة، وما من يوم ولا ليلة إلا لله منٌّ يمنٌّ بـه على عباده صدقة، وما منَّ الله على أحد من عباده أفضل من أن يلهمه ذكره'. (أخرجه الطبراني)
وروي عن أبي ذر رضي الله عنه قال: 'أوصاني خليلي بثلاث لا أدعهن إن شاء الله أبدا أوصاني بصلاة الضحى وبالوتر قبل النوم وبصوم ثلاثة أيام من كل شهر'. ( أخرجه ابن خزيمه )
وروي عن أبي هريرة رضي الله عنه : قال رسول الله :صلى الله عليه وسلم 'من حافظ على شفعة الضحى غفرت له ذنوبه وإن كانت مثل زبد البحر' .(رواه ابن ماجه والترمذي)
فضل صلاة الضحى وقتها وعدد ركعاتها - الشيخ نبيل العوضي
http://www.youtube.com/watch?v=5NIPZIhCB5kكيفية صلاة الضحى وفضائلها وعدد ركعاتها
http://www.youtube.com/watch?v=4nufWCpWkdsصلاة الأوابين هي صلاة الضحى للشيخ صالح المغامسي
http://www.youtube.com/watch?v=_6ZzHLrhihwصلاة الضحى _الشيخ محمد حسان.flv
http://www.youtube.com/watch?v=Yso7ySJqf2gবিশ্বের নব মুসলিমদের ইসলাম গ্রহনের কাহিনীর ,20 লিংক সংকলিত
1= ফিলিপাইনে পাদ্রীরাও মুসলমান হচ্ছেন
2= নও মুসলিমের কাহিনী *** ডঃ শিবশক্তি স্বরূপজীব একটি সাক্ষাৎকার
3= নও মুসলিমদের সাক্ষাৎকার
4= আমি কেন ইসলাম গ্রহণ করলাম ?
5= ইসলাম গ্রহণ করলেন দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার ওয়েন পার্নেল
6==ভারতীয় গোয়েন্দা কর্ম কর্তার ইসলাম গ্রহণ
7= ভারতীয় ধর্মগুরু স্বামী নিত্যানন্দজী এবং অনিল রাও শাস্ত্রীর ইসলাম ধর্ম গ্রহণের কাহিনী
8=গুজরাটের দাঙ্গায় মুসলমানদেরকে পুড়িয়ে মারার নায়ক এর বিস্ময়কর ভাবে ইসলাম গ্রহণ
9=
একদিন যে হাত বাবরী মসজিদ ভাঙতে কোদাল তুলে নিয়েছিল...
9=http://www.somewhereinblog.net/blog/ratulbd/29589237
10= মাইকেল জ্যাকসনের আইনজীবি মার্ক শেফার-এর ইসলাম গ্রহণের কাহিনী
11=
12=
ইসলাম গ্রহণ করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার পার্নেল
13= টনি ব্লেয়ের শালিকা ইসলাম গ্রহণ (ভিডিও
14==
এক জাপানী যুবকের ইসলাম গ্রহণ
15= এক রাজপুত কন্যার ইসলাম গ্রহণের কাহিনী
হোমিও চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা. হ্যানিম্যান ও তার ইসলাম গ্রহণ
১৬
গত শতাব্দীতে ইংল্যান্ড থেকে যে সব উচ্চমানের পন্ডিত ব্যক্তি মুসলমান হয়েছেন তাদের কয়েক জনের বিবৃতি ও পরিচিতিঃ
http://www.new-muslims.info/bd/new-muslim-experience/new-muslm/new-muslim-20/
17
মার্কিন নও মুসলিম ববি ইভান্স মুসলমান কাহিনী
http://www.new-muslims.info/bd/new-muslim-experience/new-muslm/new-muslim-16/
18
মুসলিম রোগী দেখে মার্কিন ডাক্তার অরিভিয়ার ইসলাম গ্রহণ http://www.new-muslims.info/bd/new-muslim-experience/new-muslm/new-muslim-12/
19 মুসলিম বালকের হাতে খ্রিস্টান প্রশিক্ষকের ইসলাম গ্রহণ
http://www.new-muslims.info/bd/new-muslim-experience/new-muslm/new-muslim-10/
20
নও মুসলিম আবদুল করিম গার্মেনাস (হাঙ্গেরী)
প্রাচীনবিদ্যার অধ্যাপক
http://www.new-muslims.info/bd/new-muslim-experience/new-muslm/new-muslim-22/
শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৪
Maulana Tariq Jameel Very Emotional Bayan in Hajj 2014
রসুল সাঃ বিদায় হজ্বে ৫ ঘন্টা দোয়া করেছেন খোৎবার পর থেকে এবং জবলে রহমতের পাশেই দোয়া করেছেন و আর আমরা ৫ মিনিট ও দোয়া করতে বিরক্তি ভাব বোধ করি و হায় আল্লাহ আমাদের মাফ করো
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)