Translate

রবিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২১

ধাতুদৌর্বল্য, পেশাবের আগে পরে ক্ষয় সমস্যার সমাধান

ধাতু দৌর্বল্যতা  বা পেশাবের ক্ষয় ও যৌন সমস্যার সমাধান 
=========০০০০======

 ধাতুদূর্বলতা বলতে কি  বুঝায়?  
মূলত অনৈচ্ছিক বীর্য পাতের নামই হলো ধাতু দৌর্বল্যতা, উত্তেজনা বা নাড়াচাড়া ছাড়াই পেশাবের আগে বা পরে বা পেশাবের সাথে পূরুষাঙ্গ হতে বীর্যের মত ফ্লুইড  বের হওয়া, যদিও বীর্যের মত তবে এটা বীর্য নয় বরং বিভিন্ন কোষ থেকে বের হওয়া ফ্লুইড। অথবা ফেনা যুক্ত পেশাব হওয়া, অথবা উত্তেজনা আসার দ্বারা কিংবা মহিলাকে স্পর্শ করার দ্বরা বা কথাবার্তা বলার দ্বারায় এমনিতেই বীর্যপাত হয়। তবে এটা কম হলে রোগের আওতায় পডেনা বরং স্বাভাবিক নিয়ম, তবে বেশী হলে চিকিৎসা  নিতে  হবে।  আবার অনেক সময় জোর খাটানোর সময় বীর্যপাত হয়। তদ্রুপভাবে ঘুমের মধ্যে অচেতন আবস্হায়  বীর্যপাত হয়। 

ক্ষতির দিক ঃ- 
ধাতু বা বীর্য যেহেতু শরীরের রুহ বলা হয়ে থাকে, সেহেতু অতিরিক্ত বীর্যপাত হওয়ার দ্বারা শরীরের অলসতার দেখা দে,কোন কাজে মন বসতে চায়না সর্বদা হতাশা দূঃচিন্তা বিরাজ করে,এমনকি কোমরে ব্যথ্যাও অণুভব হয়।ধাতু দুর্বলতা- সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো মাথায় ব্রেনে দুর্বলতা প্রকাশ পায়।
চেহারা শুকিয়ে যায়। শারীরিক দুর্বলতাও ব্যাপকভাবে প্রকাশ পায়। কোনো কাজেই ভালো লাগেনা। সব কিজেই বিরক্তি বিরক্তি ভাব দেখা দেয়।
সব সময় মনে চায় যদি শুয়ে থাকতে পারতাম।
মহিলার প্রতি যৌন হ্রাস পেতে পেতে এক সময় তাদের প্রতি কোন চাহিদাই জাগে না। কারো কারো মেলা মেশা কথাবার্তা বলতেও ভালো লাগে না।
নীরব ও অন্ধকার লাগে। একাকী ও নির্জনতা পচ্ছন্দ হয়। কারো কারো অবস্থা এমন করুন হয়ে দাড়াঁইয়া যার কারনে অাত্মহত্যার জন্যও প্রস্তুতি নেয়। এসব কেবল ধাতু দুর্বলাতার কারনে হয়ে থাকে।তাছাডা বিবাহিত জীবনে নেমে আসে কালোছায়া এক পর্যায়ে এ রোগ মারাত্বক আকার ধারণ করলে এক সময় স্ত্রী সহবাসে অক্ষম হয়ে পডে।এবং সন্তান জন্ম দানেও বিগ্ন সৃষ্টি হয় এ জন্য সূচিকিতকার বিকল্প নেই। 

ধাতু দুর্বলাতার কারন-
ধাতু দুর্বলাতার অনেক কারন আছে। তম্মধ্যে নিম্মক্ত কারন গুলো বেশির ভাগ লোকদের মাঝে পাওয়া যায়।

১। উত্তেজনার বশিভুত হয়ে হস্ত মৈথুন করে বীর্যপাত ঘটানো।
২। সমকামিতা মাধ্যমে বীর্যপাত  ঘটানো।
৩। সব সময় পেটের অসুখ লেগে থাকার কারনে ধাতু দুর্বলতা হয়।
৪। অধিক গরম  খাদ্ গ্রহণ, ও পুর্বের খাদ্য হজম না করে আবার খাদ্য খাওয়া বিলম্বে হজম হয় এমন খাওয়ার দ্বারা।
৫। ভরাপেটে সহবাস করার দ্বারা ধাতু দুর্বলতা দেখা দিতে পারে।
৬। অশ্নীল যৌন উদ্দীপক ছবি দেখার দ্বারা বীর্যপাত হয়ে থাকে।
৭/ আবার অনেক সময় অন্য কোন রোগের মাত্রারিক্ত ঔষধ সেবনে সাইডএপেক্ট এর কারণে ও হতে পারে।
৮/ অতিরিক্ত সহবাস/ হস্তমৈথুন / অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষ ও অন্যতম কারণ। 
৯/ অপুষ্টি / ভিটামিনের অভাব, অতিরিক্ত মেহনত।
৯/ আলকোহল / নেশা দ্রব্ খাদ্য অভ্যাসের কারণে ও হতে পারে। 

চিকিৎসা / সমাধান 

 প্রসাবের আগে পরে যারা ক্ষয় রোগে ভূগছেন, যেমন পেসাবের আগে পরে পিচ্ছিল জাতীয় বা আঠাল জাতীয় পদার্থ বের হলে বা সামান্য যৌন কল্পনা করলে বা পায়খানার সময় কোথ দিলে লিঙ্গ দিয়ে ধাতু ক্ষয় হলে তথা ধাতুর মত ফ্লুইড বের হলে তাদের  জন্য  প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে খুবই কার্যকরী এ টিপস।

প্রথমিক চিকিৎসা -ঃ 

১- নিমপাতা -: সকালে খালি পেটে ২০ টি নিমপাতা ভাল করে পরিস্কার করে চিবিয়ে বা গিলে খেয়ে নিন নিয়মিত ১ মাস।
২- ডাবের পানি- ফিটকিরি-: 
একটি নারিকেলের ডাবের ভিতর ফিটকিরীর ছোট একটা টুকরো রাতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে বিকাল খালি পেটে সেবন করুন ১০ দিন, ইনশাআল্লাহ্‌ খুব উপকারী।
৩- আতপ চাউল -:
১ মুষ্ঠি আতপচাউল রাতে ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে চাউল গুলো চিবিয়ে খেয়ে পরে পানিসহ পান করুন ২-৩ মাস।তাছাডা লিকোরিয়া সমস্যা সমাধানের জন্য ও একই নিয়মে সেবন করতে হবে।
৪-: তুলশি বীজ -:
তুলশিবীজ বা বিচি আধা গ্রাম পরিমান নিয়ে একটা খালি পানের সাথে চিবিয়ে সেবন করুন।১০-১৫ দিন।
তবে যাদের হাইপেসার,হার্ট সমস্যা ও বেশী গরমের সময় সেবন নিষেধ। এর পর ভাল না হলে দ্বীতীয় পর্যায়ে আরও উন্নত চিকিৎসা নিতে হবে।আবস্হা ভেদে ১ থেকে ৩/৬ মাস পর্যন্ত ঔষধ সেবন করতে হতে পারে।
                       

দ্বিতীয় পর্যায়ে চিকিৎসা 

১/ দীনার 
২/কুশতা কলয়ী 
৩/ শরবত এ্যালকুলি

সেবন করতে হব  ১/৩/৬ মাস আবস্হা ভেদে।

৩য়  পর্যায়ে 

৪/ হরমোঘট   ( বিদেশী- দামী)  জটিল ধাতু  ক্ষয় রোধে অত্যন্ত কার্যকর।
১ ফাইল ৯০০ টাকা করে ১৫ টি ক্যাপ, ১-৪ ফাইল সেবন করতে  হয়। 

৫/ এবং সাথে বীর্য পাতলা টাইমিং এর সমস্যা হলে sexfill usa ( দামী)  

৬// সুফুপ গাওহার  

৭// সুফুপ ক্ষয় 
৮// ক্ষয়ভষ্ম ভাজিকরণ 

 ইত্যাদি  আবস্হা ভেদে চিকিৎসা দেয়া যেতে পারে। 

কারণ যাদের দীর্ঘ  দিনের  ক্ষয় সমস্যা  আছে তাদের বীর্য পাতলা হয়ে থাকে তাই বিবাহিত জীবনে টাইমিং সমস্যা  থেকে বাচতে এ ঔষধ টি অত্যন্ত কার্যকর। 

তাছাডা আরও আবস্হা ভেদে চিকিৎসা দেয়া যায়।

প্রয়োজনে ৩/ ৬ মাস ও লাগাতার ও সময় লাগতে পারে।
অনেকে কোর্স শেষ না করে  ১/২ মাস  ঔষধ সেবন করে উপকার না পেয়ে ঔষধ বন্ধ করে দেন এটা কিন্তু ঠিক না, কোর্স পূর্ণ করাই বেটার।
অনেক সময় কোর্স পূর্ণ হওয়ার পর কার্যকরীতা শুরু হয় সেটা অনেকের জানা থাকেনা।

প্রাকৃতিক চিকিৎসা নিতে আমাদের ভূবনে স্বাগতম। 

সৌজন্যে 
ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস 

যোগাযোগ ঃ 
০১৮২৯৩১৮১১৪
 ওয়াতসাফ ইমু।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন