Translate

বুধবার, ১৭ জুন, ২০২০

স্বপ্ন ‎দোষের ‎কারণ ‎ও ‎ভেষজ ‎চিকিতসা

স্বপ্নদোষের  চিকিৎসা ও করনীয়  ======== ০০০ ======== 
রাতে ঘুমের মাঝে অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপাত
কে স্বপ্ন দোষ বলা হয় । সাধারণত ৩ সপ্তাহে একবার স্বপ্ন
দোষ স্বাভাবিক । সাধারনত ছেলেদের ক্ষেত্রে 80% এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে 40% মেয়েরাও স্বপ্ন দোষে ভোগে । 

-স্বপ্নদোষ কোন রোগ নয়। মানবদেহে সাধারণতঃ যৌবন আগমনের পর প্রকৃতি থেকেই নিয়মিত ভাবে প্রতি মাসে দু’ একবার শরীরের বীর্য বের হয়। এটি সাধারণতঃ স্বপ্নের মধ্য দিয়ে হয় বলে একে স্বপ্নদোষ বলে।
যৌবন কালে দেহে নিয়মিত শুক্র সৃষ্টি হয়। শুক্রগুলো জমা হয় শুক্রবাহী নালী ও শুক্র থলিতে। একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর সেটি বের হবার পথ খুঁজে পায় স্বপ্নের মধ্য দিয়ে। স্বাভাবিক ভাবেই তা পূর্ণ হয়ে গেলে বেয়ে পড়বেই অর্থাৎ স্বপ্নদোষ হবেই। এতে ঘাবড়ে যাবার কিছু নেই।  
সাধারণতঃ প্রাপ্তবয়স্ক নর-নারী তরুণ কোন নারীকে স্বপ্নের মাঝে দেখে যে, তার সাথে সঙ্গম করছে বাস্তবে কিন্তু ভিন্ন  ও তার ফলে তার বীর্যপাত ঘটে। এটি ঘটার ফলে তার দেহে শুক্রের চাপ কমে যায় এবং সে অনেকটা সুস্থবোধ করে। তাই স্বাভাবিকভাবে মাসে দু’একবার স্বপ্নদোষ হলে তা কোন ব্যাধি নয়। এটা প্রকৃতির নিয়ম। 

 কিন্তু যদি কোন কারনে তা ঘন ঘন হয়, অর্থাৎ সপ্তাহে তিন /চার  বার হতে থাকে তাহলে তার মধ্যে কোন রকম গোলমালের আশংকা করা যায়। নানা কারণে এটি হতে পারে। তখন চিকিৎসা নিতে হবে ।

যেমনঃ -হর্মোনগত ব্যাপারে, হস্তমৈথুনের মত কূঅভ্যাস .উত্তেজনা বেশি হয় অথবা যাদের অবিরাম যৌন চিন্তা থাকে ও উত্তেজক বই পাঠ, সিনেমা, ব্লু ফিল্ম দেখা প্রভৃতি নানা কারণে তার মধ্যে অবিরাম যৌন চিন্তা চলতে থাকে। তাছাড়া মদ্য পান, নেশা, অতিরিক্ত পরিমাণে নানা উত্তেজক খাদ্য গ্রহণ প্রভৃতি। এর ফলে মাথা ঘোরা, হৃদপিণ্ড ধড়পড় করা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি নানা রকম নালিশ শোনা যায়; কিন্তু প্রকৃতিপক্ষে তা স্বপ্নদোষের জন্য নয়। তার প্রকৃত কারণ হল দেহে উপযুক্ত খাদ্যের অভাব অথবা অন্য কোন ধরণের রোগ বিদ্যমান। তা-না হলে এর বিশেষ চিকিৎসা লাগে না।

স্বপ্ন দোষের ক্ষতি:
1-অতিরিক্ত ঘুম আসা শরীর অতিরিক্ত ক্লান্ত
হয়ে যাওয়া র্দুবলতা সৃষ্টি হওয়া
2-বীর্যের ঘনত্ব কমে যাওয়া সহ আরও
অনেক সমস্যা হয় স্বপ্ন দোষের ফলে।
3 দির্ঘ দিন অতিরিক্ত স্বপ্ন দোষের ফলে বীর্য পাতলা হয়ে যায় যা বিবাহীত জীবনের জন্য ক্ষতির কারণ ও বটে।

স্বপ্নদোষ প্রতিরোধের উপায়:
1-অতিরিক্ত পর্ণ ছবি না দেখা ,
2হস্তমৈথুন না করা
3ঘুমানোর আগে প্রস্বাব করা ও
মাঝরাতে আবার উঠে প্রস্বাব করা
4 রাতে ঢিলেঢালা পোশাক পরেই  ঘুমানো ।
5অতিরিক্ত যৌন চিন্তা না করা
6রাতে ঘুমানোর আগে অন্ডকোষে কিছু বরফ মালিশ করা ।
7ঘুমোতে যাওয়ায় আগে হাঁটু পর্যন্ত
ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন, তার সঙ্গে হাত পা চোখে মুখে জল দিয়ে ধুয়ে নিন ।
8খোলা আকাশ যদি থাকে , তাকিয়ে তারা গুনে নিন, আর মেঘদের নিয়ে জল ছবি আঁকুন মনে মনে ,
9আপনার ধর্মের কথা কিছু মনে করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ুন,
10প্রস্রাব পেলে অবশ্যই, খালি করুন ।
11বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রস্রাব চেপে ঘুমোলে বীরয পাত হয় ।

চিকিৎসা 
কেউ চাইলে "সুফুফ এহতেলাম " ব্যবহার  করতে  পারেন এটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভাবে তৈরী কৃত,
 ২৫০ গ্রাম ৩৫০ টাকা মাত্র 
একমাসের  ২ ফাইল ৭০০  টাকা  

সার্ভিস সার্জ প্রযোজ্য ১২০৳। 
 
তাছাডা " সুফুপ দশমূলী " ৩৬০ গ্রাম  ৮০০ টাকা। 

তাছাডা অনেক ক্ষেত্রে রুগির আবস্হা ভেদে ২/৩/ মাস ও সময় লেগে যেতে পারেে। 

যোগাযোগ 
সৌজন্যে ভূঁইয়া ন্যাচরাল হার্বস 

০১৮২৯৩১৮১১৪
 ওয়াতসাফ/ ইমু

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন